1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
বৃহস্পতিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৪:১৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
রাতের তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি পর্যন্ত কমতে পারে, ঘন কুয়াশা হতে পারে জিদানের ছেলেকে নিয়ে আবেগঘন মুহূর্তে আলজেরিয়ার জয় তারেক রহমানের অভ্যুত্থান পরবর্তী বাংলাদেশে আগমন, এনসিপি নেতার স্বাগত ঢাকায় পৌঁছেই প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ফোনালাপে তারেক রহমান তারেক রহমানের সাথে দেশে ফিরেছে তার পছন্দের বিড়াল ‘জেবু’ গণসংবর্ধনার সমাবেশস্থলে রওনা দিয়েছেন তারেক রহমান ফুলের মালা পরিয়ে তারেক রহমানকে বরণ করেন শ্বাশুরি তারেক রহমান ১৭ বছর পর দেশে ফিরলেন তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন: বিমানবন্দরে বুলেটপ্রুফ গাড়ি, তিন স্তরের নিরাপত্তা বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটে ঢাকায় ফিরছেন তারেক রহমান

৩টি অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ের কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের

রিপোর্টার
  • আপডেট : শনিবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২১
  • ১২৭ বার দেখা হয়েছে

বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন ছাড়াই ব্যবসা পরিচালনা করায় তিনটি অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ের কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এগুলো হলো- ফস্টার করপোরেশন লিমিটেড, পেসেঞ্জ লিমিটেড এবং দ্য কোডেরো লিমিটেড।

সম্প্রতি কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে এ-সংক্রান্ত তিনটি পৃথক চিঠি সব তফসিলি ব্যাংক, মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস প্রোভাইডার ও পেমেন্ট সার্ভিস প্রোভাইডারদের (পিএসপি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো হয়।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের চিঠিতে লাইসেন্সের জন্য করা আবেদন গ্রহণযোগ্য না হওয়ায় ব্যাংকগুলোকে ওই তিন অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়েতে ট্রাস্ট-কাম সেটেলমেন্ট অ্যাকাউন্ট এবং পেমেন্ট সিস্টেম অপারেশন সম্পর্কিত কোনো পরিষেবা না দিতে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

ই-কমার্সে পেমেন্টের ক্ষেত্রে ক্রেতার অর্থের সুরক্ষা দিতে চালু হয় গেটওয়ে পদ্ধতি। কিন্তু বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানের কর্মকাণ্ড নিয়ে অভিযোগ উঠেছে। একাধিক ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অভিযোগ, গেটওয়েতে আটকে গেছে শত শত কোটি টাকা। অনুমোদন না নিয়ে ব্যবসা পরিচালনাসহ অর্থ পাচারের অভিযোগও উঠেছে দু-একটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্র জানায়, ই-পেমেন্ট গেটওয়ে বা ই-ওয়ালেট সেবা দিতে এখন পর্যন্ত নয়টি প্রতিষ্ঠানকে লাইসেন্স দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর মধ্যে পেমেন্ট সিস্টেমস অপারেটর (পিএসও) বা ই-পেমেন্ট গেটওয়ে সেবার জন্য লাইসেন্স পেয়েছে পাঁচটি প্রতিষ্ঠান। সেগুলো হলো- আইটি কনসালট্যান্টস, এসএসএল কমার্স, সূর্যমুখী লিমিটেড, প্রগতি সিস্টেম ও পর্টোনিক্স লিমিটেড। অন্য চারটি প্রতিষ্ঠানকে পেমেন্ট সার্ভিস প্রোভাইডার বা ই-ওয়ালেট সেবার জন্য লাইসেন্স দেয়া হয়েছে।

অনুমোদন পেতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে নথিপত্র জমা দিয়েছে আমার পে, ইজি পে ওয়ে, পে স্পেস, ওয়ালেট মিক্স ও ফস্টার পেমেন্ট গেটওয়ে।

তবে এর বাইরেও বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান পিএসও সেবা দিচ্ছে।

সেগুলোর মধ্যে রয়েছে বিডি স্মার্ট পে, বিটিটি পে, পোর্ট ওয়ালেট, টু চেক আউটসহ আরও কয়েকটি পিএসও।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পেমেন্ট সিস্টেম বিভাগের এক কর্মকর্তা জানান, বাংলাদেশে ২০১৬ সালে পেমেন্ট গেটওয়েসংক্রান্ত নীতিমালা হলেও পেমেন্ট গেটওয়ে অপারেট করা হচ্ছে ২০১১ সাল থেকে। কোনো কোনো পেমেন্ট গেটওয়ে তারও আগে থেকেই কার্যক্রম চালিয়ে আসছে।

নীতিমালা হওয়ার পর ওই সব প্রতিষ্ঠান ব্যবসা চালু রাখবে নাকি বন্ধ করে দেবে, সে বিষয়ে জানতে বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছে আবেদন করে। বাংলাদেশ ব্যাংক তখন লাইসেন্সের জন্য আবেদন করার নির্দেশনা দিলে প্রতিষ্ঠানগুলো পেমেন্ট গেটওয়ে হিসেবে লাইসেন্স পাওয়ার জন্য আবেদন করে। লাইসেন্সিং প্রক্রিয়ার মধ্যে থেকেই ব্যবসা পরিচালনা করছে এসব প্রতিষ্ঠান।

তবে কার্যক্রম সন্তোষজনক না হওয়ায় লাইসেন্স পাওয়ার জন্য করা তিনটি প্রতিষ্ঠানের আবেদন প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে।

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com