1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫, ০৩:২৮ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
তাপপ্রবাহ আরও দুয়েক দিন, এর পর বৃষ্টি তেহরানে ইসরায়েলি হামলা: ৭৮ জন নিহতের তথ্য ইরানের সংবাদমাধ্যমের ২৪ ঘণ্টায় করোনায় ২ জনের মৃত্যু ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ১৫৯ গত ২৪ ঘণ্টায় মশাবাহিত রোগটিতে বরিশাল বিভাগে মারা গেছেন চারজন। আর ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এলাকায় মারা গেছেন একজন। ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি সংসদ নির্বাচনের সময়সীমা নির্ধারণ : মির্জা ফখরুল প্রস্তুতি শেষ হলে রমজানের আগেই নির্বাচন করা যেতে পারে : প্রধান উপদেষ্টা Polls could be held before Ramadan if preparations are completed: CA বৈঠক হবে ওয়ান টু ওয়ান রুদ্ধদ্বার ভয়াবহ ডেঙ্গুঝুঁকিতে রাজধানী ♦ ঈদের ছুটিতে মশককর্মীরা ♦ বেড়েছে মশার উপদ্রব ♦ দ্রুত বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা ♦ এবার ভয়াবহ হতে পারে পরিস্থিতি, মত বিশেষজ্ঞদের CA receives ‘King Charles III Harmony Award’

মহাবিপদ অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সে ♦ বিশ্বজুড়ে মারা গেছে ৩০ লাখ শিশু ♦ প্রেসক্রিপশন ছাড়া বিক্রি হচ্ছে অ্যান্টিবায়োটিক

রিপোর্টার
  • আপডেট : বুধবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৪৫ বার দেখা হয়েছে

অযৌক্তিক, অপ্রয়োজনীয় ও যথেচ্ছ ব্যবহারের ফলে জীবন রক্ষাকারী ওষুধ অ্যান্টিবায়োটিক অকার্যকর (রেজিস্ট্যান্স) হয়ে পড়ছে। ২০২২ সালে বিশ্বজুড়ে ৩০ লাখেরও বেশি শিশু অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী সংক্রমণের ফলে মারা গেছে বলে গবেষণায় উঠে এসেছে। অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স রোগী এখন নিয়মিত সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, বিশ্বব্যাংকসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে তথ্য নিয়ে গবেষণাটি করেছেন অস্ট্রেলিয়ার মারডক চিলড্রেনস রিসার্চ ইনস্টিটিউটের ড. ইয়ানহং জেসিকা হু এবং ক্লিনটন হেলথ অ্যাক্সেস ইনিশিয়েটিভের অধ্যাপক হার্ব হারওয়েল। শিশুস্বাস্থ্যের দুই শীর্ষস্থানীয় বিশেষজ্ঞের এক গবেষণায় দেখা গেছে, ২০২২ সালে বিশ্বজুড়ে ৩০ লাখেরও বেশি শিশু অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী সংক্রমণের ফলে মারা গেছে। আফ্রিকা এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার শিশুরা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে রয়েছে বলে জানা গেছে। ২০১৯ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে ‘ওয়াচ অ্যান্টিবায়োটিক’ রেজিস্ট্যান্সের হার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ১৬০ শতাংশ এবং আফ্রিকায় ১২৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, অ্যান্টিবায়োটিকের অকার্যকারিতা মহামারির মতো বিপজ্জনক। অ্যান্টিবায়োটিক অকার্যকর হয়ে পড়লে সংক্রামক রোগের বিরুদ্ধে কোনো প্রতিরোধব্যবস্থা থাকবে না। রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের ২০২৩ সালের জাতীয় ওষুধ প্রতিরোধী জরিপের ফলাফলে দেখা যায়, কিছু কিছু অ্যান্টিবায়োটিক ৮২-৮৪ শতাংশ পর্যন্ত প্রতিরোধী হয়ে উঠেছে। গড়ে অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধের হার ৫০ শতাংশ। গত পাঁচ বছরে অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সের হার বেড়েছে ১১ শতাংশ। হাসপাতালের আইসিইউর রোগীদের ক্ষেত্রে লিনেজোলিড জাতীয় অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধের হার ৭০ শতাংশ। যা বহির্বিভাগে প্রতিরোধের হার ৮২ শতাংশ। এখানে কার্বপেনমের মতো ওষুধের প্রতিরোধী হার ৮৪ শতাংশ। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) ‘অ্যান্টিমাইক্রোবায়াল স্টুওয়ার্ডশিপ’ নামে মাসিক সেন্ট্রাল সেমিনারে প্রকাশিত এক জরিপে দেখা যায়, বিএসএমএমইউ হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন ৫২ শতাংশ রোগী অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স।বিস্তারিত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com