1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৬:৪৯ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে প্রস্তুত বিএনপি: মেডিক্যাল বোর্ডের সিদ্ধান্তের অপেক্ষা ভারতে শেখ হাসিনার অবস্থান ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত: মন্তব্য ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এশিয়ার তিন দেশে ভয়াবহ বন্যায় মৃত প্রায় ১ হাজার ৮০০ রূপগঞ্জে কিশোরদের সাজানো ডাকাতির নাটক, তিনজন গ্রেপ্তার দক্ষিণ এশিয়ায় নতুন আঞ্চলিক সহযোগিতা কাঠামো গঠনের প্রস্তাব পাকিস্তানের ভবন নির্মাণে অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রাজউক চেয়ারম্যান ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ব্যাপক অংশগ্রহণের আশা সালাহউদ্দিন আহমদের প্রাথমিক শিক্ষকদের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ স্থগিত, রবিবার থেকে সব বার্ষিক পরীক্ষা শুরু রাজশাহীতে এনসিপি নেতা সারজিস আলমকে ‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণার দাবি নতুন প্রজন্মকে সঙ্গে নিয়ে রাজনীতি করার আহ্বান ভিপি সাদিক কায়েমের

ফের মাথা চাড়া এমএলএম প্রতারণা ♦ টার্গেট মফস্বলের সাধারণ মানুষ ♦ খুলনা, সাতক্ষীরা, কুষ্টিয়া, খাগড়াছড়ির আট কোম্পানির বিরুদ্ধে অভিযোগ ♦ জড়িয়ে পড়ছে এনজিও বীমা কোম্পানিও ♦ লাইসেন্স ছাড়াই চলছে সঞ্চয় ও ঋণদান কার্যক্রম ♦ গোয়েন্দা প্রতিবেদন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ১ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ১২৭ বার দেখা হয়েছে

গ্রাহকের হাজার হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ ওঠার পর মাল্টিলেভেল মার্কেটিং (এমএলএম) কোম্পানির নামে নতুন করে নিবন্ধন দেওয়া না হলেও গোপনে গোপনে বেশ কয়েকটি কোম্পানি প্রতারণামূলক এই কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজর এড়াতে এরা বদল করেছে টার্গেট। রাজধানীতে কার্যক্রম না চালিয়ে একটি নির্দিষ্ট বিভাগ বা জেলার সাধারণ মানুষকে টার্গেট করে নীরবে নিভৃতে অবৈধ কার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছে। জাতীয়ভাবে কার্যক্রম পরিচালিত না হওয়ায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নজর এড়াতে সক্ষম হচ্ছে অভিযুক্ত কোম্পানিগুলো।

সরকারের গোয়েন্দা সংস্থাগুলো দেশের বিভিন্ন জেলায় এ ধরনের বেশ কয়েকটি কোম্পানির অস্তিত্ব খুঁজে পেয়েছে, যাদের বিরুদ্ধে নানা অনিয়মের প্রমাণ মিলেছে। এসব কোম্পানির অনিয়ম তুলে ধরে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন পাঠিয়েছে সরকারের একটি গোয়েন্দা সংস্থা। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এমএলএম আইন ২০১৩ এবং সমবায় সমিতি আইন ২০০১-এর বিভিন্ন ধারা লঙ্ঘন করে কার্যক্রম পরিচালনা করছে কয়েকটি কোম্পানি। এসব কোম্পানি বন্ধ করতে না পারলে সাধারণ মানুষ পুঁজি হারিয়ে সর্বস্বান্ত হতে পারে, যা অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলে আশঙ্কা করা হয়েছে ওই প্রতিবেদনে।

অভিযুক্ত কোম্পানিগুলো মূলত মফস্বলের সাধারণ মানুষকে টার্গেট করে নীরবে প্রতারণার জাল বিছিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের না আছে কোনো লাইসেন্স না কোনো নিবন্ধন। সারা দেশে এ ধরনের ১০টি প্রতিষ্ঠানের সন্ধান পেয়েছে গোয়েন্দারা, যার মধ্যে ৮টি প্রতিষ্ঠানই জালিয়াতিতে সম্পৃক্ত বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। এসব প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রমে নানা অনিয়ম দেখা গেছে।বিস্তারিত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com