1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:৩৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে প্রস্তুত বিএনপি: মেডিক্যাল বোর্ডের সিদ্ধান্তের অপেক্ষা ভারতে শেখ হাসিনার অবস্থান ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত: মন্তব্য ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এশিয়ার তিন দেশে ভয়াবহ বন্যায় মৃত প্রায় ১ হাজার ৮০০ রূপগঞ্জে কিশোরদের সাজানো ডাকাতির নাটক, তিনজন গ্রেপ্তার দক্ষিণ এশিয়ায় নতুন আঞ্চলিক সহযোগিতা কাঠামো গঠনের প্রস্তাব পাকিস্তানের ভবন নির্মাণে অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রাজউক চেয়ারম্যান ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ব্যাপক অংশগ্রহণের আশা সালাহউদ্দিন আহমদের প্রাথমিক শিক্ষকদের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ স্থগিত, রবিবার থেকে সব বার্ষিক পরীক্ষা শুরু রাজশাহীতে এনসিপি নেতা সারজিস আলমকে ‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণার দাবি নতুন প্রজন্মকে সঙ্গে নিয়ে রাজনীতি করার আহ্বান ভিপি সাদিক কায়েমের

আমদানি ও মজুদ ভালোই দাম কমার লক্ষণ নেই

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
  • ১৬১ বার দেখা হয়েছে
ভোজ্য তেলসহ বেশ কিছু নিত্যপণ্য আমদানির ঋণপত্র খোলা গত বছরের তুলনায় এ বছর বেড়েছে। গত বছরের জানুয়ারিতে ভোজ্য তেলের ঋণপত্র খোলা হয়েছিল ৩ লাখ ৫২ হাজার টন। এ বছরের জানুয়ারিতে ৩৮ হাজার টন বেড়ে সেটি দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৯০ হাজার ৮৫৩ মেট্রিকটনে। আবার গত নভেম্বর-জানুয়ারি, এই তিন মাস সময়ে পাম অয়েল আমদানি ৪২ শতাংশ বেড়ে প্রায় ৪ লাখ টনে দাঁড়িয়েছে।
জানুয়ারি মাসে ৫ লাখ ৬৬ হাজার টন চিনি আমদানির ঋণপত্র খোলা হয়েছে, যা গত বছরের জানুয়ারির তুলনায় ৫৫ হাজার টন বেশি। আবার জানুয়ারিতে খেজুর আমদানির ঋণপত্র ১৩ হাজার টন বেড়ে ২৯ হাজার টনে দাঁড়িয়েছে। ছোলার আমদানি কমলেও মসুর ডালের আমদানি বেড়েছে।
এ তথ্যগুলো বাংলাদেশ ব্যাংকের এবং তথ্যগুলো চিত্রই বলছে রোজাকে সামনে রেখে দেশে ভোগ্যপণ্যের আমদানি ও মজুদ কিন্তু ভালোই হয়েছে। ডলার সংকট ও এলসি খোলার জটিলতা নিয়ে ব্যবসায়ীরা অনেক আহাজারি করলেও তলে তলে ঠিকই পণ্য আমদানি করেছেন এবং রোজার পণ্যের বেশ ভালো মজুদ গড়ে তুলেছেন। যদিও বাজারে দাম কমার কোনো লক্ষণ নেই, বরং সংকটের কথা বলে সরবরাহ কমিয়ে পণ্যমূল্য বাড়িয়েই চলেছেন ব্যবসায়ীরা। রোজার আরও কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পণ্যের আমদানি ও মজুদ চিত্রের দিকে তাকালে দেখা যাবে, এগুলোর আমদানি ও এলসি খোলা কিছু কম হলেও যেগুলো আসছে তার পরিমাণও কিন্তু কম নয়।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত নভেম্বর থেকে জানুয়ারি তিন মাসে সয়াবিন তেল আমদানি হয়েছে ১ লাখ ২৫ হাজার টন, যা এক বছর আগের একই মাসগুলোর তুলনায় ৪৪ শতাংশ কম। সয়াবিন বীজ আমদানি কমে দাঁড়িয়েছে ১ লাখ টনে। বিগত তিন মাসে চিনি আমদানি হয়েছে ৬ লাখ ৮২ হাজার টন, যা আগের বছরের চেয়ে ১৫ হাজার টন কম। বিগত তিন মাসে ছোলা আমদানি হয়েছে ৪৩ হাজার টন, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় অর্ধেক। মটর ডালের আমদানি কমেছে ১৮ শতাংশ। তবে জানুয়ারি মাসে এসব পণ্যের এলসি খোলা বেড়েছে। আর জানুয়ারি মাসের এলসির পণ্যগুলো চলে আসবে রোজার আগে বা রোজার শুরুতেই। সুতরাং রোজার এসব গুরুত্বপূর্ণ পণ্যের আমদানি ও মজুদও মন্দ নয়।বিস্তারিত
s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com