1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৮:০৪ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে প্রস্তুত বিএনপি: মেডিক্যাল বোর্ডের সিদ্ধান্তের অপেক্ষা ভারতে শেখ হাসিনার অবস্থান ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত: মন্তব্য ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এশিয়ার তিন দেশে ভয়াবহ বন্যায় মৃত প্রায় ১ হাজার ৮০০ রূপগঞ্জে কিশোরদের সাজানো ডাকাতির নাটক, তিনজন গ্রেপ্তার দক্ষিণ এশিয়ায় নতুন আঞ্চলিক সহযোগিতা কাঠামো গঠনের প্রস্তাব পাকিস্তানের ভবন নির্মাণে অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রাজউক চেয়ারম্যান ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ব্যাপক অংশগ্রহণের আশা সালাহউদ্দিন আহমদের প্রাথমিক শিক্ষকদের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ স্থগিত, রবিবার থেকে সব বার্ষিক পরীক্ষা শুরু রাজশাহীতে এনসিপি নেতা সারজিস আলমকে ‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণার দাবি নতুন প্রজন্মকে সঙ্গে নিয়ে রাজনীতি করার আহ্বান ভিপি সাদিক কায়েমের

জাতিসংঘের আমন্ত্রণপত্রও বাগিয়েছিলেন, ধরা পড়লেন মার্কিন দূতাবাসে

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ৩০ মে, ২০২৩
  • ১২২ বার দেখা হয়েছে

‘প্রটেকশন ফর লিগ্যাল অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস ফাউন্ডেশন’ নামের একটি কোম্পানি খুলে মানবাধিকার নিয়ে কাজ করার কথা বলে জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক কাউন্সিলের (ইকোসোক) সম্মেলনে যোগ দেওয়ার আমন্ত্রণপত্র সংগ্রহ করেছিলেন তাঁরা। পরে নিজেদের প্রতিষ্ঠানকে জাতিসংঘের পরামর্শক পদমর্যাদার দাবি করে এবং নিউইয়র্কে কার্যালয় রয়েছে উল্লেখ করে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা আবেদন করেছিলেন। কিন্তু মার্কিন দূতাবাসের অনুসন্ধানে ধরা পড়ে তাঁদের জালিয়াতি। বেরিয়ে আসে এটা বাংলাদেশে কোনো বৈধ এনজিও নয়, যুক্তরাষ্ট্রেও এর নিবন্ধন নেই। কাগজপত্র জালিয়াতি করে যুক্তরাষ্ট্রে মানব পাচার ছিল তাঁদের উদ্দেশ্য।

এ ঘটনায় প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান মহিউদ্দিন জুয়েল ও নির্বাহী পরিচালক উজ্জ্বল হোসেন ওরফে মুরাদ এবং তাঁদের তৈরি কাগজপত্র দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসার জন্য আবেদন করা এনামুল হাসান, শাহাদাদ ও হাদিদুল মুবিনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এই পাঁচজনের বিরুদ্ধেই মানব পাচারের অভিযোগে ২১ মে রাজধানীর গুলশান থানায় একটি মামলা করেছেন মার্কিন দূতাবাসের সহকারী আঞ্চলিক নিরাপত্তা কর্মকর্তা মাইকেল লি।

মামলায় বলা হয়েছে, গত ২৬ এপ্রিল ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের ভিসার জন্য সাক্ষাৎকার দিতে যান এনামুল হাসান, শাহাদাদ ও হাদিদুল মুবিন। সেখানে এনামুল নিজেকে ‘প্রটেকশন ফর লিগ্যাল অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস ফাউন্ডেশন’-এর উপপরিচালক, শাহাদাদ জনসংযোগ কর্মকর্তা ও হামিদুল উপপরিচালক পরিচয় দেন। সাক্ষাৎকারে প্রশ্নের যথাযথ জবাব দিতে না পারায় তাঁদের বিষয়ে কর্মকর্তাদের সন্দেহ হয়। এরপর এই প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে অনুসন্ধান শুরু করেন দূতাবাসের কর্মকর্তারা। তাঁরা এনজিও-বিষয়ক ব্যুরোতে যোগাযোগ করে এমন কোনো প্রতিষ্ঠানের সন্ধান পাননি। প্রতিষ্ঠানটির ওয়েবসাইটে নিউইয়র্কে কার্যালয়ের যে ঠিকানা দেওয়া হয়েছে, তারও কোনো অস্তিত্ব নেই। পরে খুঁজে পাওয়া যায়, এটি বাংলাদেশের জয়েন্ট স্টক কোম্পানিজ অ্যান্ড ফার্মসে একটি কোম্পানি হিসেবে নিবন্ধিত। নিজেদের এনজিও হিসেবে প্রমাণ করতে তাঁরা আবেদনে ভুয়া কাগজপত্র ও জাতিসংঘের পরামর্শক মর্যাদার (কনসালটেটিভ স্ট্যাটাস) কাগজ সংযুক্ত করে।বিস্তারিত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com