1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:৫৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
লক্ষ্মীপুর জেলা নির্বাচন অফিসে অগ্নিসংযোগ, দ্রুত নিয়ন্ত্রণে বড় ক্ষতি এড়ানো চীনা পেশাজীবীদের জন্য ভিসা প্রক্রিয়া সহজ করল ভারত হাতিয়ায় অচল নৌ-অ্যাম্বুলেন্সে ব্যাহত জরুরি স্বাস্থ্যসেবা চার দশক পর ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ ও হলসংসদ নির্বাচন আয়োজনের উদ্যোগ গুলিবিদ্ধ ওসমান হাদির অবস্থা সংকটাপন্ন, উন্নত চিকিৎসার প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা বাখেরআলী সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে নিহত তসিকুল ইসলামের মরদেহ হস্তান্তর শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবি, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ চায় ইনকিলাব মঞ্চ মাথায় গুলিবিদ্ধ শরিফ ওসমান হাদির অবস্থা আশঙ্কাজনক, ঝুঁকিপূর্ণ ৭২ ঘণ্টা পার করছেন গুগলে সর্বাধিক অনুসন্ধান হওয়া ভারতীয় হিসেবে উঠে এলেন ১৪ বছর বয়সী ক্রিকেটার বৈভব সূর্যবংশী সন্ত্রাসী হামলার পেছনের শক্তি প্রকাশের দাবি জামায়াত আমিরের

এ কী হাল এফডিসির বেতন-ভাতা বন্ধ, শুটিং নেই, বছরের পর বছর লোকসান

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৩
  • ১৮২ বার দেখা হয়েছে

গত চার-পাঁচ বছরে অবসরে যাওয়া এফডিসির ৫৮ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী তাঁদের গ্রাচ্যুয়িটি বাবদ পাওনা সাড়ে ১২ কোটি টাকা এখনো বুঝে পাননি। তাঁরা কোনো পেনশনও পাচ্ছেন না বলে পরিবার-পরিজন নিয়ে দিনের পর দিন উপোস করছেন। অর্থের অভাবে চিকিৎসাও ব্যাহত হচ্ছে। চলতি মাসে তাঁদের সন্তানদের স্কুলের বেতন ও বার্ষিক পরীক্ষার ফি দিতে না পারায় অনেকেই পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেনি।  উপোস আর হতাশায় অবসাদগ্রস্ত হয়ে এ পর্যন্ত আটজনের মর্মান্তিক মৃত্যু ঘটেছে।

দুই মাস ধরে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন বন্ধ, চলতি মাস শেষের পথে, এ মাসের বেতনও অনিশ্চিত। অবসরগ্রহণকারীরাও বছরের পর বছর পাচ্ছেন না প্রাপ্য, তাঁরা মানবেতর জীবনযাপন করছেন। এফডিসির এমন করুণ অবস্থা এখন। এর মূল কারণ সংস্থাটির আয় কমে যাওয়া। যেমন- গত তিন মাসে এফডিসিতে কাজ হয়েছে মাত্র দুটি ছবির। এফডিসির একটি সূত্র জানায়, সংস্থাটিতে বর্তমানে স্টাফ রয়েছেন ২১৫ জন। প্রভিডেন্ট ফান্ডসহ তাঁদের মাসিক বেতনের পরিমাণ প্রায় ১ কোটি ২ লাখ টাকা। তাছাড়া বিদ্যুৎ, পানি ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় খরচসহ এই সংস্থার মাসিক ব্যয়ের পরিমাণ প্রায় ১ কোটি ১০ লাখ টাকা। অথচ এর বিপরীতে চলচ্চিত্রের কাজ থেকে আয় মাত্র ৫০ থেকে ৫৫ লাখ টাকা। এই আয় কমে যাওয়ায়ই এফডিসি পড়েছে চরম সংকটে। এমন চিত্র কমপক্ষে ২০১০ সাল থেকে। অর্থের অভাবে পরিশোধ করা যাচ্ছে না বলে বিদ্যুৎ ও পানির বকেয়া বিলের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪ কোটি টাকারও বেশি। সর্বশেষ এলিভেটর এক্সপ্রেসের জন্য এফডিসির সামনের রাস্তাটি অধিগ্রহণ বাবদ এফডিসিকে সরকার যে ৬ কোটি টাকা প্রদান করে তা এফডিআর করে রাখা হয় এবং তা থেকে লোন নিয়ে বেতন পরিশোধ চলছিল। বিস্তারিত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com