1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:৩৩ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
লক্ষ্মীপুর জেলা নির্বাচন অফিসে অগ্নিসংযোগ, দ্রুত নিয়ন্ত্রণে বড় ক্ষতি এড়ানো চীনা পেশাজীবীদের জন্য ভিসা প্রক্রিয়া সহজ করল ভারত হাতিয়ায় অচল নৌ-অ্যাম্বুলেন্সে ব্যাহত জরুরি স্বাস্থ্যসেবা চার দশক পর ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ ও হলসংসদ নির্বাচন আয়োজনের উদ্যোগ গুলিবিদ্ধ ওসমান হাদির অবস্থা সংকটাপন্ন, উন্নত চিকিৎসার প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা বাখেরআলী সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে নিহত তসিকুল ইসলামের মরদেহ হস্তান্তর শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবি, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ চায় ইনকিলাব মঞ্চ মাথায় গুলিবিদ্ধ শরিফ ওসমান হাদির অবস্থা আশঙ্কাজনক, ঝুঁকিপূর্ণ ৭২ ঘণ্টা পার করছেন গুগলে সর্বাধিক অনুসন্ধান হওয়া ভারতীয় হিসেবে উঠে এলেন ১৪ বছর বয়সী ক্রিকেটার বৈভব সূর্যবংশী সন্ত্রাসী হামলার পেছনের শক্তি প্রকাশের দাবি জামায়াত আমিরের

আমদানি ও মজুদ ভালোই দাম কমার লক্ষণ নেই

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
  • ১৬৪ বার দেখা হয়েছে
ভোজ্য তেলসহ বেশ কিছু নিত্যপণ্য আমদানির ঋণপত্র খোলা গত বছরের তুলনায় এ বছর বেড়েছে। গত বছরের জানুয়ারিতে ভোজ্য তেলের ঋণপত্র খোলা হয়েছিল ৩ লাখ ৫২ হাজার টন। এ বছরের জানুয়ারিতে ৩৮ হাজার টন বেড়ে সেটি দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৯০ হাজার ৮৫৩ মেট্রিকটনে। আবার গত নভেম্বর-জানুয়ারি, এই তিন মাস সময়ে পাম অয়েল আমদানি ৪২ শতাংশ বেড়ে প্রায় ৪ লাখ টনে দাঁড়িয়েছে।
জানুয়ারি মাসে ৫ লাখ ৬৬ হাজার টন চিনি আমদানির ঋণপত্র খোলা হয়েছে, যা গত বছরের জানুয়ারির তুলনায় ৫৫ হাজার টন বেশি। আবার জানুয়ারিতে খেজুর আমদানির ঋণপত্র ১৩ হাজার টন বেড়ে ২৯ হাজার টনে দাঁড়িয়েছে। ছোলার আমদানি কমলেও মসুর ডালের আমদানি বেড়েছে।
এ তথ্যগুলো বাংলাদেশ ব্যাংকের এবং তথ্যগুলো চিত্রই বলছে রোজাকে সামনে রেখে দেশে ভোগ্যপণ্যের আমদানি ও মজুদ কিন্তু ভালোই হয়েছে। ডলার সংকট ও এলসি খোলার জটিলতা নিয়ে ব্যবসায়ীরা অনেক আহাজারি করলেও তলে তলে ঠিকই পণ্য আমদানি করেছেন এবং রোজার পণ্যের বেশ ভালো মজুদ গড়ে তুলেছেন। যদিও বাজারে দাম কমার কোনো লক্ষণ নেই, বরং সংকটের কথা বলে সরবরাহ কমিয়ে পণ্যমূল্য বাড়িয়েই চলেছেন ব্যবসায়ীরা। রোজার আরও কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পণ্যের আমদানি ও মজুদ চিত্রের দিকে তাকালে দেখা যাবে, এগুলোর আমদানি ও এলসি খোলা কিছু কম হলেও যেগুলো আসছে তার পরিমাণও কিন্তু কম নয়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত নভেম্বর থেকে জানুয়ারি তিন মাসে সয়াবিন তেল আমদানি হয়েছে ১ লাখ ২৫ হাজার টন, যা এক বছর আগের একই মাসগুলোর তুলনায় ৪৪ শতাংশ কম। সয়াবিন বীজ আমদানি কমে দাঁড়িয়েছে ১ লাখ টনে। বিগত তিন মাসে চিনি আমদানি হয়েছে ৬ লাখ ৮২ হাজার টন, যা আগের বছরের চেয়ে ১৫ হাজার টন কম। বিগত তিন মাসে ছোলা আমদানি হয়েছে ৪৩ হাজার টন, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় অর্ধেক। মটর ডালের আমদানি কমেছে ১৮ শতাংশ। তবে জানুয়ারি মাসে এসব পণ্যের এলসি খোলা বেড়েছে। আর জানুয়ারি মাসের এলসির পণ্যগুলো চলে আসবে রোজার আগে বা রোজার শুরুতেই। সুতরাং রোজার এসব গুরুত্বপূর্ণ পণ্যের আমদানি ও মজুদও মন্দ নয়।বিস্তারিত
s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com