1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল ২০২৫, ০৮:১০ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
প্লট দুর্নীতি শেখ হাসিনা, রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা বায়ুদূষণের তালিকায় ঢাকা পাঁচ নম্বরে শিল্পে গ্যাসের নতুন দরের ঘোষণা আজ ঢাকাসহ দেশের ১২ অঞ্চলে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা পহেলা বৈশাখে ডিএমপির ট্রাফিক নির্দেশনা বিদায় ১৪৩১ : আজ চৈত্রসংক্রান্তি পিছু হটলেন ট্রাম্প, স্মার্টফোন-কম্পিউটারে শুল্ক অব্যাহতি ট্রাম্পের শুল্ক বিরতি ভরসা পাচ্ছেন না বিনিয়োগকারীরা বিশ্ব গণমাধ্যমে বাংলাদেশের ‘মার্চ ফর গাজা’ জুলাই-ডিসেম্বর বিদেশি ঋণ কমে ১০৩ বিলিয়ন ডলার ♦ সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে বিদেশি ঋণের স্থিতি ছিল ১০ হাজার ৪৩৭ কোটি ডলার ♦ তিন মাসের ব্যবধানে বিদেশি ঋণ কমেছে ৭৪ কোটি ডলার ♦ অফশোর ব্যাংকিং ব্যবসায় মন্দাভাবের প্রভাব পড়েছে বিদেশি ঋণে ♦ বেসরকারি খাতের ঋণের মধ্যে বায়ার্স ক্রেডিট কমেছে ৪৯ কোটি ৬০ লাখ ডলার

শতকোটি টাকার মালিক কামাল

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ৭৭ বার দেখা হয়েছে

কামাল হোসেন। কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ উপজেলার সাবেকমন্ত্রী তাজুল ইসলামের উন্নয়ন সমন্বয়কারী। একসময় কুমিল্লা পাসপোর্ট অফিসের দালাল ছিলেন। এরপর জড়িয়ে পড়েন ছাত্রলীগের রাজনীতিতে। সাবেক মন্ত্রীর আশীর্বাদে ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ও যুবলীগের সদস্য হন। এরপর আর তাকে পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। গত ১১ বছরে বনে যান শতকোটি টাকার মালিক। তার বিরুদ্ধে কুমিল্লা দুদকে মামলা হলেও মন্ত্রী তাজুল ও কুমিল্লার সংসদ সদস্য বাহারের হুমকিতে হয়নি তদন্ত।

 

সরজমিন জানা যায়, মনোহরগঞ্জ উপজেলা লক্ষণপুর গ্রামে নূর মোহাম্মদের পুত্র কামাল হোসেন। লেখাপড়ার গণ্ডি খুব বেশি এগোয়নি। তার পিতা কৃষিকাজের পাশাপাশি লক্ষণপুর বাজারে কাঁচা তরকারি বিক্রি করতেন।

অভাবের সংসারে হাল ধরতে তিনি কুমিল্লা পাসপোর্ট অফিসে এক দালালের সহকারী হিসেবে কাজ করতেন। ১৯৯৬ সালে এমপি তাজুলের হাত ধরে ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক ও পরবর্তীতে যুবলীগের সদস্য হন। তাজুল ইসলাম স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পাওয়ার পর ভাগ্যের চাকা খুলতে থাকে কামালের। মন্ত্রীর উন্নয়ন সমন্বয়কারীর দায়িত্ব দেয়া হয়। কুমিল্লা এলজিইডি, পানি উন্নয়ন বোর্ডের বড় বড় কাজের ঠিকাদারি করার পাশাপাশি বড় বড় কাজগুলোর টেন্ডার তার নির্দেশ ছাড়া কোনো কাজ ঠিকাদারদের দেয়া হতো না। মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে এসব কাজ করতেন। চট্টগ্রাম বিভাগের এলজিইডি প্রকল্পে তার নির্দেশ ছাড়া কোনো ঠিকাদারদের কাজ দেয়া হতো না। এ ছাড়া উপজেলা প্রকৌশলীসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরের মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে বদলির কাজ করতেন। বিস্তারিত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com