1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৪:৩৫ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে প্রস্তুত বিএনপি: মেডিক্যাল বোর্ডের সিদ্ধান্তের অপেক্ষা ভারতে শেখ হাসিনার অবস্থান ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত: মন্তব্য ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এশিয়ার তিন দেশে ভয়াবহ বন্যায় মৃত প্রায় ১ হাজার ৮০০ রূপগঞ্জে কিশোরদের সাজানো ডাকাতির নাটক, তিনজন গ্রেপ্তার দক্ষিণ এশিয়ায় নতুন আঞ্চলিক সহযোগিতা কাঠামো গঠনের প্রস্তাব পাকিস্তানের ভবন নির্মাণে অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রাজউক চেয়ারম্যান ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ব্যাপক অংশগ্রহণের আশা সালাহউদ্দিন আহমদের প্রাথমিক শিক্ষকদের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ স্থগিত, রবিবার থেকে সব বার্ষিক পরীক্ষা শুরু রাজশাহীতে এনসিপি নেতা সারজিস আলমকে ‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণার দাবি নতুন প্রজন্মকে সঙ্গে নিয়ে রাজনীতি করার আহ্বান ভিপি সাদিক কায়েমের

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের প্রতিবেদন জুনে করোনায় ২২ এবং ডেঙ্গুতে ১৯ জনের মৃত্যু

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ১ জুলাই, ২০২৫
  • ৮৬ বার দেখা হয়েছে

 

অনলাইন ডেস্ক

 

চলতি বছরের জুন মাসে হঠাৎ করেই করোনা ও ডেঙ্গুর প্রকোপ বেড়ে যায়। মৃত্যুর পাশাপাশি আক্রান্তের সংখ্যাও বাড়তে থাকে পাল্লা দিয়ে। হাসপাতালগুলোতে বাড়ছে রোগীর চাপ।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডেঙ্গুবিষয়ক প্রতিবেদনের তথ্যমতে, জুনে করোনায় ২২ জন এবং ডেঙ্গুতে ১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে, যা চলতি বছরে এক মাসে সর্বোচ্চ।

ডেঙ্গুর পরিসংখ্যান বলছে, জানুয়ারিতে ডেঙ্গুতে ১০ জনের মৃত্যু এবং এক হাজার ১৬১ জন হাসপাতালে, ফেব্রুয়ারিতে ৩ জনের মৃত্যু এবং ৩৭৪ জন হাসপাতালে, মার্চে কারো মৃত্যু না হলেও ৩৩৬ জন হাসপাতালে, এপ্রিলে ৭ জনের মৃত্যু এবং ৭০১ জন হাসপাতালে, মে মাসে ৩ জনের মৃত্যু এবং এক হাজার ৭৭৩ জন হাসপাতালে, জুনে সর্বোচ্চ ১৯ জনের এবং ৫ হাজার ৯৫১ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

সবমিলিয়ে এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১০ হাজার ২৯৬ জন। এর মধ্যে ছাড়পত্র পেয়েছেন ৯ হাজার ৮৭ জন। মারা গেছেন ৪২ জন।

এদিকে, চলতি বছরে হঠাৎ করে করোনার প্রকোপ বেড়ে যায়। সংক্রমণ বৃদ্ধির অন্যতম কারণ হিসেবে আইসিডিডিআরবি নতুন দুটি সাব-ভ্যারিয়েন্ট এক্সএফজি এবং এক্সএফসি বৃদ্ধির তথ্য তুলে ধরেছে।

জুন মাসের প্রথম ১০ দিনে ১৪টি জিনোম সিকুয়েন্স করা হয়। এর মধ্যে ১২টিতেই এই ভ্যারিয়েন্ট শনাক্ত হয়েছে, যা ওমিক্রন জেএন.১-এর একটি উপশাখা। সম্প্রতি যেসব নমুনা পাওয়া যাচ্ছে, এর প্রায় সবকটিতে এক্সএফজি ভ্যারিয়েন্ট শনাক্ত হয়েছে।

চলতি বছরের জুনে ১ হাজার ৪০৯ জনের করোনার নমুনা পরীক্ষা করা হয়। এর মধ্যে ১৩৪ জন করোনা শনাক্ত হন। মৃত্যু হয় ২২ জনের। অবাক করার বিষয় হলো চলতি বছরে মারা যাওয়া ২২ জনই জুন মাসে মারা যান।

করোনা শুরুর পর থেকে দেশে এখন পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন ২০ লাখ ৫২ হাজার ৯৩ জন। এর মধ্যে ২৯ হাজার ৫২১ জনের মৃত্যু হয়েছে।

চিকিৎসক এবং জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, করোনার নতুন এই ধরনের সংক্রামিত করার ক্ষমতা বেশি হলেও রোগের তীব্রতা কম। তবে অসাবধানতা এবং অচেতনতায় ধরনটি যেকোনো সময় শক্তিশালীও হয়ে উঠতে পারে। তাই সবাইকে যথেষ্ট সচেতন এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।

 

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com