1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৬:২৮ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে প্রস্তুত বিএনপি: মেডিক্যাল বোর্ডের সিদ্ধান্তের অপেক্ষা ভারতে শেখ হাসিনার অবস্থান ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত: মন্তব্য ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এশিয়ার তিন দেশে ভয়াবহ বন্যায় মৃত প্রায় ১ হাজার ৮০০ রূপগঞ্জে কিশোরদের সাজানো ডাকাতির নাটক, তিনজন গ্রেপ্তার দক্ষিণ এশিয়ায় নতুন আঞ্চলিক সহযোগিতা কাঠামো গঠনের প্রস্তাব পাকিস্তানের ভবন নির্মাণে অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রাজউক চেয়ারম্যান ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ব্যাপক অংশগ্রহণের আশা সালাহউদ্দিন আহমদের প্রাথমিক শিক্ষকদের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ স্থগিত, রবিবার থেকে সব বার্ষিক পরীক্ষা শুরু রাজশাহীতে এনসিপি নেতা সারজিস আলমকে ‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণার দাবি নতুন প্রজন্মকে সঙ্গে নিয়ে রাজনীতি করার আহ্বান ভিপি সাদিক কায়েমের

রেইনট্রিতে শিক্ষার্থী ধর্ষণ মামলার রায় ২৭ অক্টোবর

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ১২ অক্টোবর, ২০২১
  • ১৬৪ বার দেখা হয়েছে

রাজধানীর বনানী ২৭ নম্বর রোডে দ্যা রেইন ট্রি হোটেলে জন্মদিনের পার্টিতে দুই শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের ঘটনায় আপন জুয়েলার্সের মালিক দিলদার আহমেদের ছেলে সাফাত আহমেদসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলার রায় ঘোষণা পিছিয়ে আগামী ২৭ অক্টোবর নতুন দিন ধার্য করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (১২ অক্টোবর) মামলাটির রায় ঘোষণার জন্য দিন ধার্য ছিল। এজন্য পাঁচ আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়। তবে ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭ এর বিচারক মোসাম্মৎ কামরুন্নাহার অসুস্থ থাকায় ও মামলার রায় প্রস্তুত না থাকায় রায় ঘোষণা করা সম্ভব হয়নি। তাই সংশ্লিষ্ট ট্রাইবুনালের ভারপ্রাপ্ত বিচারক আল মামুন রায় ঘোষণার জন্য নতুন দিন ধার্য করেন।

এরআগে গত ৩ অক্টোবর মামলার রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষের সকল যুক্তি উপস্থাপন শেষ হলে রায় ঘোষণার জন্য ১২ অক্টোবর দিন ধার্য করেন ট্রাইব্যুনাল।

যুক্তি উপস্থাপনে আসামিদের সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি করেন রাষ্ট্রপক্ষ। অন্যদিকে আসামিপক্ষ তাদের নির্দোষ দাবি করে।

সাফাত বাদে এ ধর্ষণ মামলার বাকি আসামিরা হলেন- নাঈম আশরাফ ওরফে এইচ এম হালিম, সাদমান সাকিফ, দেহরক্ষী রহমত আলী ও গাড়িচালক বিল্লাল হোসেন। সাফাতসহ প্রথম দুইজনের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৯(১) ধারায় ধর্ষণের অভিযোগ করা হয়েছে। বাকিদের বিরুদ্ধে একই আইনের ৩০ ধারায় ধর্ষণে সহযোগিতার অভিযোগ আনা হয়েছে।

মামলাটির অভিযোগে বলা হয়, ২০১৭ সালের ২৮ মার্চ রাত ৯টা থেকে পরদিন সকাল ১০টা পর্যন্ত আসামিরা মামলার বাদী (শিক্ষার্থী), তার বান্ধবী এবং এক বন্ধুকে আটকে রাখে। অস্ত্র দেখিয়ে ভয় প্রদর্শন ও অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করেন। পরে দুই শিক্ষার্থীকে জোর করে একটি কক্ষে নিয়ে যায় আসামিরা। এরপর মামলার বাদীকে সাফাত আহমেদ ও তার বান্ধবীকে নাঈম আশরাফ একাধিকবার ধর্ষণ করে। এ ঘটনায় মামলা হলে পাঁচজনকে অভিযুক্ত করে সেবছর ৭ জুন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ইসমত আরা এমি আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

এর পরের মাসে ১৩ জুলাই ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক শফিউল আজম পাঁচ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচারের আদেশ দেন। এ মামলায় মোট ৪৭ সাক্ষীর মধ্যে ২২ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে।

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com