1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:৩১ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে প্রস্তুত বিএনপি: মেডিক্যাল বোর্ডের সিদ্ধান্তের অপেক্ষা ভারতে শেখ হাসিনার অবস্থান ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত: মন্তব্য ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এশিয়ার তিন দেশে ভয়াবহ বন্যায় মৃত প্রায় ১ হাজার ৮০০ রূপগঞ্জে কিশোরদের সাজানো ডাকাতির নাটক, তিনজন গ্রেপ্তার দক্ষিণ এশিয়ায় নতুন আঞ্চলিক সহযোগিতা কাঠামো গঠনের প্রস্তাব পাকিস্তানের ভবন নির্মাণে অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রাজউক চেয়ারম্যান ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ব্যাপক অংশগ্রহণের আশা সালাহউদ্দিন আহমদের প্রাথমিক শিক্ষকদের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ স্থগিত, রবিবার থেকে সব বার্ষিক পরীক্ষা শুরু রাজশাহীতে এনসিপি নেতা সারজিস আলমকে ‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণার দাবি নতুন প্রজন্মকে সঙ্গে নিয়ে রাজনীতি করার আহ্বান ভিপি সাদিক কায়েমের

দেশে দেশে প্রাকৃতিক বিস্ময়

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৩
  • ২০৮ বার দেখা হয়েছে

ইউহুয়া হেই। এটি একাধিক হ্রদের সমাহার। তবে সবাই চেনে পাঁচ ফুলের হ্রদ হিসেবে। এটি রয়েছে চীনে। চীনের জিওজাইগন ন্যাশনাল পার্কে অবস্থিত এ হ্রদটি মানুষের মনকে মুগ্ধ করবে অস্বাভাবিক রঙের খেলায়। হ্রদটিতে ক্ষণে বদলায় পানির রং। এ অভূতপূর্ব দৃশ্য পৃথিবীতে বিরল। এ কারণেই এ হ্রদটি এত আলোচিত। পুরো এলাকাটি ছেয়ে রয়েছে বিভিন্ন প্রাচীন গাছের গুঁড়িতে। এ হ্রদের পানিতে সূর্যালোক পড়া মাত্রই এ রঙের খেলা শুরু হয়। একেক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখলে এ হ্রদের পানির রং একেকরকম দেখায়। ওপর থেকে দেখলে পানি নীল মনে হবে, কখনো ভেসে উঠবে গাঢ় সবুজ রং। মাটি থেকে দেখলে কখনো মনে হবে হলুদ ও কমলা। লোককথা অনুযায়ী এ বিভিন্ন রঙের হ্রদটি তৈরি হয়েছে যখন একজন দেবী তার প্রেমিকের দেওয়া আয়নাটি ছুড়ে ফেলে দিয়েছিল। ওই আয়নাটি ভেঙে ১০৮ টুকরো হয়ে ১০৮ রঙের এ হ্রদটি তৈরি হয়েছে।

 

 

গুরুনগুরু [তানজেনিয়া]

তানজেনিয়ার গুরুনগুরু খাদটি রয়েছে দ্য গার্ডিয়ানের করা তালিকায়। দ্য গুরুনগুরু ছেয়ে ২৬০ বর্গকিলোমিটারব্যাপী অঞ্চলে। ৬১০ মিটার গভীর এ খাদটি পৃথিবীর অন্যতম আকর্ষণ ও বিস্ময়। পৃথিবীর দীর্ঘ এ গিরিখাতটিতে বন্য জীবজন্তুর নিরাপদ আবাসস্থল। আবার মাসাইদের পালিত জন্তুদের চারণস্থল। এর পাশেই একসময় ছিল ভয়ানক আগ্নেয়গিরি। যার কারণে এখানে মাটি হয়ে উঠেছে উর্বর। কিন্তু এ খাদে মানুষের চলাচল নেই একেবারেই। ইউনেস্কো ঘোষিত ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ সাইট এটি। এখানে গুল্ম উদ্ভিদের সমাহার রয়েছে। মানুষের অগোচরে থাকা এ দীর্ঘতম খাদটি এখন বিশ্বের অন্যতম প্রধান বিস্ময়। পৃথিবীর যে জায়গাগুলো মানুষের কল্পনাকেও ছাড়িয়ে যায় তার একটি এটি। এ স্থানটির অন্যতম বিশেষত্ব হচ্ছে গত কয়েক দশকে এখানে প্রাণীবৈচিত্র্য এতটুকু পরিবর্তন ঘটেনি।বিস্তারিত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com