1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫, ০২:৩৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
মোহাম্মদপুরে মা–মেয়ে হত্যাকাণ্ডে গৃহকর্মী আয়েশা গ্রেফতার বাংলাদেশের চলচ্চিত্র শিল্পে নায়ক নির্বাচনে বৈচিত্র্য প্রয়োজনের তাগিদ অপুর ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১২৫ আসনে এনসিপির প্রার্থী ঘোষণা বিমান ত্রুটিতে ফ্লোরিডার মহাসড়কে জরুরি অবতরণ, গাড়ির ওপর পড়ে আহত চালক চ্যাম্পিয়নস লিগে অ্যাথলেটিক বিলবাওয়ের বিপক্ষে সতর্ক থাকার নির্দেশ পিএসজি কোচ এনরিকের সুদানে সামরিক পরিবহন বিমান বিধ্বস্ত, ক্রুসহ সকলের মৃত্যু তারেক রহমানের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে বক্তব্যে অতীত রাজনৈতিক সহিংসতার চিত্র পুকুর খননে জাল স্বাক্ষর ব্যবহার: তাড়াশে ব্যবসায়ীকে জরিমানা ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের তফসিল ঘোষণায় চূড়ান্ত প্রস্তুতি

সময় বাড়ানোর গুঞ্জনে রিটার্ন দাখিলে ঢিলেঢালা ভাব

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২৩
  • ১৩৩ বার দেখা হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সময় বাড়ানোর গুঞ্জনে আয়কর রিটার্ন দাখিলে ঢিলেঢালা ভাব চলছে। নির্ধারিত সময়ে রিটার্ন জমার বাধ্যবাধকতা থাকলেও শেষ সময়ে যে ভিড় থাকার কথা, সে রকম অবস্থা নেই কর অফিসগুলোতে। কর সার্কেলগুলোতে এই সময়ে অন্তত অর্ধেক পরিমাণ রিটার্ন জমা হওয়ার কথা, সে তুলনায় জমা পড়েছে এক-তৃতীংশের কিছু কম বা বেশি। প্রতিটি কর অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারী ও আগত করদাতাদের মধ্যে গুঞ্জন—রিটার্নের সময় বাড়বে, তাই করদাতার উপস্থিতি কম। গতকাল সরেজমিনে রাজধানীর সেগুনবাগিচার কয়েকটি কর অফিস ঘুরে এমন চিত্রই দেখা গেছে।

চলতি অর্থবছরের ৩০ নভেম্বরের মধ্যে আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়া বাধ্যতামূলক। তবে নতুন আয়কর আইন অনুযায়ী রিটার্ন জমায় বেশ কিছু পরিবর্তন আনা, বিদ্যমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও সামনে আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের কারণে সব করদাতার পক্ষে নির্ধারিত সময়ে রিটার্ন জমা দেওয়া সম্ভব হবে না মর্মে সময় এক মাস বাড়ানোর দাবি জানিয়েছে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই ও কর আইনজীবীদের সংগঠন। দাবির পরিপ্রেক্ষিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডও (এনবিআর) ইতিবাচকভাবে বিষয়টি বিবেচনা করছে বলে জানা গেছে। এটি হলে, শেষ মুহূর্তে ঘোষণা আসতে পারে বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করেন।

এদিকে গতকাল রাজধানীর সেগুনবাগিচার কর অঞ্চল-৪, কর অঞ্চল-১ ও কর অঞ্চল-২-এর কয়েকটি কর সার্কেল ঘুরে দেখা যায়, প্রতিটি কর অঞ্চলের সামনেই কর মেলার আদলে সীমিত পরিসরে করসেবা দেওয়া হচ্ছে। টিআইএন খোলা ও রিটার্ন দাখিলের জন্য আলাদা আলাদা বুথ স্থাপন করা হয়েছে।

করদাতাদের উপস্থিতি আছে, তবে শেষ সময় হিসেবে যে পরিমাণ ভিড় থাকার কথা, সেটা নেই। করদাতারা স্বাভাবিকভাবেই করসেবা নিতে পারছেন। পরে কর অঞ্চল-৪-এর কয়েকটি কর সার্কেল অফিসে গিয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত কয়েকজন কর কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তাঁদের তিন-চার হাজার করদাতার মধ্যে রিটার্ন দিয়েছেন মাত্র ৭০০ থেকে ৮০০ জন। বাকি কয়েক দিনে বাকি করদাতারা জমা দেবেন, এমনটি তাঁদের মনে হচ্ছে না। কারণ জানতে চাইলে তাঁরা বলেন, রিটার্ন দাখিলের সময় বাড়তে পারে বলে গুঞ্জন রয়েছে। সম্ভবত এ কারণেই ভিড় কম। কয়েকজন করদাতার সঙ্গেও কথা হয়। নিজেরা নির্ধারিত সময়ে দিলেও তাঁরা জানান, রিটার্ন জমার সময় বাড়তে পারে, এমন গুঞ্জন তাঁরা শুনেছেন। হয়তো এ কারণেই অনেক করদাতা অপেক্ষা করছেন

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com