1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
বুধবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১:১৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
মস্কোর নিকটে রাশিয়ার সামরিক কার্গো বিমান বিধ্বস্ত, ৭ নিহত আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণায় ইসির সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের জরুরি ব্রিফিং ডাকা ঘিরে নির্বাচনী জল্পনা সরকারি পদে থেকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিষিদ্ধ থাকবে: নির্বাচন কমিশন ইয়াবাসহ কারবারি গ্রেপ্তার সিদ্ধিরগঞ্জে ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনে ইশতেহার প্রণয়নে জনমত সংগ্রহ করবে জামায়াতে ইসলামী বিএনপির দেশ গড়ার পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন তারেক রহমান রেমিট্যান্স প্রবাহে ধারাবাহিক বৃদ্ধি, ডিসেম্বরের প্রথম ৮ দিনে এসেছে ১.০০৮ বিলিয়ন ডলার আওয়ামী লীগের নির্বাচনে অনিশ্চিত অংশগ্রহণ নিয়ে ঢাকা-দিল্লি কূটনৈতিক আলোচনায় নতুন প্রশ্ন বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা অপরিবর্তিত, উন্নত চিকিৎসায় বিদেশ পাঠানোর সিদ্ধান্ত স্থগিত

আমদানিকারকদের কারসাজি রোজা ঘিরে সিন্ডিকেটের কবজায় ফলের বাজার তদারকির অভাবেই এমন পরিস্থিতি-গোলাম রহমান

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ২৫ জানুয়ারি, ২০২৪
  • ১৪২ বার দেখা হয়েছে

ডলার সংকট, জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি এবং আমদানিতে অতিরিক্ত শুল্কারোপের কারণে ফল ও খেজুরের দাম এমনিতেই সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে। এর মধ্যে আমদানিকারক সিন্ডিকেট রমজান ঘিরে বাড়তি মুনাফা করার ছক তৈরি করছে। আমদানি পর্যায় থেকে বাড়িয়েছে দাম। যে কারণে পাইকারি পর্যায়ে দ্বিগুণ দামে বিক্রি হচ্ছে ফল ও খেজুর। ফলে প্রভাব পড়েছে খুচরা বাজারে। এতে পরিবারের জন্য যারা নিয়মিত ফল কিনতেন, তারা বাজারের তালিকা থেকে পুষ্টিকর এ পণ্যটি বাদ দিচ্ছেন। এছাড়া খুব প্রয়োজন হলে খরচ সমন্বয় করে একটি-দুটি করে ফল ওজন দিয়ে কিনছেন। এমন পরিস্থিতিতে বাড়তি মূল্যের কারণে ইফতারে ফল কিনে খাওয়া নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করছেন ভোক্তাসাধারণ।

বুধবার রাজধানীর পাইকারি আড়ত বাদামতলী গিয়ে দেখা যায়, সেখানে ক্রাউন আপেল ১৮ কেজির বাক্স বিক্রি হচ্ছে ৪ হাজার ৮০০ টাকা, যা গত বছর একই সময় দাম ছিল ৩ হাজার ৯০০ থেকে ৪ হাজার টাকা। পাইকারি আড়তে ১৮ কেজির বাক্সে মাল্টা মানভেদে বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৯০০ থেকে ৩ হাজার ১০০ টাকা, যা গত বছর একই সময় ২ হাজার ৩৫০ থেকে ২ হাজার ৬০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। পাইকারি আড়তে ১৮ কেজি ওজনের বাক্সে চায়না কমলা বিক্রি হচ্ছে ৩ হাজার ৩০০ টাকা, যা আগে ২ হাজার ৬০০ থেকে ২ হাজার ৭০০ টাকা ছিল। পাশাপাশি রাজধানীর পাইকারি ফলের বাজার বাদামতলীর খেজুরের আড়তে পাঁচ কেজি প্যাকেটের মরিয়ম প্রিমিয়াম খেজুর বিক্রি হচ্ছে ৪ হাজার থেকে ৪ হাজার ৫০০ টাকা, যা গত বছর একই সময় বিক্রি হয়েছে ৩ হাজার ৫০০ টাকা। মাবরুর খেজুর প্রতি প্যাকেটে বিক্রি হচ্ছে ৬ হাজার টাকা, যা আগে ৩ হাজার ৪০০ থেকে ৩ হাজার ৬০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। বড় আকারের ম্যাডজুল খেজুরের পাঁচ কেজির প্যাকেট বিক্রি হচ্ছে ৭ হাজার ৫০০ টাকা, যা আগে ৬ হাজার টাকা ছিল। ছয় কেজি ওজনের আজোয়া খেজুরের প্যাকেট বিক্রি হচ্ছে ৭ হাজার টাকা, যা গত বছর একই সময় ৬ হাজার ২০০ টাকা ছিল। দাবাস ক্রাউন খেজুরের পাঁচ কেজির প্যাকেট বিক্রি হচ্ছে ৪ হাজার ৫০০ টাকা, যা গত বছর একই সময় ৩ হাজার ৪০০ টাকা ছিল।বিস্তারিত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com