1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
  3. jeradmin@deshmediabd.com : :
রবিবার, ১২ জানুয়ারী ২০২৫, ০৩:৪২ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’ তাপমাত্রা নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর নিয়ন্ত্রণে আসছে না চাল, কেজিতে বেড়েছে ১০ টাকা নতুন কর্মসূচি নিয়ে মাঠে নামছে বিএনপি ও সমমনা দলগুলো বেড়েছে ছিনতাই-চুরি-ডাকাতি নিয়মিত র‍্যাব-পুলিশের টহল থাকছে না অরক্ষিত মহাসড়কে বেড়েছে ডাকাতি রাতের ঢাকায় চলাচলে যাচ্ছে জীবন রাজস্ব ঘাটতি কমাতে ১২ হাজার কোটি টাকা বাড়তি আদায় টাকার খোঁজে সরকার শুল্ক–কর বাড়ায় পকেট থেকে যাবে ১২ হাজার কোটি টাকা আতঙ্ক হতাশায় পুলিশ ► নানামুখী টানাপোড়েন ও ট্রমা কাটিয়ে জনগণের বন্ধু হওয়ার চেষ্টা ► যেখানে অপরাধ সেখানে উপস্থিতি জানান দিতে হবে, আস্থার জায়গা তৈরি করতে হবে : বিশেষজ্ঞ Fire breaks out at Tejgaon truck stand

ই-কমার্স প্রতারণা: ৩৩ প্রতিষ্ঠানের ৫০০ কোটি টাকার সন্ধান

রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ১০ নভেম্বর, ২০২১
  • ৯৯ বার দেখা হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক

ই-কমার্স প্রতারণায় জড়িত ৩৩টি প্রতিষ্ঠানের প্রায় ৫০০ কোটি টাকার সন্ধান পাওয়ার কথা জানিয়েছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান।

ই-কমার্স প্রতারণা তদন্তে সরকার গঠিত ১৫ সদস্যের কমিটির গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে তৃতীয় বৈঠক শেষে এ তথ্য জানান কমিটির সমন্বয়ক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান। এ সময় কমিটির অন্য সদস্যরাও উপস্থিত ছিলেন। ই-কমার্সে শৃঙ্খলা ফেরাতে এবং ভোক্তার অধিকার সুরক্ষায় গত ১৮ অক্টোবর কমিটি তাদের প্রথম বৈঠক করে।

কমিটির সমন্বয়ক জানান, গত ১ নভেম্বর রাষ্ট্রীয় তিন গোয়েন্দা সংস্থা প্রতারণায় জড়িত ৩৩টি ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের পৃথক তিনটি তালিকা জমা দেয় কমিটির কাছে। তালিকা পাওয়ার পর প্রতারণায় জড়িত এসব প্রতিষ্ঠানের কত টাকা কোথায় আছে তা জানতে বাংলাদেশ ব্যাংকের ফিন্যানশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) কাছে তথ্য চায় কমিটি। সেই আলোকে তারা তাদের প্রতিবেদন দিয়েছে। ওই প্রতিবেদনে অভিযুক্ত ৩৩ প্রতিষ্ঠানে ৫০০ কোটি টাকার সন্ধান মেলার কথা বলা হয়েছে।

এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেন, এসব টাকা কিভাবে গ্রাহকদের ফেরত দেওয়া যায়, সে বিষয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের কাছে পরামর্শ চাওয়া হয়েছে। কারণ এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে। বুধবার (আজ) এই প্রতিবেদন মন্ত্রিপরিষদে উপস্থাপন করা হবে।

ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের বাধ্যতামূলক নিবন্ধন করতে হবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, যারা ই-কমার্স ব্যবসা করবে তাদের বাধ্যতামূলক নিবন্ধন করতে হবে। খুব শিগগির এটি অনলাইনেই করা যাবে। এ জন্য এটুআই একটি মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করছে। এ ছাড়া গ্রাহকদের অভিযোগ শুনতে একটি অভিযোগ ব্যবস্থাপনা কেন্দ্রও গড়ে তোলা হচ্ছে। পাশাপাশি ডাকঘর লজিস্টিক ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমও তৈরি করা হচ্ছে।

বৈঠক সূত্র জানায়, নিবন্ধনের জন্য ইউনিক বিজনেস আইডি, সেন্ট্রাল লগ ইন ট্র্যাকিং সিস্টেম, কমপ্লেইন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম তৈরি এবং গত ১ জুলাই থেকে এ পর্যন্ত এসক্রো সার্ভিসে আটকে পড়া টাকা ফেরত দেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে। আগামী তিন মাসের মধ্যে এই কাজ শেষ করা হবে।

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com