1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
  3. jeradmin@deshmediabd.com : :
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:৫২ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
ব্রাজিলে বাস দুর্ঘটনায় ৩৮ জন নিহত ডলারের বাজার আবার অস্থির Govt grants 10-year tax holiday for renewable energy firms Mobile surveillance used in pinpointing victims’ location: Commission গ্যাস সংকটে উৎপাদন নেমে অর্ধেকে, কয়েক শ কারখানা বন্ধ ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ইসির পরিকল্পনায় ডিসেম্বর ২০২৫ ভোটার তালিকায় ত্রুটি নেই দাবি ইসির সরকারের এক পক্ষ ২০২৬-এর এপ্রিলে, বিএনপিসহ সমমনারা চায় ২০২৫-এর জুনের মধ্যে ভোট জুলাই গণ-অভ্যুত্থান ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শহীদ ও আহত ব্যক্তিদের প্রথম ধাপের খসড়া তালিকা প্রকাশ ২০২৫-এর মধ্যেই নির্বাচন চায় বিএনপি ও বিভিন্ন দল লাইসেন্স ও ট্যাক্সের আওতায় আসছে ব্যাটারিচালিত রিকশা ফের আন্দোলনে নামছে বিএনপি দ্রুত সুস্পষ্ট রোডম্যাপ দাবি, চলছে নির্বাচনি প্রস্তুতি

মতামত চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের সাঁড়াশি চাপে চিড়ে চ্যাপ্টা হচ্ছে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া

রিপোর্টার
  • আপডেট : রবিবার, ২৮ মে, ২০২৩
  • ৭১ বার দেখা হয়েছে

চীন ও যুক্তরাষ্ট্র তাদের আঞ্চলিক আধিপত্য প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে নিরাপত্তা ইস্যুতে পক্ষ বাছাইয়ের জন্য দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর ওপর সাঁড়াশি চাপ প্রয়োগ করে চলেছে। কয়েকটি দেশ এরই মধ্যে পক্ষ বেছে নিয়েছে। আর কিছু দেশ নিজেদের রক্ষার জন্য শক্ত ‘বেড়া’ দিতে ক্রমাগত প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এ ক্ষেত্রে কয়েকটি দেশ সেটা সফলভাবে করতে পারলেও অন্যরা তা পারছে না।

আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে ‘বেড়া দেওয়ার’ এই নীতিকে ‘ইনস্যুরেন্স বা বিমা খোঁজার আচরণ’ বলা যায়। এ ধরনের আচরণে তিনটি গুণ থাকে। এক. কোনো পক্ষ গ্রহণ না করা। দুই. পরস্পরবিরোধী দুই পক্ষকে অনুসরণ, দুই পক্ষের সঙ্গে যৌথ পদক্ষেপ ও বৈচিত্র্যমুখিনতা। তিন. একটু পিছু হটা অবস্থান গ্রহণ।

যাহোক, দেশগুলো তাদের ভৌগোলিক অবস্থান ও অভ্যন্তরীণ কারণে ‘বেড়া দেওয়ার’ ক্ষেত্রে ভিন্ন অবস্থান গ্রহণ করে। একটি দেশের শাসকদের অভিজাত সম্প্রদায় কোন দিকে ঝুঁকে পড়ে, অভ্যন্তরীণ সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে সেটা বড় কারণ। কম্বোডিয়া, লাওস এবং আপাতভাবে মিয়ানমার এরই মধ্যে চীনের পক্ষ বেছে নিয়েছে। সাম্প্রতিককালে চীনের প্রতি বিশেষ অনুরাগ দেখা যাচ্ছে থাইল্যান্ডের। যদিও দেশটি কৌশলগত দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্রের মিত্র। ১৯৭৫ সালে মে মাসে সে সময়কার থাইল্যান্ড সরকার তাদের দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সব সেনাকে সরিয়ে নিতে বলেছিল। সে সময় থাইল্যান্ডে ২৭ হাজার মার্কিন সেনা ও ৩০০ যুদ্ধবিমান ছিল। তা সত্ত্বেও এখন পর্যন্ত থাই সরকার যুক্তরাষ্ট্রকে তাদের বিমানঘাঁটি ব্যবহারের অনুমতি দিয়ে যাচ্ছে। কিছুদিন আগেই যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবাহী রণতরিকে থাইল্যান্ডের বন্দরে প্রবেশের অনুমতি দেয় তারা।বিস্তারিত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com