1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:৩৩ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে প্রস্তুত বিএনপি: মেডিক্যাল বোর্ডের সিদ্ধান্তের অপেক্ষা ভারতে শেখ হাসিনার অবস্থান ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত: মন্তব্য ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এশিয়ার তিন দেশে ভয়াবহ বন্যায় মৃত প্রায় ১ হাজার ৮০০ রূপগঞ্জে কিশোরদের সাজানো ডাকাতির নাটক, তিনজন গ্রেপ্তার দক্ষিণ এশিয়ায় নতুন আঞ্চলিক সহযোগিতা কাঠামো গঠনের প্রস্তাব পাকিস্তানের ভবন নির্মাণে অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রাজউক চেয়ারম্যান ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ব্যাপক অংশগ্রহণের আশা সালাহউদ্দিন আহমদের প্রাথমিক শিক্ষকদের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ স্থগিত, রবিবার থেকে সব বার্ষিক পরীক্ষা শুরু রাজশাহীতে এনসিপি নেতা সারজিস আলমকে ‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণার দাবি নতুন প্রজন্মকে সঙ্গে নিয়ে রাজনীতি করার আহ্বান ভিপি সাদিক কায়েমের

নাকের মাংস বৃদ্ধি পেলে…

রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২৪
  • ১৩৭ বার দেখা হয়েছে

 

অধ্যাপক ডা. একেএম মোস্তফা হোসেন

 

নাকের দুই পাশে দুটি ছিদ্রযুক্ত কক্ষ আছে। এই কক্ষ দুটির মাঝখানে যে একটি দেয়াল আছে একে সেপ্টাম বলা হয়। এই সেপ্টামে ফোমা হলে নাকের মাংস বাড়তে পারে। এছাড়া আরও যেসব কারণে এই রোগ হতে পারে এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো: নাকের বুটি বা মাংস বেড়ে গেলে। * বাইরের শক্ত কিছু আটকে যাওয়া বা ঢোকা থেকে। * অনেক সর্দিজনিত কারণে হতে পারে। * সাইনুসাইটিসের জন্য হতে পারে। * টিউমারজনিত কারণে (প্যাপিলোমা বা ফাইব্রোমা বা ক্যান্সার)।

রোগের লক্ষণগুলো : এই রোগে আক্রান্ত হলে রোগীর মধ্যে সচরাচর যে সমস্যাগুলো বা লক্ষণগুলো দেখা যায় তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো: * নাকের ভিতর শিরশির করতে থাকে। * নাক সব সময় ভারী বোধ হয়। * নাক সব সময় বন্ধ থাকে, বিশেষ করে রাতে যখন ঘুমাতে যায় তখন যে পাশে কাত হয় তার বিপরীত পাশে। * ফোলা ফোলা মনে হয়। * নাকের উপরি ভাগে লাল রং হয়ে থাকে। * নাক দিয়ে শ্বাস-প্রশ্বাস নেওয়া যায় না। বেশির ভাগ সময় মুখ হাঁ করে শ্বাস টানতে হয়।

চিকিৎসা : সঠিকভাবে কারণ বুঝে এই রোগের চিকিৎসা দিতে হবে। * রোগীর শরীরে যদি জ্বর থাকে বা ব্যথা হয় তাহলে প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধ দিতে হবে। যেমন- রোগীকে দেওয়া যেতে পারে; ট্যাব নাপা ৫০০ এমজি বা ট্যাব পাইরেক ৫০০ এমজি বা ট্যাব এইস ৫০০ এমজি বা ফাস্ট ৫০০ এমজি বা ট্যাব, রিসেট বা ট্যাব প্যারাসিটামল ৫০০ এমজি ইত্যাদি। খাওয়ার নিয়ম : একটা করে ট্যাবলেট দিনে তিনবার করে ভরা পেটে খেতে হবে। * বেশি করে নাক চুলকালে বা বন্ধ হলে মেবহাইড্রোলিন নাপাডিসাইলেট জাতীয় ওষুধ ব্যবহার করা হয়। এই ওষুধ ট্যাবলেট আকারে পাওয়া যায়। যেমন, ট্যাব, মেরলিন বা ট্যাব, ইনসিভাল বা ট্যাব মেপাডিস বা ট্যাব, মেবাশিন বা ট্রাব, মেড্রলিন ইত্যাদি। খাওয়ার নিয়ম হলো, একটা করে ট্যাবলেট দিনে দুইবার খেতে হবে। * টারফেনাডিন জাতীয় ওষুধ। এই ওষুধ ট্যাবলেট আকারে পাওয়া যায়। যেমন ট্যাবলেট, ডাইনাফেন বা ট্যাব, নোসিজন ইত্যাদি। এই ওষুধ খাওয়ার নিয়ম হলো একটা করে ট্যাবলেট দিনে দুইবার খাওয়াতে হবে। * যদি নাক বন্ধ হয়ে যায় এবং হ্যানছেনি বা শিরশির বন্ধ করার জন্য জাইলোমেটাজলিন জাতীয় ওষুধ ব্যবহার করা হয়। এটি স্প্রে ও ফোঁটা ফোঁটা আকারে ব্যবহার করা হয়। যেমন ড্রপ, এন্টাজন বা ড্রপ, রাইনোজল বা ড্রপ নোভিন ইত্যাদি। এই ওষুধ ব্যবহারের নিয়ম হলো: ছোট শিশুদের জন্য ০.০৫% এবং বয়স্কদের জন্য ০.১% বযস অনুযায়ী দিনে তিন থেকে চার ফোঁটা করে নাকের ভিতর দিয়ে নিঃশ্বাস টানতে হবে। মনে রাখতে হবে প্রাথমিক অবস্থা থেকে চিকিৎসা নিতে হবে।
লেখক : বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com