1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৫:৫৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
থাইল্যান্ড–কম্বোডিয়া সীমান্তে সংঘাত বৃদ্ধি, মধ্যস্থতায় উদ্যোগী যুক্তরাষ্ট্র সচিবালয়ে ভাতা দাবিতে অর্থ উপদেষ্টাকে অবরুদ্ধ করে নন-ক্যাডার কর্মচারীরা মেগা প্রকল্প বন্ধ করে মানবসম্পদ উন্নয়নে বিনিয়োগের অঙ্গীকার তারেক রহমানের ইমরান খানের সাক্ষাৎ নিষেধাজ্ঞা ঘিরে আদিয়ালা কারাগারে উত্তেজনা, পুলিশের অভিযান অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার সুরক্ষায় স্থায়ী কাঠামো গঠনের ওপর জোর এসআই আফতাব উদ্দিন রিগানের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, তদন্তে পুলিশ বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র দ্বিপাক্ষিক প্রতিরক্ষা সংলাপের দ্বাদশ বৈঠক শুরু নির্বাচন তফসিল বৃহস্পতিবার ঘোষণা করছে নির্বাচন কমিশন অন্তর্বর্তী সরকারের ছাত্র উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ইঙ্গিত আওয়ামী লীগবিষয়ক জনপ্রিয়তা জরিপের নৈতিকতা নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিবের প্রশ্ন

আশি টাকার নিচে সবজি নেই, উচ্ছে ও বরবটির সেঞ্চুরি

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৩
  • ৮৮ বার দেখা হয়েছে

 

অনলাইন ডেস্ক

নিত্যপণ্যের দাম বেড়েই চলেছে। এক সপ্তাহের ব্যবধানে রাজধানীর বাজারগুলোতে সবজির দাম কেজিতে ১৫ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে। ৮০ টাকার নিচে কোনো সবজি নেই বললেই চলে। তবে দামে সেঞ্চুরি পার করেছে কালো গোল বেগুন, বরবটি, শিম, উচ্ছে ও গাজর।

গেল বুধ ও বৃহস্পতিবার রাজধানীর কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, কালো গোল বেগুন, বরবটি, শিম, উচ্ছে ও গাজর বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকার বেশি দরে। এর মধ্যে শিমের কেজি ১৫০ থেকে ১৬০, গোল বেগুন ১৪০ থেকে ১৫০, বরবটি ও উচ্ছে ১০০ থেকে ১১০ এবং গাজর ও কালো লম্বা বেগুন ১০০ থেকে ১২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

জানা গেছে, দু’সপ্তাহ আগেও এসব সবজি ৬০ থেকে ৮০ টাকার মধ্যে কেনা গেছে। এ ছাড়া চিচিঙ্গা, ধুন্দুল ও ঝিঙের কেজি ৮০ থেকে ৮৫ এবং পটোল ৮০ থেকে ৯০, ঢ্যাঁড়সের কেজি ৭০-৯০ টাকা আর মুলার দাম ৭০ থেকে ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কাঁচামরিচের কেজি বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ২২০ টাকায়। বাজারে শুধু কাঁচকলার হালি ৪০ টাকা ও পেঁপের কেজি ৪০ টাকায় মিলছে।

ব্যবসায়ীরা নানা ছুতায় দাম বাড়িয়েই যাচ্ছেন অভিযোগ করে ক্রেতারা বলছেন, সবজি আমদানি করতে হয় না, বরং কিছু কিছু রপ্তানি হয়। এর সঙ্গে ডলারের দাম বাড়ার কোনো সম্পর্ক নেই। বাজারে গেলে মাথা ঘোরে।

দুই সপ্তাহের ব্যবধানে চাহিদার চেয়ে বাজারে সবজির সরবরাহ ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ কমেছে দাবি করে

সবজি ব্যবসায়ীরা বলছেন, বৃষ্টিতে ক্ষেতেই কিছু সবজি নষ্ট হয়ে গেছে। এতে মাঠ পর্যায় থেকে শহরে সবজির সরবরাহে টান পড়েছে। এর ফলে দাম বেড়েছে।

এদিকে চাহিদার চেয়ে জোগানের ঘাটতিকে দায়ী করছেন আড়তদাররা। বাংলাদেশ কাঁচামাল আড়ত মালিক সমিতির সভাপতি ইমরান মাস্টার বলেন, সপ্তাহ দুয়েক আগেও দৈনিক ১০০ মণ সবজি আসত আড়তে, এখন ৭০ থেকে ৭৫ মণ আসে। এ কারণে দাম বেড়েছে।

তিনি আরও বলেন, বাড়তি দামের সুফল কৃষকও পাচ্ছেন। কারণ, আগে মাঠ পর্যায়ে কৃষক থেকে সাধারণত ফড়িয়ারা কাঁচামাল কিনে তা বড় ব্যাপারী বা পাইকারদের কাছে বিক্রি করত। এখন কৃষকরাই মাঝেমধ্যে সরাসরি ঢাকায় পাইকারদের কাছে বিক্রি করেন।

সবজির দামের ঊর্ধ্বগতির বিষয়ে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ এইচ এম সফিকুজ্জামান বলেন, সবজি কৃষিপণ্য। এর বাজার নিয়ন্ত্রণ করার কথা কৃষি বিভাগের। তাই সবজির দাম অস্বাভাবিক কেন, তা বলতে পারবে কৃষি মন্ত্রণালয়। তবে কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে কোনো পণ্যের দাম বেঁধে দিলে তা বাস্তবায়নে ভোক্তা অধিদপ্তর কাজ করবে।

ইতোমধ্যে তিনটি কৃষিপণ্যের দর বেঁধে দেয়া হয়েছে জানিয়ে কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক ড. নাসরিন সুলতানা বলেন, দাম এমন অস্বাভাবিক থাকলে ভবিষ্যতে অন্য কৃষিপণ্যের দামও বেঁধে দেয়া হতে পারে।।

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com