1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৪:৩৬ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে প্রস্তুত বিএনপি: মেডিক্যাল বোর্ডের সিদ্ধান্তের অপেক্ষা ভারতে শেখ হাসিনার অবস্থান ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত: মন্তব্য ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এশিয়ার তিন দেশে ভয়াবহ বন্যায় মৃত প্রায় ১ হাজার ৮০০ রূপগঞ্জে কিশোরদের সাজানো ডাকাতির নাটক, তিনজন গ্রেপ্তার দক্ষিণ এশিয়ায় নতুন আঞ্চলিক সহযোগিতা কাঠামো গঠনের প্রস্তাব পাকিস্তানের ভবন নির্মাণে অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রাজউক চেয়ারম্যান ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ব্যাপক অংশগ্রহণের আশা সালাহউদ্দিন আহমদের প্রাথমিক শিক্ষকদের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ স্থগিত, রবিবার থেকে সব বার্ষিক পরীক্ষা শুরু রাজশাহীতে এনসিপি নেতা সারজিস আলমকে ‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণার দাবি নতুন প্রজন্মকে সঙ্গে নিয়ে রাজনীতি করার আহ্বান ভিপি সাদিক কায়েমের

যে লাভের জন্য ইউক্রেনে শান্তি ফেরাতে চায় চীন

রিপোর্টার
  • আপডেট : রবিবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৩
  • ১৫৬ বার দেখা হয়েছে

এক বছরের বেশি সময় সরাসরি যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন থাকার পর ২৬ এপ্রিল চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন। তাঁদের এই কথোপকথন সম্পর্কে চীন বলেছে, ‘দুই পক্ষ চীন–ইউক্রেন সম্পর্ক এবং ইউক্রেন সংকট নিয়ে তাদের দৃষ্টিভঙ্গি বিনিময় করেছে।’ কিন্তু বৈশ্বিক পরিমণ্ডলে এ বিষয়টিকে শান্তি প্রতিষ্ঠায় বেইজিংয়ের প্রচেষ্টা হিসেবে দেখা হচ্ছে।

এরই মধ্যে জেলেনস্কি তাঁর টুইটারে টুইট করে বলেছেন, সি চিনের সঙ্গে দীর্ঘ ও অর্থপূর্ণ ফোনালাপ হয়েছে। পরে জেলেনস্কি তাঁর টেলিগ্রাম চ্যানেলে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিয়ে বলেন, তাঁদের ফোনালাপে নির্দিষ্ট মনোযোগ পায় ‘ইউক্রেনে একটি একটি ন্যায্য এবং টেকসই শান্তি প্রতিষ্ঠার পথ খুঁজে বের করতে সম্ভাব্য সহযোগিতার বিষয়টি’।
সি চিনের এই ফোনকল থেকে সবচেয়ে সুনির্দিষ্ট যে বিষয়টি বেরিয়ে এসেছে, তা হলো ইউরেশিয়া অঞ্চলের ঘটনাবলিতে চীন বিশেষ প্রতিনিধি হিসেবে আবির্ভূত হতে চায় এবং ‘ইউক্রেন সংকটের রাজনৈতিক সমাধানের জন্য সব পক্ষের সঙ্গে গভীর যোগাযোগ প্রতিষ্ঠা’ করতে আগ্রহী।

মন্দের ভালো বিষয় হলো, মধ্যস্থতার বিষয়টি খুব গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছে চীন। এ কাজের জন্য বেইজিং যে সময়টা বেছে নিয়েছে, সেটাও সঠিক সময়। এটা এই কারণে যে পশ্চিমা জোটের মধ্যেই উত্তেজনা বাড়ছে এবং ইউক্রেনীয়দের পাল্টা আক্রমণ অভিযানে সফলতা আসবে কি না, তা নিয়ে তাদের মধ্যেই সন্দেহ তৈরি হয়েছে।
চীনের এই শান্তি স্থাপন পদক্ষেপকে আরও একভাবে দেখা যায়। আন্তর্জাতিক ব্যবস্থাকে বদলাতে উৎসাহী বেইজিং। বেইজিং দেখাতে চায় এ কাজে তাদের সক্ষমতা বাড়ছে। কিন্তু চীনের সামনের ঝুঁকিটা হচ্ছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) সঙ্গে তাদের সম্পর্ক। একটা বিষয় হলো, ইউক্রেন যুদ্ধ ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলোর কাছে গভীর এক নিরাপত্তার প্রশ্ন।

ইউরোপের নেতারা বারবার করে বেইজিংকে দাবি জানিয়ে আসছেন, মস্কোর ওপর তাদের যে প্রভাব, সেটা খাটিয়ে যেন তারা ‘ক্রেমলিনের বোধোদয় ঘটায়’। ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাখোঁ তাঁর সাম্প্রতিক চীন সফরে সেই কথায় বলে এসেছেন।বিস্তারিত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com