1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:২৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে প্রস্তুত বিএনপি: মেডিক্যাল বোর্ডের সিদ্ধান্তের অপেক্ষা ভারতে শেখ হাসিনার অবস্থান ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত: মন্তব্য ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এশিয়ার তিন দেশে ভয়াবহ বন্যায় মৃত প্রায় ১ হাজার ৮০০ রূপগঞ্জে কিশোরদের সাজানো ডাকাতির নাটক, তিনজন গ্রেপ্তার দক্ষিণ এশিয়ায় নতুন আঞ্চলিক সহযোগিতা কাঠামো গঠনের প্রস্তাব পাকিস্তানের ভবন নির্মাণে অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রাজউক চেয়ারম্যান ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ব্যাপক অংশগ্রহণের আশা সালাহউদ্দিন আহমদের প্রাথমিক শিক্ষকদের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ স্থগিত, রবিবার থেকে সব বার্ষিক পরীক্ষা শুরু রাজশাহীতে এনসিপি নেতা সারজিস আলমকে ‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণার দাবি নতুন প্রজন্মকে সঙ্গে নিয়ে রাজনীতি করার আহ্বান ভিপি সাদিক কায়েমের

সম্পদে টইটম্বুর কালামের ভান্ডার মেয়র থেকে এমপি হয়ে সাত মাসেই গড়েছেন অনেক সম্পদ, নামে বেনামে হাজার কোটি টাকার মালিক

রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ১৩৯ বার দেখা হয়েছে

রাজশাহীর তাহেরপুর পৌরসভার মেয়র থেকে রাজশাহী-৪ (বাগমারা) আসনের এমপি ছিলেন মাত্র সাত মাস। আর তাতেই ক্ষমতার অপব্যবহার ও দুর্নীতির মাধ্যমে হাজার কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন আবুল কালাম আজাদ! এমনই অভিযোগ উঠেছে আওয়ামী লীগ দলীয় সাবেক এই এমপির বিরুদ্ধে। অনেকেই বলছেন, তার সম্পদ বেড়েছে রকেটের গতিতে। অনুসন্ধানে জানা গেছে, তাহেরপুর পৌরসভার মেয়র থাকাকালীনই আবুল কালাম আজাদ ত্রাসের রাজত্ব কায়েম ও দুর্নীতি-অনিয়মের মাধ্যমে সম্পদ গড়া শুরু করেন। পরে গত সংসদ নির্বাচনে তিনবারের এমপি এনামুল হককে টেক্কা দিয়ে দলীয় মনোনয়ন বাগিয়ে এমপি হওয়ার পর আরও বেপরোয়া হয়ে ওঠেন।

এমপি হয়ে সাত মাসেই সন্ত্রাসী বাহিনীর মাধ্যমে ওই উপজেলায় প্রায় ৫০০ বিঘা জমি ও পুকুর দখল করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। শুধু নিজে নয়, অবৈধ সম্পদ অর্জনে তাহেরপুর পৌরসভার সাবেক মেয়র স্ত্রী শায়লা পারভীনকেও করেছেন সঙ্গী।

অনুসন্ধানে আবুল কালাম আজাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি ও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের বিশাল ফিরিস্তি পাওয়া গেছে। জানা যায়, বাগমারার তাহেরপুর সুপার মার্কেটের জায়গা দখল করে সেটি বিক্রি করে প্রকৃত জমির মালিককে না দিয়ে ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে নেন অন্তত ৫ কোটি টাকা। জায়গাটি ছিল হরিজন (সুইপার) পল্লীর লোকদের আবাসস্থল। তাদের সেখান থেকে অবৈধভাবে উচ্ছেদ করলেও অন্যত্র পুনর্বাসন করা হয়নি। সরকারি খাদ্য গোডাউন ভেঙে সেখানে মার্কেট নির্মাণ প্রক্রিয়াধীন ছিল। তবে মার্কেটে দোকান বরাদ্দ দেওয়ার নাম করে বহু মানুষের থেকে অন্তত ১০ কোটি টাকা হাতিয়ে নেন তিনি। তাহেরপুর পৌর এলাকার হরিতলা মোড়ে সড়ক বিভাগের জায়গা দখলে নিয়ে মার্কেট নির্মাণ করে সেখানে মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে দোকান বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।বিস্তারিত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com