1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:০৩ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
নির্বাচন ইস্যুতে ভারতের নসিহত অগ্রহণযোগ্য: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসীদের দেখামাত্র গ্রেপ্তারের নির্দেশ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সুদানের কর্দোফানে ড্রোন হামলায় শতাধিক বেসামরিক নিহত, সংঘাতের তীব্রতা বাড়ছে টেলিভিশন নির্বাচনি অনুষ্ঠানে ব্যক্তিগত আক্রমণ নিষিদ্ধের নির্দেশ দিলো ইসি শাবনূরের জন্মদিনে ‘দুই নয়নের আলো’-র স্মরণ ডেঙ্গু আক্রান্তদের হাসপাতালে ভর্তি বৃদ্ধি, সাম্প্রতিক ২৪ ঘণ্টায় কোন মৃত্যু নেই বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল ২২৫ রানের সংগ্রহ করে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ইউরোপীয় ইউনিয়নের নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল আসছে, আরও অন্যান্য দেশ থেকেও প্রস্তাবনা এসেছে সচিবালয়ে ভাতা বিতর্কে ১৪ কর্মকর্তা-কর্মচারীর সাময়িক বরখাস্ত দেশে নিরাপত্তা পরিস্থিতি স্বাভাবিক: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

নতুন মহামারির আশঙ্কা, মৃত্যু হতে পারে ৫ কোটি মানুষের

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৩
  • ১২৬ বার দেখা হয়েছে

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

এক্স    নামে নতুন এক রোগের কথা জানাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই রোগ করোনাভাইরাসের মতো মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়তে পারে। মৃত্যু হতে পারে পাঁচ কোটি মানুষের। এই রোগকে ‘ডিজিজ এক্স’ বলে সংজ্ঞায়িত করেছে ডব্লিউএইচও।

যুক্তরাজ্যের ভ্যাকসিন টাস্কফোর্সের সাবেক প্রধান কেট বিংহ্যাম ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ডেইলি মেইলকে দেওয়া সাক্ষাতকারে বলেন, নতুন এই ভাইরাস স্প্যানিশ ফ্লু এর মতো প্রভাব ফেলতে পারে। ১৯১৯-২০ সালে বিশ্বজুড়ে মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়েছিল স্প্যানিশ ফ্লু। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে এই রোগ-ভাইরাস, ব্যাক্টেরিয়া কিংবা ফাঙ্গাসের মাধ্যমে ছড়াতে পারে। এখনো এই রোগের কোনো চিকিৎসা আবিষ্কার হয়নি।

বিংহ্যাম বলেন, ‘১৯২০ সালের মহামারিতে অন্তত ৫ কোটি মানুষ মারা গিয়েছিল. যা প্রথম বিশ্বযুদ্ধেরও দ্বিগুণ। বর্তমান বিশ্বেও এমন ভাইরাসেও এত সংখ্যক মৃত্যু হতে পারে।’

এই রোগ থেকে বাঁচতে গণটিকার প্রস্তুতি ও রেকর্ডদ্রুত সময়ে তা সরবরাহ করতে হবে বলে মন্তব্য করেন এই বিশেষজ্ঞ। তিনি বলেন, বিজ্ঞানীরা এখন পর্যন্ত এই ভাইরাসের ২৫ ধরনের গোত্র পেয়েছে। তবে এর ১০ লাখেরও বেশি ভ্যারিয়েন্ট থাকতে পারে।

বিংহ্যাম বলেন, ‘করোনা মহামারির ক্ষেত্রে আমরা হয়তো সৌভাগ্যবান ছিলাম। বিশ্বজুড়ে ২ কোটিরও বেশি মানুষ মারা যাওয়ার পরও আমি একথা বলছি কারণ বেশিরভাগ মানুষই সুস্থ হয়ে উছে। কিন্তু ডিজিজ এক্স এর সংক্রমণ হার যদি এমন হয় আর মৃত্যুহার যদি ইবোলার মতো হয় তবে পরিণতি হবে খুবই ভয়াবহ।’

ইবোলার মৃত্যুহার ৬৭ শতাংশ। বার্ড ফ্লু ও মার্স ভাইরাসের মৃত্যু হারও এমন। তাই সামনের মহামারি নিয়ে সবাইকে প্রস্তুত থাকতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিংহ্যাম। তিনি বলেছেন, আধুনিক বিশ্বে মহামারি বাড়ছে। এর মূল কারণ বিশ্বায়ন। বেশিরভাগ মানুষ নগরের দিকে ছুটছে এবং ঘনবসতি বাড়ছে। বনায়ন ধ্বংস ও আধুনিক কৃষিব্যবস্থার কারণেও ভাইরাসেরও নতুন নতুন ভ্যারিয়েন্ট তৈরি হচ্ছে।

চলতি বছর মে মাসে প্রথম ডিজিজ এক্স এর কথা জানিয়েছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com