1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৫, ১০:৩৭ পূর্বাহ্ন

‘আম্মাজান’ হতে চেয়েছিলেন শাবানা : কাজী হায়াৎ

রিপোর্টার
  • আপডেট : রবিবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২৩
  • ১২১ বার দেখা হয়েছে

‘আম্মা, আম্মা, তোমার কী হইছে, তোমারে বড় সাহেব মারছে আম্মা, তোমারে বড় সাহেব কী করছে আম্মা…’ ধর্ষিত বিপর্যস্ত আম্মার মুখে কথা নেই, তিনি লজ্জায় ক্ষোভে নির্বাক হয়ে গেছেন…আম্মার মুখে কথা না শুনে ছোট ছেলে বাদশাহ তার মৃত বাবার বস মোজাম্মেলের ড্রয়িং রুমে ছুটে যায়, চিৎকার করে বলে ‘ওই বড় সাহেব, তুই আমার আম্মারে কী করছোস?’ এক ঝটকায় দেয়ালে টাঙানো ছুরি নিয়ে বড় সাহেবের পেটে ঢুকিয়ে দেয়, তার আম্মাকে ধর্ষণের বদলা নেয় বাদশাহ। পরিণতিতে ১৪ বছরের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয় আম্মাজান জাহানারা ও তাঁর সন্তান বাদশাহর। এর পরের ঘটনা আরও মর্মান্তিক। এমন একটি মর্মস্পর্শী গল্প নিয়ে ১৯৯৯ সালে চলচ্চিত্র ‘আম্মাজান’ নির্মাণ করেন বরেণ্য চলচ্চিত্রনির্মাতা কাজী হায়াৎ। চলচ্চিত্রটি তখন বাম্পার হিট ব্যবসা করে। দর্শক আজও ভুলতে পারেননি ‘আম্মাজন’ কিংবা কণ্ঠশিল্পী আইয়ুব বাচ্চুর কণ্ঠে গাওয়া এ ছবির দর্শকপ্রিয় সেই গান ‘আম্মাজান আম্মাজান, চোখের মণি আম্মাজান, বুকের ধনি আম্মাজান, প্রাণের খনি আম্মাজান, আপনি বড়ই মেহেরবান, জন্ম দিছেন আমায়, আপনার দুগ্ধ করছি পান, আম্মাজান আম্মাজান ও আম্মাজান…’।

 

নির্মাণ নেপথ্যের গল্প

 

কাজী হায়াৎ জানান, “আমার অনেক দিনের লালিত গল্প এটি। নিজের চোখে দেখা একটি সত্য ঘটনা নিয়েই এ ছবিটি নির্মাণ করেছিলাম। মফস্বলের ঘটনা এটি। ছোট্ট ছেলেটি তার মায়ের হাত ধরে ৪ ঘণ্টা বসেছিল। তখন মা এবং ছেলের মধ্যে কোনো কথা হচ্ছিল না। প্রশ্নটি ছিল- মা ছেলেকে কী বলবে আর ছেলে মাকে কী জিজ্ঞাসা করবে। এ দৃশ্য দেখার পরই সেখান থেকে আমার গল্পের উৎপত্তি এবং চলচ্চিত্র ‘আম্মাজান’।”বিস্তারিত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com