1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:২৭ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
বিপিএলের নতুন মৌসুমে চট্টগ্রাম রয়্যালসের ফ্র্যাঞ্চাইজি ফি পরিশোধ নিশ্চিত করল বিসিবি অ্যাডিলেড টেস্টে ফিরছেন প্যাট কামিন্স, তৃতীয় ম্যাচের স্কোয়াড ঘোষণা মোহাম্মদপুরে মা–মেয়ে হত্যাকাণ্ডে গৃহকর্মী আয়েশা গ্রেফতার বাংলাদেশের চলচ্চিত্র শিল্পে নায়ক নির্বাচনে বৈচিত্র্য প্রয়োজনের তাগিদ অপুর ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১২৫ আসনে এনসিপির প্রার্থী ঘোষণা বিমান ত্রুটিতে ফ্লোরিডার মহাসড়কে জরুরি অবতরণ, গাড়ির ওপর পড়ে আহত চালক চ্যাম্পিয়নস লিগে অ্যাথলেটিক বিলবাওয়ের বিপক্ষে সতর্ক থাকার নির্দেশ পিএসজি কোচ এনরিকের সুদানে সামরিক পরিবহন বিমান বিধ্বস্ত, ক্রুসহ সকলের মৃত্যু তারেক রহমানের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে বক্তব্যে অতীত রাজনৈতিক সহিংসতার চিত্র

আটকা ৪ লাখ ৩ হাজার ২৭৬ কোটি টাকা মন্দ ঋণে ন্যুব্জ ব্যাংক খাত

রিপোর্টার
  • আপডেট : শনিবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৩
  • ১৬৬ বার দেখা হয়েছে

ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ যেমন বাড়ছে, তেমনি এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে আদায় অযোগ্য কুঋণ বা মন্দ ঋণ। সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ব্যাংকিং খাতে মন্দ ঋণের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৩৬ হাজার ৩১৭ কোটি টাকা। যা মোট খেলাপির ৮৭ দশমিক ৭৪ শতাংশ। বাকি মাত্র ১২ দশমিক ২৬ শতাংশ অন্যান্য শ্রেণির খেলাপি ঋণ। এর মধ্যে নিম্নমান বা নতুন করে খেলাপি হয়েছে-এমন ঋণ ৭ শতাংশ ও এক বছরের কম সময় ধরে খেলাপি-এমন ঋণ ৫ শতাংশ। অর্থাৎ খেলাপি ঋণের সিংহভাগই আদায় অযোগ্য মন্দা ঋণ। ওইসব ঋণ আদায় না হওয়ার রীতিমতো ন্যুব্জ হয়ে পড়েছে পুরো ব্যাংক খাত। এর দায় এসে পড়ছে আমানতকারী, ঋণগ্রহীতা ও শেয়ারহোল্ডারদের ওপর।

ব্যাংকিং পরিভাষায় এসব ঋণ আদায় হওয়ার সম্ভাবনা নেই বলে এর বিপরীতে শতভাগ প্রভিশন জমা রাখতে হয়। ফলে যে পরিমাণ ঋণ মন্দ হিসাবে শ্রেণিকৃত হবে, ওই পরিমাণ প্রভিশন রাখতে হবে ব্যাংকগুলোকে। এতে মন্দ ঋণের বিপরীতে দ্বিগুণ অর্থ আটকে থাকে। মন্দ ঋণ হিসাবে আটকে আছে ১ লাখ ৩৬ হাজার ৩১৭ কোটি টাকা। এর বিপরীতে প্রভিশন হিসাবে আটকে রয়েছে সমপরিমাণ অর্থ। এ দুটি মিলে মোট ২ লাখ ৭২ হাজার ৬৩৪ কোটি টাকা আটকে রয়েছে। এর মধ্যে ঋণ বাবদ আটকে থাকা অর্থ আমানতকারীদের। এর বিপরীতে আমানতকারীদের নিয়মিত মুনাফা দিতে হচ্ছে। প্রভিশন বাবদ আটকে অর্থ ব্যাংকের মুনাফা থেকে জোগান দেওয়া হয়েছে। এগুলোর ওপর ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডারদের দাবি রয়েছে। প্রভিশন খাতে এসব অর্থ আটকে না থাকলে শেয়ারহোল্ডাররা বাড়তি ভল্যাংশ পেতেন। কিন্তু মন্দ ঋণের কবলে পড়ে তাদের লভ্যাংশ কমেছে।

মন্দ ঋণের বিপরীতে আটকে থাকা পৌনে ৩ লাখ কোটি টাকার বিপরীতে কোনো আয় হচ্ছে না ব্যাংকের। উলটো আমানতকারীদের মুনাফা দেওয়া, ঋণের ব্যবস্থাপনা, বন্ধকী সম্পদ রক্ষণাবেক্ষণে ব্যাংকের বাড়তি অর্থ খরচ হচ্ছে। বেশিরভাগ মন্দ ঋণের বিপরীতে মামলা করা রয়েছে। ওইসব মামলা পরিচালনায়ও অর্থ খরচ হচ্ছে।বিস্তারিত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com