1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১:৫৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
হাইকোর্টে ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন স্থগিত চাওয়ার রিট উত্থাপিত হয়নি, আবেদন খারিজ বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসা পরিস্থিতি নিয়ে নরসিংদীতে দোয়া মাহফিল খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য নির্ধারিত এয়ার অ্যাম্বুল্যান্সের আগমন স্থগিত তফসিল ঘোষণার প্রস্তুতি সম্পন্ন, বুধবার প্রধান নির্বাচন কমিশনারের ভাষণ রেকর্ড মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে গলাকেটে হত্যা; পালিয়ে গেছে পরিচয় দেওয়া গৃহকর্মী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সার্বিক প্রস্তুতি জোরদার বিএনপি নেতার অভিযোগ ধর্মের নামে বিভ্রান্তি ছড়ানোর পরিকল্পনা বিএনপি নেতার অভিযোগ ধর্মের নামে বিভ্রান্তি ছড়ানোর পরিকল্পনা শাপলা চত্বরের ঘটনাবলি নিয়ে প্রেস সচিবের বিবরণে নতুন দাবি চট্টগ্রাম বন্দরে অবৈধ অর্থ আদায় নিয়ে শ্রম উপদেষ্টার মন্তব্য

বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ লুটের নেপথ্যে ভারতীয় নাগরিক

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২৫
  • ১৪৮ বার দেখা হয়েছে

বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির প্রধান ভূমিকায় ছিলেন তৎকালীন গভর্নর ড. আতিউর রহমান। এর সহযোগী হিসেবে কাজ করেছেন ভারতীয় নাগরিক। রিজার্ভ থেকে ওই অর্থ সরানোর পর এ সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ ডাটা ও তথ্য মুছে ফেলার সব আয়োজন সম্পন্ন হয়।  পরিকল্পনামতো আরটিজিএস সংযোগ স্থাপনের জন্য ভারতীয় নাগরিক নীলা ভান্নানকে ভাড়া করে বাংলাদেশ ব্যাংকে নিয়ে আসেন আতিউর। তাকে এ কাজে সহায়তা করেন বেসরকারি দুটি ব্যাংকের এমডি। আরটিজিএস স্থাপনের পর নীলা ভান্নান বাংলাদেশ ব্যাংকের ইন্টারনেটের সঙ্গে সুইফটের সংযোগ স্থাপন করে দেন। এরপর ধাপে ধাপে শুরু হয় পরিকল্পনা বাস্তবায়নের পর্ব।

আতিউরের পক্ষে কাজ করেন তার বিশ্বস্ত বাংলাদেশ ব্যাংকের গুরুত্বপূর্ণ দুটি বিভাগের বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা। হ্যাকিংয়ের ক্ষেত্র তৈরির প্রথম ধাপে গভর্নর আতিউরের পিএস আসাদুজ্জামান একটি মেইল আদান-প্রদানের সূত্রপাত করেন। সেটি সেন্ড ও রিসিভ করার পর তিনি হ্যাকারদের রিপ্লাই দেন। আর এর মধ্য দিয়েই পরিকল্পনার প্রথম ধাপের কাজটি সম্পন্ন হয়।

হ্যাকিংয়ের পর এ সংক্রান্ত আলামত ধ্বংস ও অপরাধ ধামাচাপা দিতে রাকেশ আস্তানা নামে ভারতীয় আরেক নাগরিককে ক্রাইম সিনের (সার্ভার কক্ষ) এক্সেস হাতে তুলে দেন। তদন্তসংশ্লিষ্ট একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা যুগান্তরকে বলেন, রাকেশ আস্তানাকে দিয়ে ৩৯ দিন পরীক্ষা-নিরীক্ষার নামে প্রকারান্তরে সব আলামত ডিলেট করান আতিউর। নিয়ম হচ্ছে, সরকারি প্রতিষ্ঠান যদি কাউকে এ ধরনের (মুছে ফেলা তথ্য পুনরুদ্ধার) কাজ দিতে চায় তাহলে টেন্ডার করে চুক্তিবদ্ধ হয়ে তাকে ভেতরে প্রবেশের অনুমতি দিতে হবে। তথ্য গোপনের অসৎ উদ্দেশ্যে এ ক্ষেত্রে তা করা হয়নি। বিস্তারিত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com