পবিত্র রমজানে অতিপ্রয়োজনীয় ভোগ্যপণ্যের আমদানি নিয়ে তৈরি হয়েছে শঙ্কা। আমদানিকারকরা ব্যাংক থেকে প্রত্যাশিত এলসি (ঋণপত্র) খুলতে না পারায় এবং কিছু কিছু ব্যাংকের ক্রেডিট লাইন খারাপ হওয়ায় এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে বলে জানা গেছে। যদিও রমজান সামনে রেখে ১১ ধরনের অতিপ্রয়োজনীয় পণ্যের আমদানি সহজ করতে উদ্যোগ নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
চাক্তাই-খাতুনগঞ্জ আড়তদার সাধারণ ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক সোলায়মান বাদশা বলেন, সাধারণত রমজান শুরু হওয়ার চার-পাঁচ মাস আগে থেকেই অতিপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানির প্রক্রিয়া শুরু করেন আমদানিকারকরা। ব্যাংকগুলোর নানান সমস্যার কারণে এখনো প্রত্যাশিত এলসি খুলতে পারছেন না ব্যবসায়ীরা। এটা যদি অব্যাহত থাকে, তাহলে রমজানে অতিপ্রয়োজনীয় পণ্যের সংকট সৃষ্টি হবে। তাই সরকারকে এখনই এ বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে হবে।
জানা যায়, রমজান শুরুর কয়েক মাস আগে থেকেই অতিপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানি শুরু করেন দেশের অন্যতম পাইকারি বাজার খাতুনগঞ্জের আমদানিকারকরা। কিন্তু বর্তমানে ১১টি ব্যাংকের ক্রেডিট লাইন খারাপ হওয়ার কারণে সেসব ব্যাংক থেকে এলসি খুলতে পারছেন না আমদানিকারকরা। এ ছাড়া অন্য ব্যাংকগুলো থেকেও খোলা যাচ্ছে না প্রত্যাশিত এলসি। তাই রমজানের অতিপ্রয়োজনীয় পণ্যের আমদানি নিয়ে তৈরি হয়েছে শঙ্কা। তবে রমজান সামনে রেখে ১১ ধরনের অতিপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানি সহজ করে দাম সহনীয় পর্যায়ে রাখতে বিশেষ সুবিধা দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।বিস্তারিত