1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:০৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
নিউইয়র্কে এনসিপি নেতাকে হেনস্তা, আ’লীগ কর্মী আটক আটক ব্যক্তির নাম মিজানুর রহমান চৌধুরী এবং তিনি কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কর্মী। প্রধান উপদেষ্টার সফর ঘিরে নিউইয়র্কে উত্তেজনা, হাতাহাতি প্রধান উপদেষ্টা অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করতে সরকার ব্যাপক প্রস্তুতি নিচ্ছে নিউইয়র্কে তীব্র উত্তেজনা প্রধান উপদেষ্টার যুক্তরাষ্ট্র সফর ঘিরে একদিকে ক্ষোভ, অন্যদিকে অভিবাদন ঋণের বোঝায় বাড়ছে আত্মহত্যা ♦ ঋণগ্রস্তরা হচ্ছেন হয়রানির শিকার ♦ পরিবারের সদস্যদের হত্যার পর নিজে আত্মহত্যা করেন ♦ চড়া সুদ ও কিস্তির চাপে সর্বস্বান্ত অনেকে CID expert confirms Hasina’s voice in call ordering lethal force during July Uprising France recognizes Palestinian state at UN summit Australia, Britain, Canada and Portugal also took the largely symbolic step of recognition on the eve of the summit called by France and Saudi Arabia UAE authorities confirm no announcement on visa ban from January made: Bangladesh Embassy The embassy advised Bangladeshis living in the country and the UAE “not to be misled by such baseless news”. Bangladesh ready to hold free, fair polls, CA tells US envoy CA asks youths to build 3-zero clubs for changing world

বুড়ো বয়সে ব্যবসা শুরু তারপর বিশ্বজয়

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ২৭০ বার দেখা হয়েছে

কেএফসি মালিকের জীবন কাহিনি

সাফল্যের কোনো নির্দিষ্ট বয়স নেই। তার জলজ্যান্ত উদাহরণ কর্নেল হারল্যান্ড স্যান্ডার্স। বিশ্বের প্রথম বড় ফ্রাইড চিকেন ‘কেএফসি’র মালিক তিনি। জীবনের শুরু থেকে শেষ অবধি ব্যর্থতা আর গ্লানির মাঝে কাটালেও নিজের অদম্য ইচ্ছা এবং পরিশ্রমের মাধ্যমে দীর্ঘ ৬০ বছর বয়সে সফলতা লাভ করেন।

পুরো নাম কর্নেল হারল্যান্ড ডেভিড স্যান্ডার্স। জন্ম ১৮৯০ সালের ৯ সেপ্টেম্বর ইন্ডিয়ানা অঙ্গরাজ্যের হেনরিভ্যালিতে। বাবা উইলবার ডেভিড এবং মা মার্গারেট অ্যানে স্যান্ডার্স। তিন সন্তানের মধ্যে স্যান্ডার্স সবার বড়। বাবা ছিলেন একজন কৃষক। ৮০ একর জমির ওপর নির্মিত একটি ফার্মে তিনি কৃষি কাজ করতেন। আর তাতেই সংসারটি কোনো রকমে চলে যেত স্যান্ডার্সদের। কিন্তু হঠাৎ দুর্ঘটনায় স্যান্ডার্সের জীবনের ছন্দপতন ঘটে। ১৮৯৩ সালে ফার্মে কাজ করার সময় দুর্ঘটনায় বাবা উইলবার ডেভিডের পা ভেঙে যায়। দুর্ঘটনার দুই বছর পর যখন স্যান্ডার্সের বয়স মাত্র পাঁচ বছর তখন বাবা উইলবার ডেভিড মারা যান। বাবার মৃত্যুর পর মা মার্গারেট অ্যানে ১৯০২ সালে আবার বিয়ে করেন। সৎ বাবার পরিবার ভালো লাগত না স্যান্ডার্সের। মায়ের দ্বিতীয় বিয়ের পর স্যান্ডার্স ও তাদের পরিবার ইন্ডিয়ানার গ্রিনউডে চলে আসেন।

 

দরিদ্র পরিবারের সন্তান বলে অর্থাভাবে মাত্র ১৩ বছর বয়সে ঘর ছাড়েন। স্কুল থেকে ঝরে পড়েন তারও আগে। শুরু করেন খামারে কৃষকের কাজ। কিন্তু কিশোর বয়সে স্যান্ডার্সের কৃষি কাজ ভালো লাগত না। এরপর ইন্ডিয়ানা পুলিশের ঘোড়ার গাড়ি রং করার চাকরি নেন। এটাও ছেড়ে ১৪ বছর বয়সে আবারও খামারে খেতমজুরের কাজ শুরু করেন। এরপর ১৯০৬ সালে ইন্ডিয়ানার নিউ আলবানিতে গাড়ির কন্ডাক্টরের চাকরি করেন। মাত্র বছরখানেক করেছিলেন সেই চাকরি। এরপর কামারশালায় লোহা পেটানোর কাজ নেন। কিন্তু এখানেও মন টিকে না স্যান্ডার্সের।বিস্তারিত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com