1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:০৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
নির্বাচন কমিশনের জ্যেষ্ঠ সচিবের আচরণে ক্ষোভ, দাবি বাস্তবায়নে জরুরি সিদ্ধান্ত অ্যাসোসিয়েশনের রিয়াল মাদ্রিদের ঘরের মাঠে সেল্টার কাছে পরাজয়, চোট–কার্ডে জটিলতা বাড়ল পরবর্তী প্রধান বিচারপতি নিয়োগে জ্যেষ্ঠতা ও সাংবিধানিক বিধান নিয়ে আলোচনা জোরদার প্রাক্তন মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৬ আসামির হাজিরায় ট্রাইব্যুনাল এলাকায় কড়া নিরাপত্তা থাইল্যান্ডের বিমান হামলায় সীমান্ত উত্তেজনা তীব্র, যুদ্ধবিরতি হুমকির মুখে নিকাহ রেজিস্ট্রার নিয়োগে কওমি সনদধারীদের নতুন যোগ্যতা অন্তর্ভুক্ত বিএনপি নেতাদের বক্তব্যে ধর্মীয় বিভাজন প্রসঙ্গ ও রাজনৈতিক কর্মসূচির দিকনির্দেশনা ডিইউজে নেতৃত্বকে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা সুরক্ষায় আরও জোরালো ভূমিকা রাখার আহ্বান গাজা ভূখণ্ডের প্রশাসনিক ভবিষ্যৎ নিয়ে ব্লেয়ার–নেতানিয়াহুর গোপন বৈঠক বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রের রক্ষণাবেক্ষণে কেরানীগঞ্জের বিস্তৃত এলাকায় দিনের বেলা বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ থাকবে

জামায়াতের ১৪৯ নেতাকর্মীর বিচার শুরু

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ২১ নভেম্বর, ২০২৩
  • ১৮৩ বার দেখা হয়েছে

আদালত প্রতিবেদক

মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ড পাওয়া জামায়াতের সাবেক সহকারী সেক্রেটারি জেনালের এ টি এম আজহারুল ইসলামসহ ১৪৯ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে নাশকতার একটি মামলায় বিচার শুরু করেছেন আদালত।

আজ মঙ্গলবার ঢাকার চতুর্থ অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট হাসিবুল হক আসামিদের অব্যাহতির আবেদন নাকচ করে বিচার শুরু করার এ আদেশ দেন।

মামলার অপর আসামিদের মধ্যে উল্লেখযোগ্যরা হলেন জামায়াত ইসলামীর বর্তমান আমির মোহাম্মাদ শফিকুর রহমান ও সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মো. রফিকুল ইসলাম খান।

২০১১ সালের এ মামলায় চার্জগঠনের শুনানির সময় এ টি এম আজহারুল ইসলামকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। চার্জগঠনের পর তাকে আবারও কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।

জানা গেছে, মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ড পাওয়া আসামি এ টি এম আজহারুল ইসলাম। তাই নিরাপত্তাজনিত কারণে তাকে দীর্ঘদিন সিএমএম আদালতে না আনায় এ মামলার বিচার ঝুলে ছিল। চার্জগঠনের মধ্য দিয়ে মামলার বিচার শুরু হলো।

২০১১ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর কাকরাইল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মো. মতিউর রহমান জামায়াত-শিবিরের ১৩০ নেতাকর্মীকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন। মামলা বলা হয়, ২০১১ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর বিকেলে আসামি এটিএম আজহারের নেতৃত্বে ২৫০০-৩০০০ নেতাকর্মী জঙ্গি মিছিলে লাঠিসোঠা নিয়ে শান্তিনগর থেকে রাজমনি ক্রসিংয়ের দিকে আসার সময় কাকরাইল সুপার মার্কেটের সামনে পুলিশের ওপর অক্রমণ করে এবং রাস্তায় চলাচলরত গাড়ি ভাঙচুর করে।

মামলাটি তদন্তের পর ২০১৯ সালের ২২ আগস্ট রমনা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মুাম্মাদ সাইফুল ইসলাম খান জামায়াতের ১৫০ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। মামলার একজন আসামি পরবর্তীকালে মারা যান।

উল্লেখ্য, ২০১২ সালের ২২ আগস্ট এটিএম আজহারুল ইসলাম মগবাজারের বাসা থেকে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গ্রেপ্তার হন। এরপর থেকে তিনি কারাগারে রয়েছেন। ওই মামলায় ২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে তার ফাঁসির রায় দেয়। ওই রায় আপিলে ২০১৯ সালের ৩১ অক্টোবর আপিল বিভাগ বহাল রাখেন।

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com