মুকেশ আম্বানি
১০৫.১ বিলিয়ন ডলার (বর্তমান)
টাকার পাহাড় গড়ছেন মুকেশ আম্বানি
মা কোকিলাবেন সম্পত্তি ভাগ করে তেল শোধনাগার ও পেট্রোকেমিক্যাল ব্যবসা মুকেশ আম্বানির হাতে তুলে দেন। একই সঙ্গে দুই ভাই একে অন্যের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করার চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। বলা হয়, মুকেশ টেলিকম ব্যবসায় পা রাখবেন না, অন্যদিকে অনিল তেল শোধনাগার ও পেট্রোকেমিক্যাল থেকে দূরে থাকবেন। ২০১০ সালে এ চুক্তি শেষ হয়। তারপরই টেলিকম সেক্টরে প্রবেশ করেন মুকেশ আম্বানি। প্রথম সাত বছরে ২.৫ লাখ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেন তিনি। বাজারে আসে রিলায়েন্স জিও। ঘুরে যায় টেলিকমিউনিকেশন ব্যবসার চিত্র। টাকার পাহাড় গড়ে তুলতে শুরু করেন তিনি। এরপরই এক ধাক্কায় ভারত তথা এশিয়ার ধনী ব্যক্তিদের তালিকায় জায়গা করে নেন। আন্তর্জাতিকভাবে প্রতিষ্ঠিত মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিগুলোর সঙ্গে রিলায়েন্স গ্রুপের ব্যবসায়িক সম্পর্ক তৈরির পেছনের কারিগরও তিনি। এখন রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান তিনি। ব্লুমবার্গ বিলিয়নিয়ার্স ইনডেক্স অনুসারে, মুকেশ আম্বানির সম্পদের পরিমাণ ১০৩ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে। ভারতীয় টাকায় তার সম্পদের মূল্য ৮,৫৫,৭৩০ কোটি টাকা। বর্তমানে মোট সম্পদের হিসাবে এখন তিনি ১০৫.১ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের মালিক। ভারতের শীর্ষ ধনী ব্যক্তি তিনি।বিস্তারিত