1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০২:৩৯ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে প্রস্তুত বিএনপি: মেডিক্যাল বোর্ডের সিদ্ধান্তের অপেক্ষা ভারতে শেখ হাসিনার অবস্থান ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত: মন্তব্য ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এশিয়ার তিন দেশে ভয়াবহ বন্যায় মৃত প্রায় ১ হাজার ৮০০ রূপগঞ্জে কিশোরদের সাজানো ডাকাতির নাটক, তিনজন গ্রেপ্তার দক্ষিণ এশিয়ায় নতুন আঞ্চলিক সহযোগিতা কাঠামো গঠনের প্রস্তাব পাকিস্তানের ভবন নির্মাণে অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রাজউক চেয়ারম্যান ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ব্যাপক অংশগ্রহণের আশা সালাহউদ্দিন আহমদের প্রাথমিক শিক্ষকদের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ স্থগিত, রবিবার থেকে সব বার্ষিক পরীক্ষা শুরু রাজশাহীতে এনসিপি নেতা সারজিস আলমকে ‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণার দাবি নতুন প্রজন্মকে সঙ্গে নিয়ে রাজনীতি করার আহ্বান ভিপি সাদিক কায়েমের

করোনার ফি’র আড়াই কোটি টাকা লোপাট

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২১
  • ২৩০ বার দেখা হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক

করোনা রোগীদের পরীক্ষায় ইউজার ফির ২ কোটি ৫৮ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে খুলনার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের মেডিকেল টেকনোলজিস্ট (ল্যাব) প্রকাশ কুমার দাসের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
বৃহস্পতিবার খুলনা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপসহকারী পরিচালক খন্দকার কামরুজ্জামান এ মামলা করেন। দুদকের উপপরিচালক (জনসংযোগ) মুহাম্মদ আরিফ সাদেক এ তথ্য জানিয়েছেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, প্রকাশ কুমার দাস খুলনার ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের করোনা পরীক্ষার ইউজার ফি নেওয়ার দায়িত্বপ্রাপ্ত হয়ে ২০২০ সালের জুলাই থেকে ২০২১ সালের জুলাই পর্যন্ত মোট ৪ কোটি ২৪ লাখ ৯৩ হাজার ৯০০ টাকা আদায় করেন। এর মধ্যে তিনি ১ কোটি ৬৬ লাখ ৯৬ হাজার ৭০০ টাকা সরকারি কোষাগারে জমা দেন আর বাকি ২ কোটি ৫৭ লাখ ৯৭ হাজার ২০০ টাকা সরকারি কোষাগারে জমা না দিয়ে আত্মসাৎ করেছেন।
দুদক জানায়, এর আগে অর্থ আত্মসাতের বিষয়টি সন্দেহ হলে হাসপাতালের সিভিল সার্জন কাম তত্ত্বাবধায়ক ডা. নিয়াজ মোহাম্মদের নেতৃত্বে ৫ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। সেখানেও অভিযোগের প্রমাণ পাওয়া যায়। পরে খুলনা সিভিল সার্জন অফিস থেকে গত ২৭ সেপ্টেম্বর খুলনা সদর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়। ওই জিডির কপিসহ অভিযোগ সংশ্লিষ্ট নথিপত্র যাচাই করে অর্থ আত্মসাতের প্রমাণ পাওয়া যায়। মামলায় তার বিরুদ্ধে দণ্ডবিধির ৪০৯/৪২০ ধারা ও ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় অভিযোগ করা হয়েছে।
s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com