1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১১:০৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
হাইকোর্টে ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন স্থগিত চাওয়ার রিট উত্থাপিত হয়নি, আবেদন খারিজ বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসা পরিস্থিতি নিয়ে নরসিংদীতে দোয়া মাহফিল খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য নির্ধারিত এয়ার অ্যাম্বুল্যান্সের আগমন স্থগিত তফসিল ঘোষণার প্রস্তুতি সম্পন্ন, বুধবার প্রধান নির্বাচন কমিশনারের ভাষণ রেকর্ড মোহাম্মদপুরে মা-মেয়েকে গলাকেটে হত্যা; পালিয়ে গেছে পরিচয় দেওয়া গৃহকর্মী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সার্বিক প্রস্তুতি জোরদার বিএনপি নেতার অভিযোগ ধর্মের নামে বিভ্রান্তি ছড়ানোর পরিকল্পনা বিএনপি নেতার অভিযোগ ধর্মের নামে বিভ্রান্তি ছড়ানোর পরিকল্পনা শাপলা চত্বরের ঘটনাবলি নিয়ে প্রেস সচিবের বিবরণে নতুন দাবি চট্টগ্রাম বন্দরে অবৈধ অর্থ আদায় নিয়ে শ্রম উপদেষ্টার মন্তব্য

আওয়ামী লুটেরা দুদকের চোখে ‘ভালো মানুষ’ দায়মুক্ত ৩ হাজার দুর্নীতিবাজ দুর্নীতির অকাট্য প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও প্রভাবশালী মন্ত্রী-এমপি ও আমলাদের অভিযোগ থেকে অব্যাহতি, অনেকের মামলায় দেওয়া হয় এফআরটি * শুরু হয়েছে পুনঃতদন্ত, দেওয়া হচ্ছে মামলা। দুদকের এমন বিপরীত অবস্থান নিয়ে জনমনে নানা প্রশ্ন * তদন্তের আগে অনুসন্ধান প্রক্রিয়া বাতিলের সুপারিশ করেছে সংস্কার কমিশন

রিপোর্টার
  • আপডেট : বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫
  • ১২২ বার দেখা হয়েছে

দুর্নীতি প্রতিরোধে দেশের একমাত্র সংবিধিবদ্ধ সংস্থা দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। অথচ পতিত সরকারের টানা সাড়ে ১৫ বছরের শাসনামলে সংস্থাটি ছিল বড় দুর্নীতিবাজদের ‘রক্ষাকবচ’। তখন ‘রাঘববোয়াল’ হিসাবে পরিচিত প্রায় তিন হাজার ব্যক্তিকে দায়মুক্তি বা ‘ক্লিনচিট’ দেওয়া হয়েছে। তাদের কারও কারও বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যায়নি বলে অনুসন্ধান পর্যায়ে তা নথিভুক্ত করা হয়। আবার অনেকের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুর্নীতির সত্যতা পাওয়ায় মামলা করা হলেও তদন্তের পর ফাইনাল রিপোর্ট ট্রু (এফআরটি) এর মাধ্যমে দায়মুক্তি দেওয়া হয়েছে। প্রভাবশালী অনেকেই তিন-চার দফায় দায়মুক্তির সনদ বাগিয়ে বহাল তবিয়তে ছিলেন। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এখন তাদের অনেকের বিরুদ্ধে নতুন করে অনুসন্ধান ও মামলা হচ্ছে। একাধিক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

আলাপকালে দুদকের কয়েকজন কর্মকর্তা প্রায় একই ধরনের তথ্য তুলে ধরে যুগান্তরকে বলেন, বিভিন্ন সময়ে সংস্থাটির শীর্ষ পদে যারা আসীন হয়েছেন, তারাই ক্ষমতার ছায়া অনুসরণ করেছেন। দুর্নীতি দমনের ক্ষেত্রে ক্ষমতাবানরা ক্ষুব্ধ হন-এমন কোনো পদক্ষেপ কেউ নেননি। বরং কাজ করেছেন সরকারের মর্জিমাফিক। এছাড়া কিছু ক্ষেত্রে কমিশনের ইচ্ছা, আবার কিছু ক্ষেত্রে অবৈধ প্রভাবের কারণে অনুসন্ধান ও তদন্তকাজের বৈপরীত্য অবস্থান নেওয়ায় সংস্থাটিকে মারাত্মকভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে। দুদক কর্মকর্তারা দুর্নীতির অভিযোগের অনুসন্ধান এবং তদন্ত পর্যায়ে দুই রকম প্রতিবেদন দিচ্ছেন, যা প্রশ্নবিদ্ধ ও হাস্যকর। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে সংস্থাটিকে কার্যত স্বাধীনভাবে কাজে লাগিয়ে দুর্নীতি প্রতিরোধে বড় ভূমিকা রাখার সুযোগ এসেছে। এক্ষেত্রে দুদক সংস্কার কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদনের সুপারিশগুলো দ্রুত বাস্তবায়ন জরুরি।বিস্তারিত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com