1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
বুধবার, ০৯ এপ্রিল ২০২৫, ১০:৫১ পূর্বাহ্ন

অপরাধ দুর্নীতির শেষ নেই এমপিদের জমিদার পরিচয়ে সম্পদের পাহাড় ওমর ফারুকের

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৪
  • ৬০ বার দেখা হয়েছে

এলাকায় পরিচিত জমিদার বংশের সন্তান হিসেবে। সম্পদের উৎস নিয়ে কেউ প্রশ্ন করলে তিনি এই পরিচয় দিতেন। টানা ১৬ বছর জমিদার পরিচয়ে সম্পদ নিয়ে গেছেন অন্য চূড়ায়। জড়িয়েছেন মাদক কারবারেও। রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের আওয়ামী লীগ দলীয় সাবেক এমপি ওমর ফারুক চৌধুরী ছিলেন সবসময়ই আলোচনায়। অনুসন্ধানে জানা গেছে, অবৈধ সম্পদ আয়ের সিন্ডিকেট ছিল ফারুকের। সিন্ডিকেট সদস্যদের মাধ্যমে করতেন নিয়োগবাণিজ্য। কোথাও নিজেই ডিল করতেন। শিক্ষক নিয়োগে অন্তত ২০০ কোটি টাকা কামিয়েছেন। গোদাগাড়ীর শীর্ষ হেরোইন ব্যবসায়ীদের তিনি নিজে নার্সিং করতেন। তাদের কাছ থেকে নিয়েছেন দামি গাড়িসহ উপঢৌকন। ২০১৮ সালে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদনে তাকে মাদক ব্যবসায়ীদের পৃষ্ঠপোষক উল্লেখ করা হয়। দলীয় কর্মসূচি পালনের জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানদের করেছেন জিম্মি। নিয়েছেন মোটা অঙ্কের চাঁদা। দলীয় পদবাণিজ্য করে কামিয়েছেন অঢেল টাকা। সূত্রে জানা গেছে, ফারুক চৌধুরী ২০০৮ সালে এমপি নির্বাচিত হওয়ার পর তার হয়ে টাকা আদায়ের জন্য দলীয় নেতাদের ব্যবহার করতেন। প্রথম দিকে গোদাগাড়ী উপজেলা আওয়ামী লীগের তৎকালীন সভাপতি বদিউজ্জামান বদি, বর্তমান সাধারণ সম্পাদক আবদুর রশিদ, তানোর উপজেলা আওয়ামী লীগের তৎকালীন সভাপতি গোলাম রাব্বানী ও সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল মামুনকে কাজে লাগিয়েছেন। তাদের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি হলে গত ১০ বছর এ দায়িত্বে ছিলেন গোদাগাড়ী এবং তানোরের সদ্য সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম, লুৎফর হায়দার রশিদ ময়না ও আবুল বাসার সুজন।বিস্তারিত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com