1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
  3. jeradmin@deshmediabd.com : :
মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:৩৪ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
ব্রাজিলে বাস দুর্ঘটনায় ৩৮ জন নিহত ডলারের বাজার আবার অস্থির Govt grants 10-year tax holiday for renewable energy firms Mobile surveillance used in pinpointing victims’ location: Commission গ্যাস সংকটে উৎপাদন নেমে অর্ধেকে, কয়েক শ কারখানা বন্ধ ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ইসির পরিকল্পনায় ডিসেম্বর ২০২৫ ভোটার তালিকায় ত্রুটি নেই দাবি ইসির সরকারের এক পক্ষ ২০২৬-এর এপ্রিলে, বিএনপিসহ সমমনারা চায় ২০২৫-এর জুনের মধ্যে ভোট জুলাই গণ-অভ্যুত্থান ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শহীদ ও আহত ব্যক্তিদের প্রথম ধাপের খসড়া তালিকা প্রকাশ ২০২৫-এর মধ্যেই নির্বাচন চায় বিএনপি ও বিভিন্ন দল লাইসেন্স ও ট্যাক্সের আওতায় আসছে ব্যাটারিচালিত রিকশা ফের আন্দোলনে নামছে বিএনপি দ্রুত সুস্পষ্ট রোডম্যাপ দাবি, চলছে নির্বাচনি প্রস্তুতি

জ্বালানি তেল সংকটে বেসরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্র এপ্রিলে তীব্র হতে পারে লোডশেডিং

রিপোর্টার
  • আপডেট : রবিবার, ১২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৩
  • ৬৯ বার দেখা হয়েছে

বকেয়া বিদ্যুৎ বিলের অর্থ দেরিতে ছাড় হওয়ায় তহবিল সংকটে পড়েছে দেশের বেসরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো (আইপিপি)। আবার ডলার সংকটের কারণে জ্বালানি তেল আমদানির জন্য ঋণপত্র (এলসি) খুলতে গিয়েও সমস্যায় পড়তে হচ্ছে আইপিপি উদ্যোক্তাদের। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানগুলোর জ্বালানি তেলের মজুদ কমে এসেছে।

খাতসংশ্লিষ্টদের তথ্য অনুযায়ী, আইপিপিগুলোর জ্বালানি তেলের মজুদ দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যাবে আগামী মার্চ পর্যন্ত। তবে এটুকুও নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য যথেষ্ট নয়। জ্বালানি তেল আমদানি করতে না পারলে এপ্রিল থেকে সারা দেশে বিদ্যুতের লোডশেডিং তীব্র হয়ে ওঠার আশঙ্কা রয়েছে। অথচ এপ্রিলেই দেশে বিদ্যুতের চাহিদা থাকে সবচেয়ে বেশি। তীব্র গরমের কারণে এ সময় আবাসিক ও শিল্পসহ প্রায় সব খাতেই চাহিদা ব্যাপক মাত্রায় বেড়ে যায়।

বর্তমানে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলএনজি) তুলনায় ফার্নেস অয়েলভিত্তিক (এইচএফও) কেন্দ্রগুলোর বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যয় কম। এ মুহূর্তে সরকারও এটিকে বিবেচনা করছে ব্যয়সাশ্রয়ী জ্বালানি হিসেবে। কিন্তু আমদানি করতে না পারায় এখন এইচএফওভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর উদ্যোক্তাদের মধ্যেও দেখা গেছে দুশ্চিন্তা।

উদ্যোক্তারা বলছেন, সরকারের কাছে আইপিপিগুলোর বিপুল পরিমাণ বকেয়া বিল পাওনা রয়েছে। এ বিল আটকে থাকায় প্রতিষ্ঠানগুলোকে চলতি মূলধনের সংকটে ভুগতে হচ্ছে। আবার টাকার অবমূল্যায়নের কারণেও প্রতিষ্ঠানগুলোর বড় অংকের লোকসান হয়েছে। এর মধ্যে যোগ হয়েছে ডলার সংকট। এলসি খোলার জন্য চাহিদামাফিক ডলারের জোগান দিতে পারছে না ব্যাংকগুলো। আগে এক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কাছে সহায়তা পাওয়া গেলেও বর্তমানে এ প্রক্রিয়াটিও ধীর হয়ে এসেছে। আইপিপিগুলোর কাছে যে জ্বালানি তেল আছে, তা দিয়ে কোনোমতে মার্চ পর্যন্ত চালানো সম্ভব। আবার সেটুকুও ওই পর্যন্ত নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ করার মতো পর্যাপ্ত নয়। এপ্রিলের জন্য জ্বালানি তেল আমদানি না করা গেলে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা সম্ভব হবে না। এতে দেশে লোডশেডিংয়ের তীব্রতা বাড়বে।বিস্তারিত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com