1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৫:১৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে প্রস্তুত বিএনপি: মেডিক্যাল বোর্ডের সিদ্ধান্তের অপেক্ষা ভারতে শেখ হাসিনার অবস্থান ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত: মন্তব্য ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এশিয়ার তিন দেশে ভয়াবহ বন্যায় মৃত প্রায় ১ হাজার ৮০০ রূপগঞ্জে কিশোরদের সাজানো ডাকাতির নাটক, তিনজন গ্রেপ্তার দক্ষিণ এশিয়ায় নতুন আঞ্চলিক সহযোগিতা কাঠামো গঠনের প্রস্তাব পাকিস্তানের ভবন নির্মাণে অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রাজউক চেয়ারম্যান ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ব্যাপক অংশগ্রহণের আশা সালাহউদ্দিন আহমদের প্রাথমিক শিক্ষকদের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ স্থগিত, রবিবার থেকে সব বার্ষিক পরীক্ষা শুরু রাজশাহীতে এনসিপি নেতা সারজিস আলমকে ‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণার দাবি নতুন প্রজন্মকে সঙ্গে নিয়ে রাজনীতি করার আহ্বান ভিপি সাদিক কায়েমের

কে বাঁচাবে কর্ণফুলী নদী নদীর বুকেই বাস-ট্রাক টার্মিনাল, ড্রাইডক ও মাছের আড়ত, অবৈধ স্থাপনায় চলছে ব্যবসা

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ১৪৩ বার দেখা হয়েছে

চট্টগ্রাম নগরের কর্ণফুলী নদীর শাহ আমানত সেতুর উত্তর পাড়। এখান থেকে চাক্তাই খালের মুখ পর্যন্ত বিশাল অংশ। এ অংশে অবৈধভাবে তৈরি হয়েছে নানা স্থাপনা। কেউ নিজে তৈরি করে, কেউ ভাড়া নিয়ে, কেউ ছোট টঙের দোকান নির্মাণ করে নদীর বুকের ওপরই হয়েছে বাণিজ্যিক ও বসতি স্থাপনা। নদীর বুকেই তৈরি করা হয়েছে বাস-ট্রাকের স্টেশন, বিশাল মাছের আড়ত ও মসজিদ।

সরেজমিন দেখা যায়, নদী দখল করে নির্মিত হয়েছে বস্তি। এখানে তৈরি করা ছোট ছোট রুমগুলো দেওয়া হয়েছে ভাড়া। রীতিমতো সেখানে চলে টিকা কর্মসূচিও। নদীর তীরেই আছে শত শত ঘর ও দোকান। এখানেই আছে ‘আইনগত নোটিস’ নামে পাঁচ সাইন বোর্ড। তারপরও প্রতিনিয়তই নির্মিত হচ্ছে নতুন নতুন স্থাপনা। অবস্থা দেখে মনে হয়, কর্ণফুলী নদী দেখার কেউ নেই। এটি একটি অভিভাবকহীন নদী। নদীর বুক চিড়েই গড়ে উঠেছে বিশাল আয়তনের মাছের আড়ত। নির্মিত হয়েছে সোনালি যান্ত্রিক মৎস্য শিল্প সমবায় সমিতি, ভেড়া মার্কেট শ্রমজীবী কল্যাণ সমবায় সমিতি লিমিটেড, মৎস্য শ্রমিক লীগ, চট্টগ্রাম ট্রাক-বাস মালিক সমিতিসহ বিভিন্ন সংগঠনের নামেও। তবে এসব অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে কোনো উদ্যোগ নেই। জানা যায়, ২০১৫ সালে আদালতের নির্দেশনা মতে, চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন কর্ণফুলী নদীর দুই তীরের ২ হাজার ১৮৭টি অবৈধ স্থাপনা চিহ্নিত করে তালিকা প্রকাশ করে। এ ছাড়া, জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনও কর্ণফুলী নদীর দুই তীরের ২ হাজার ৪৯২টি অবৈধ স্থাপনার তালিকা তৈরি করে। তবে তা এখনো প্রকাশ করেনি। নদী রক্ষা কমিশনের তালিকায় মহানগর অংশে আছে ৪৯৮টি। এর মধ্যে আছে ডকইয়ার্ড, বস্তিবাড়ি, দোকান, জেটি, বন্দর, বহুতল ভবন, তেল পরিশোধন কেন্দ্র, তেল ডিপো, সিমেন্ট কারখানা, কোল্ড স্টোরেজ।বিস্তারিত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com