1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:০৮ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
ভারতের সুদের হার কমানো ও তারল্য বৃদ্ধিতে অর্থনীতিতে নতুন গতি প্রত্যাশা অতীত সরকার একদলীয় শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করেছিল :সালাহউদ্দিন আহমদ সেতুর নাম পরিবর্তনকে কেন্দ্র করে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে হামলা, পণ্ড হলো আয়োজন ইন্দোনেশিয়ায় বন্যা ও ভূমিধসে ৯১৬ জনের মৃত্যু, ২৭৪ জন নিখোঁজ গোয়ার বাগা বিচে নাইটক্লাবের অগ্নিকাণ্ডে ২৩ জনের মৃত্যু, তদন্ত শুরু সহকারী শিক্ষকদের আন্দোলনের মধ্যে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বার্ষিক পরীক্ষা শুরু বিশ্বের দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় লাহোর শীর্ষে, ঢাকার অবস্থান তৃতীয় খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসায় সরকারের সহযোগিতা অব্যাহত জুলাই–আগস্ট আন্দোলন: কুষ্টিয়ায় ছয় হত্যাসহ আট অভিযোগে জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনুর সাক্ষ্যগ্রহণ আজ খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে প্রস্তুত বিএনপি: মেডিক্যাল বোর্ডের সিদ্ধান্তের অপেক্ষা

যেভাবে মোল্লা হাট থেকে দুবাইয়ে আরাভ ফাহিমা আক্তার সুমি, বাগেরহাট থেকে ফিরে

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ৩ এপ্রিল, ২০২৩
  • ১৭০ বার দেখা হয়েছে

পঁয়ত্রিশ বছর আগে নানা রিজু শেখের বাড়িতে তার জন্ম। বাগেরহাটের মোল্লাহাটেই কেটেছে শৈশব। শৈশবেই নানা বাড়ি ছেড়ে ওঠেন চিতলমারীর ভাড়া  বাসায়। বাবা ফেরি করে হাঁড়ি-পাতিল বিক্রি করতেন। অভাব অনটনের সংসার চালানো মা, খালা আর মামারা নানা জাল জালিয়াতি করে চলতেন। তা দেখেই অপরাধের হাতেখড়ি রবিউল ইসলাম ওরফে সোহাগ মোল্লার। মোল্লার হাটে জন্ম নেয়া এই রবিউল বা সোহাগই এখন দুবাইয়ের নিউ গোল্ড সুকের স্বর্ণের দোকানি আরাভ খান। বাগেরহাট থেকে দুবাইয়ের অভিজাত গোল্ড মার্কেটে ব্যবসায়ী হয়ে ওঠা আরাভের পুরো পথটা ছিল নানা অপরাধ আর অনিয়মের ভরা। বলতে গেলে অপরাধের সিঁড়ি বেয়েই এ পর্যন্ত উঠেছেন। সরজমিন বাগেরহাটের মোল্লাহাট ও চিতলমারি ও গোপালগঞ্জ ঘুরে জানা গেছে তার বেড়ে ওঠার নানা চমকপ্রদ তথ্য।

আরাভের বাবার গ্রামের বাড়ি গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ার আশুতিয়া গ্রামে।

বাবা মতিউর রহমান মোল্লা জীবিকার তাগিদে হাঁড়ি-পাতিল কাঁধে করে ফেরি করতেন। টানাপড়েনের সংসার ছিল তাদের। তিন ভাই-বোনের মধ্যে আরাভ বড়। অভাবের সংসারে বেড়ে উঠলেও তার বেশভূষা ও চলাফেরা ছিল উচ্চাবিলাসী।
কৌশলে সখ্যতা গড়তেন প্রভাবশালীদের সঙ্গে। তার মামা-খালা ও মা মিলে করতেন জাল টাকার ব্যবসা। বড় অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নিয়ে মানুষকে ফেলতেন ফাঁদে। বাড়িতে বসাতেন গানের আসর। সেইসঙ্গে ফাঁদ পাততেন কবিরাজির। মানুষের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকা ধার নিতেন। পরবর্তীতে তাদের জাল টাকা দিয়ে দেনা পরিশোধ করতেন। জাল টাকা বুঝতে পেয়ে কেউ কেউ টাকা ফেরত চাইলে তাদের দেয়া হতো হুমকি।বিস্তারিত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com