1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:৫৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
বিএনপি মহাসচিবের দাবি—ধর্মের নামে দেশে বিভাজন সৃষ্টির চেষ্টা চলছে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট প্রস্তুতি পর্যালোচনায় নির্বাচন কমিশনের বৈঠক তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা ও পঞ্চদশ সংশোধনী বিষয়ে হাইকোর্টের রায়–বিরোধী আপিলের শুনানি শুরু মন্দিরা চক্রবর্তীর নতুন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম পোস্টে ভক্তদের আগ্রহ জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের স্বরচিত ও সকন্ঠে গাওয়া ৬টি গানের মধ্য এটি অন্যতম ভারতের সুদের হার কমানো ও তারল্য বৃদ্ধিতে অর্থনীতিতে নতুন গতি প্রত্যাশা অতীত সরকার একদলীয় শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করেছিল :সালাহউদ্দিন আহমদ সেতুর নাম পরিবর্তনকে কেন্দ্র করে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে হামলা, পণ্ড হলো আয়োজন ইন্দোনেশিয়ায় বন্যা ও ভূমিধসে ৯১৬ জনের মৃত্যু, ২৭৪ জন নিখোঁজ গোয়ার বাগা বিচে নাইটক্লাবের অগ্নিকাণ্ডে ২৩ জনের মৃত্যু, তদন্ত শুরু

ভেজাল প্যারাসিটামলে ১০৪ শিশুর মৃত্যু : ১৫ লাখ টাকা করে ক্ষতিপূরণের নির্দেশ হাইকোর্টের

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ২ জুন, ২০২২
  • ১৬৬ বার দেখা হয়েছে

ভেজাল প্যারাসিটামল সেবন করে ১০৪ শিশুর মৃত্যুর ঘটনায় প্রতিটি শিশুর পরিবারকে ১৫ লাখ টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

ভেজাল প্যারাসিটামল সেবন করে ১৯৯১ সালে ৭৬টি শিশু এবং ২০০৯ সালে ২৮টি শিশুর মৃত্যু হয়।

এসব ঘটনার আইনগত প্রতিকার চেয়ে ২০১০ সালে হাইকোর্টে একটি রিট পিটিশন দায়ের করেন আইনজীবী মনজিল মোরসেদ।

সে রিট পিটিশনের প্রেক্ষিতে বৃহস্পতিবার হাইকোর্ট ক্ষতিপূরণ দেয়ার রায় দিয়েছেন।

আইনজীবী মনজিল মোরসেদ বলেন, আদালত ঔষধ প্রশাসন অধিদফতরকে এ ক্ষতিপূরণ দেয়ার নির্দেশ দিয়েছে এবং তারা যেন পরবর্তীকালে সেটি সংশ্লিষ্ট ওষুধ কোম্পানি থেকে আদায় করে নেয়।

তবে এই রায়ের বিরুদ্ধে ঔষধ প্রশাসন কোনো আপিল করবে কিনা সেটি তারা এখনো সিদ্ধান্ত নেয়নি।

২০০৯ সালে বিভিন্ন হাসপাতালে প্যারাসিটামল সিরাপ পান করে অন্তত ২৮টি শিশুর মৃত্যু হয়। সে সিরাপে রীড ফার্মার লেবেল ছিল।

এর পর সে কোম্পানির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে ঔষধ প্রশাসন অধিদফতর। কিন্তু তদন্তের সময় আদালতে প্যারাসিটামল সিরাপের যে নমুনা জমা দেয়া হয়েছিল সেটি রীড ফার্মার কারখানা থেকে জব্দ করা হয়নি।

সে কারণে জব্দকৃত প্যারাসিটামল যে রীড ফার্মার ছিল – সেটা প্রমাণ করা সম্ভব হয়নি।

ফলে আসামিরা তখন খালাস পেয়েছে বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।

নিম্ন আদালতের সেই রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করে রাষ্ট্রপক্ষ এবং সেটি এখনো নিষ্পত্তি হয়নি।

অন্যদিকে প্রতিকার চেয়ে রিট পিটিশনও দায়ের করেন আইনজীবী মনজিল মোরসেদ।

মনজিল মোরসেদ বলেন, ঔষধ প্রশাসন অধিদফতরের কর্মকর্তাদের অযোগ্যতার কারণে আসামিরা মামলা থেকে খালাস পেয়েছিল। এটা নিম্ন আদালতের রায়ে উল্লেখ করা হয়। তারা সঠিকভাবে তদন্ত করেনি বলে আদালত উল্লেখ করেছিল।

তিনি বলেন, আসামিরা খালাস পাওয়ার অর্থ এই নয় যে তাদের কোনো দায় নেই। তদন্তে গাফিলতির কারণেই তারা মামলা থেকে খালাস পেয়েছিল।

এর কারণে রিট পিটিশনে আইনগত প্রতিকার চাওয়া হয়েছিল বলে উল্লেখ করেন মনজিল মোরসেদ।

সূত্র : বিবিসি

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com