1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
বৃহস্পতিবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২:৩১ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
থাইল্যান্ড–কম্বোডিয়া সীমান্তে সংঘাত বৃদ্ধি, মধ্যস্থতায় উদ্যোগী যুক্তরাষ্ট্র সচিবালয়ে ভাতা দাবিতে অর্থ উপদেষ্টাকে অবরুদ্ধ করে নন-ক্যাডার কর্মচারীরা মেগা প্রকল্প বন্ধ করে মানবসম্পদ উন্নয়নে বিনিয়োগের অঙ্গীকার তারেক রহমানের ইমরান খানের সাক্ষাৎ নিষেধাজ্ঞা ঘিরে আদিয়ালা কারাগারে উত্তেজনা, পুলিশের অভিযান অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার সুরক্ষায় স্থায়ী কাঠামো গঠনের ওপর জোর এসআই আফতাব উদ্দিন রিগানের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, তদন্তে পুলিশ বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র দ্বিপাক্ষিক প্রতিরক্ষা সংলাপের দ্বাদশ বৈঠক শুরু নির্বাচন তফসিল বৃহস্পতিবার ঘোষণা করছে নির্বাচন কমিশন অন্তর্বর্তী সরকারের ছাত্র উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ইঙ্গিত আওয়ামী লীগবিষয়ক জনপ্রিয়তা জরিপের নৈতিকতা নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিবের প্রশ্ন

নাশতা না করার অভ্যাসে বাড়ে মৃত্যুঝুঁকি!

রিপোর্টার
  • আপডেট : শনিবার, ২০ এপ্রিল, ২০১৯
  • ১৫৮ বার দেখা হয়েছে

এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া খুবই দুষ্কর যে জীবনে একবার বা দুইবার সকালের নাশতা না খেয়েই সারা দিন কাটিয়ে দেননি। সমস্যাটা একবার বা দুইবারের নয়, এমন মানুষের সংখ্যা এখন ক্রমেই বাড়ছে যাঁরা দিনের পর দিন সকালে কিছুু না খেয়েই কাটিয়ে দিচ্ছেন। অফিসে যেতে দেরি হয়ে যাচ্ছে—এমন ভয়ে বেশির ভাগ মানুষই কিছুই না খেয়ে বেরিয়ে যান। কিন্তু যদি দীর্ঘদিন ধরে সকালে নাশতা না খান এবং রাতের খাবার অনেক দেরিতে খান, তাহলে মৃত্যু ও অন্যান্য হৃদরোগসংক্রান্ত সমস্যার ঝুঁকি শুধুই বাড়াচ্ছেন আপনি। এমনটাই বলছেন গবেষকরা। ইউরোপিয়ান জার্নাল অব প্রিভেনটিভ কার্ডিওলজিতে প্রকাশিত এই গবেষণা বলছে, সকালের না খাওয়ার অভ্যাস মৃত্যুও ডেকে আনতে পারে।

গবেষণায় দেখা গেছে যে এই ধরনের অস্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রায় মানুষের মৃত্যুর আশঙ্কা চার থেকে পাঁচগুণ বেশি। তা ছাড়া দ্বিতীয় হার্ট অ্যাটাকের শঙ্কাও বেড়ে যায়।

গবেষণার সহলেখক ব্রাজিলের সাওপাওলো স্টেট ইউনিভার্সিটির মার্কোস মিনিকুকি বলেন, ‘আমাদের গবেষণায় দেখা গেছে, এ ধরনের দুই খাদ্যাভ্যাস হৃদরোগের সঙ্গে যুক্ত। তবে এখানেই শেষ নয়, খারাপ অভ্যাসগুলো দীর্ঘদিন থাকলে এটি যেকোনো অসুস্থতাকেই আরো খারাপ করে তুলবে।’

গবেষকরা ৬০ বছর বয়সী ১১৩ জন রোগীর ওপর এ গবেষণা পরিচালনা করেন। তীব্র করোনারি সিন্ড্রোম রয়েছে-এমন রোগীদের এই অস্বাস্থ্যকর আচরণ নিয়ে গবেষণাটি করা হয়। এতে দেখা যায়, ৫৮ শতাংশ রোগীই সকালে নাশতা খেতেন না, অনেক দেরি করে রাতের খাবার খেতেন ৫১ শতাংশ মানুষ এবং ৪১ শতাংশ মানুষ এই দুটোই করতেন দিনের পর দিন। গবেষকরা বলেছেন, রাতের খাবার খাওয়া এবং ঘুমোতে যাওয়ার মধ্যে অন্তত দুই ঘণ্টার ব্যবধান রাখতে হবে। সকালের নাশতায় দুগ্ধজাত দ্রব্য (চর্বিহীন বা কম চর্বিযুক্ত দুধ, দই ও পনির), একটু কার্বোহাইড্রেট (গোটা আটার রুটি, বেগেল, শস্য) এবং গোটা ফল থাকা উচিত।
সূত্র : এনডিটিভি

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com