নিজস্ব প্রতিবেদক
ক্যামব্রিয়ান এডুকেশন গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান ‘বিএসবি গ্লোবাল নেটওয়ার্কের’ বিরুদ্ধে প্রতারণা ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ এনেছেন শতাধিক শিক্ষার্থী-অভিভাবক। পাওনা টাকা ফেরত এবং প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান মো. খায়রুল বাশার ও তার সহযোগীদের শাস্তির দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে গতকাল বিক্ষোভ-মানববন্ধন করেছেন তারা। এদিকে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার কাছে জমা দেওয়া স্মারকলিপিতে শিক্ষার্থীরা উল্লেখ করেন, আমরা প্রায় ৮৫০ জন ছাত্র-ছাত্রী বিদেশে উচ্চশিক্ষার লক্ষ্যে বিভিন্ন সময় ২০০ কোটি টাকা দিয়েছি বিএসবি গ্লোবাল নেটওয়ার্ক কর্মকর্তাদের। বিএসবি আমাদের কানাডা, আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়াসহ বিভিন্ন দেশে পড়াশোনার মিথ্যা আশ্বাস দিয়েছিলেন। শিক্ষার্থীরা বলেন, বিএসবি কর্তৃপক্ষ আমাদের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভুয়া অফারলেটার দিয়েছিল। আমাদের কাছ থেকে টিউশন ফি বাবদ নেওয়া টাকাও জমা দেয়নি। আমাদের ভিসা রিজেক্ট হয়েছে। এখন টাকা ফেরত দেওয়ার কথা বলে ঘুরাচ্ছে। অনেক দেনদরবারের পর পাওনা টাকার বিপরীতে বিএসবি কয়েকজনকে চেক দিয়েছে যা ব্যাংকে প্রত্যাখ্যাত হয়েছে। আমাদের টাকা ফেরত দেওয়ার কথা দিয়ে এখন বিএসবি অফিস বন্ধ করে দিয়েছেন চেয়ারম্যান খায়রুল বাশার।