1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
  3. jeradmin@deshmediabd.com : :
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:২৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
ব্রাজিলে বাস দুর্ঘটনায় ৩৮ জন নিহত ডলারের বাজার আবার অস্থির Govt grants 10-year tax holiday for renewable energy firms Mobile surveillance used in pinpointing victims’ location: Commission গ্যাস সংকটে উৎপাদন নেমে অর্ধেকে, কয়েক শ কারখানা বন্ধ ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ইসির পরিকল্পনায় ডিসেম্বর ২০২৫ ভোটার তালিকায় ত্রুটি নেই দাবি ইসির সরকারের এক পক্ষ ২০২৬-এর এপ্রিলে, বিএনপিসহ সমমনারা চায় ২০২৫-এর জুনের মধ্যে ভোট জুলাই গণ-অভ্যুত্থান ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শহীদ ও আহত ব্যক্তিদের প্রথম ধাপের খসড়া তালিকা প্রকাশ ২০২৫-এর মধ্যেই নির্বাচন চায় বিএনপি ও বিভিন্ন দল লাইসেন্স ও ট্যাক্সের আওতায় আসছে ব্যাটারিচালিত রিকশা ফের আন্দোলনে নামছে বিএনপি দ্রুত সুস্পষ্ট রোডম্যাপ দাবি, চলছে নির্বাচনি প্রস্তুতি

স্যান্ডউইচ বিক্রেতা থেকে বলিউড মুঘল

রিপোর্টার
  • আপডেট : শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ৫৩ বার দেখা হয়েছে

ইউসুফ খান, তাঁর বাবা ছিলেন ফল ব্যবসায়ী। বাবার ফলের ব্যবসা দেখার পাশাপাশি নিজে স্যান্ডডউইচের দোকান দেন। তবে বেশি দিন তাঁকে এসব ব্যবসা করতে হয়নি। ঘটনাচক্রে হয়ে গেলেন বলিউড বাসিন্দা। বলিউডের প্রথম এই সুপারস্টারকে বলিউড মুঘল হিসেবেও আখ্যায়িত করা হয়েছে। তাঁকে নিয়ে লিখেছেন- আলাউদ্দীন মাজিদ

 

স্যান্ডউইচের দোকান দিয়ে পেশা শুরু

 

বলিউডের ‘ট্র্যাজেডি কিং’ ও ‘বলিউড মুঘল’ বলা হতো তাঁকে। হতে চেয়েছিলেন ব্যবসায়ী কিন্তু ঘটনাচক্রে হয়ে গেলেন বলিউড হিরো। সুদূর পেশোয়ার থেকে বলিউডের সফর মোটেও সহজ ছিল না দিলীপ কুমারের। বলিউড দাপিয়েছেন ছয় দশক ধরে। দিলীপ কুমারের বাবা ছিলেন ফলের ব্যবসায়ী, তাঁর ফলের বাগানও ছিল। ১৯৩০ সালের শেষের দিকে, ১২ সদস্যের পরিবার নিয়ে মুম্বাইয়ে পাড়ি জমান দিলীপ কুমারের বাবা। দিলীপ কুমার নাসিকের কাছাকাছি দেওলিয়ার বার্নস স্কুল থেকে প্রাথমিক শিক্ষা জীবন শুরু করেন। তবে বাবার সঙ্গে একরোখা ছেলের সম্পর্ক কিছুতেই ভালো হতো না। কথা কাটাকাটির জেরে ১৯৪০ সালের এক দিন বাড়ি ছেড়েই বেরিয়ে পড়লেন কিশোর ইউসুফ। তাঁর ছোটবেলার বন্ধু ছিলেন রাজ কাপুর। বাড়ি ছাড়ার পর ইউসুফের পুণের কথা মনে পড়ল। সেখানে পৌঁছে আলাপ হলো এক ক্যাফে মালিকের সঙ্গে। পাশে পেলেন এক অ্যাংলো ইন্ডিয়ান দম্পতিকে। তাঁদের সহায়তায়ই দিলীপ কুমার সেনাবাহিনী ক্লাবের কাছে স্যান্ডউইচের দোকান খুলে ফেলেন। তাঁর ব্যবসাও রমরমিয়ে চলতে শুরু করে। ইংরেজি ভালো বলতে আর লিখতে পারতেন। ব্যবসা দাঁড় করাতে সময় নিলেন না। বাড়ি ফিরলেন ৫ হাজার টাকা জমিয়ে। বেশ কয়েক বছর সেখানে কাজ করার পর ফের মুম্বাই ফিরে বাবার ফলের ব্যবসায় হাত লাগান। তখনো অবধি জীবনের লক্ষ্য ছিল, ব্যবসায়ী হওয়া।বিস্তারিত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com