1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
রবিবার, ১৩ এপ্রিল ২০২৫, ১১:৪৪ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
প্লট দুর্নীতি শেখ হাসিনা, রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা বায়ুদূষণের তালিকায় ঢাকা পাঁচ নম্বরে শিল্পে গ্যাসের নতুন দরের ঘোষণা আজ ঢাকাসহ দেশের ১২ অঞ্চলে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা পহেলা বৈশাখে ডিএমপির ট্রাফিক নির্দেশনা বিদায় ১৪৩১ : আজ চৈত্রসংক্রান্তি পিছু হটলেন ট্রাম্প, স্মার্টফোন-কম্পিউটারে শুল্ক অব্যাহতি ট্রাম্পের শুল্ক বিরতি ভরসা পাচ্ছেন না বিনিয়োগকারীরা বিশ্ব গণমাধ্যমে বাংলাদেশের ‘মার্চ ফর গাজা’ জুলাই-ডিসেম্বর বিদেশি ঋণ কমে ১০৩ বিলিয়ন ডলার ♦ সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে বিদেশি ঋণের স্থিতি ছিল ১০ হাজার ৪৩৭ কোটি ডলার ♦ তিন মাসের ব্যবধানে বিদেশি ঋণ কমেছে ৭৪ কোটি ডলার ♦ অফশোর ব্যাংকিং ব্যবসায় মন্দাভাবের প্রভাব পড়েছে বিদেশি ঋণে ♦ বেসরকারি খাতের ঋণের মধ্যে বায়ার্স ক্রেডিট কমেছে ৪৯ কোটি ৬০ লাখ ডলার

অনিশ্চয়তায় ১০ হাজার কোটির শিপমেন্ট ৫০ লাখ শ্রমিকের আয় নিয়ে শঙ্কা

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ৭ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৯ বার দেখা হয়েছে

বাংলাদেশি পণ্য রপ্তানির ওপর ৩৭ শতাংশ শুল্কারোপের পর যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানোর জন্য যেসব পণ্য শিপমেন্ট (জাহাজীকরণ) করা হয়েছে, তা নিয়ে দেখা দিয়েছে বড় ধরনের অনিশ্চয়তা। গার্মেন্ট মালিকরা জানাচ্ছেন, এরই মধ্যে প্রায় ৮০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের তৈরি পোশাক শিপমেন্ট করা হয়েছে, যা স্থানীয় মুদ্রায় প্রায় ১০ হাজার ৮০ কোটি টাকার সমপরিমাণ। এর মধ্যে কিছু পণ্য বন্দরে আছে, কিছু পণ্য আছে জাহাজে। শুল্ক বৃদ্ধির ঘোষণার পর এই শিপমেন্ট পণ্যের বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান কী হবে- সে বিষয়ে কেউ কিছু বলতে পারছে না।

শুধু তাই নয়, শুল্ক বৃদ্ধির ঘোষণার আগেই এরই মধ্যে যেসব পণ্যের অর্ডার পাওয়া গেছে এবং যেসব পণ্য কারখানায় তৈরি হচ্ছে- সেসব পণ্য যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানোর পর কী ধরনের শুল্কারোপ হবে- সে বিষয়েও নিশ্চিত হতে পারছে না কারখানা মালিকরা। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো জানায়, হঠাৎ ট্যারিফ বৃদ্ধির ঘোষণার পর তৈরি পোশাক খাতে এরই মধ্যে যে জটিলতা তৈরি হয়েছে- তা নিয়ে বড় ধরনের দুশ্চিন্তায় পড়েছেন কারখানা মালিকরা। এরই মধ্যে পোশাক খাতের একজন শীর্ষ ব্যবসায়ী ও এফবিসিসিআই নেতা জাহাজিকৃত মালের বিষয়ে ক্রেতাদের (বায়ার) মনোভাব জানতে যুক্তরাষ্ট্রে গেছেন বলেও জানা গেছে। নিট পোশাক রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান বিকেএমইএ প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ হাতেম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এই মুহূর্তে আমাদের বড় দুশ্চিন্তার কারণ হচ্ছে- শিপমেন্ট পণ্য। প্রতি মাসে যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৮০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যের পণ্য রপ্তানি হয়। সে হিসাবে গত মাসের সমপরিমাণ মূল্যের পণ্য এখন বন্দরে শিপমেন্টের অপেক্ষায় বা জাহাজে আছে। এর বাইরে আগের অর্ডারকৃত যেসব মাল কারখানা থেকে নামছে সেসব পণ্যের কী হবে- আমরা জানি না।বিস্তারিত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com