1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
  3. jeradmin@deshmediabd.com : :
সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:১৯ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
ব্রাজিলে বাস দুর্ঘটনায় ৩৮ জন নিহত ডলারের বাজার আবার অস্থির Govt grants 10-year tax holiday for renewable energy firms Mobile surveillance used in pinpointing victims’ location: Commission গ্যাস সংকটে উৎপাদন নেমে অর্ধেকে, কয়েক শ কারখানা বন্ধ ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ইসির পরিকল্পনায় ডিসেম্বর ২০২৫ ভোটার তালিকায় ত্রুটি নেই দাবি ইসির সরকারের এক পক্ষ ২০২৬-এর এপ্রিলে, বিএনপিসহ সমমনারা চায় ২০২৫-এর জুনের মধ্যে ভোট জুলাই গণ-অভ্যুত্থান ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শহীদ ও আহত ব্যক্তিদের প্রথম ধাপের খসড়া তালিকা প্রকাশ ২০২৫-এর মধ্যেই নির্বাচন চায় বিএনপি ও বিভিন্ন দল লাইসেন্স ও ট্যাক্সের আওতায় আসছে ব্যাটারিচালিত রিকশা ফের আন্দোলনে নামছে বিএনপি দ্রুত সুস্পষ্ট রোডম্যাপ দাবি, চলছে নির্বাচনি প্রস্তুতি

দেশের ৫০৩টি মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ইন্টারঅ্যাকটিভ ক্লাসরুম তৈরি করা হবে : অর্থমন্ত্রী

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ১৪ জুন, ২০১৯
  • ৮৫ বার দেখা হয়েছে

‘ডিজিটাল প্রাথমিক শিক্ষা’ পাইলট প্রকল্পের আওতায় দেশের ৫০৩টি মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘ইন্টারঅ্যাকটিভ ক্লাসরুম’ তৈরির কথা জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
অর্থমন্ত্রী বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে ২০১৯-২০ অর্থ বছরের বাজেট প্রস্তাবনায় একথা জানান।
তিনি বলেন, ২০১৯-২০ অর্থবছরে বাজেটে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) ব্যবহার করে প্রাথমিক শিক্ষায় সক্ষমতা অর্জনের মাধ্যমে শিক্ষার গুণগত মান উন্নয়নে ‘ডিজিটাল প্রাথমিক শিক্ষা’ শীর্ষক একটি পাইলট প্রকল্প গ্রহণ করা হবে। এই প্রকল্পের আওতায় ৫০৩টি মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ইন্টারঅ্যাকটিভ ক্লাসরুম তৈরি করা হবে।
বাজেট বক্তৃতায় বলা হয়, স্কুল ফিডিং কার্যক্রমে স্থানীয় ব্যক্তিসহ বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সম্পৃক্ততা বৃদ্ধি এবং সামগ্রিক কার্যক্রম সম্প্রসারণ ও সমন্বিতভাবে বাস্তবায়নের জন্য আগামী ২০১৯-২০ অর্থবছরে জাতীয় স্কুল ফিডিং নীতি প্রণয়ন করা হবে। যার প্রক্রিয়া বর্তমানে চলমান রয়েছে।
অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, প্রাথমিক ও গণশিক্ষার উন্নয়ন অব্যাহত রাখার লক্ষ্যে আগামী অর্থবছরে যেসকল কার্যক্রম অব্যাহত রাখা হবে, তা হলো: প্রয়োজনীয়তার অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে বিদ্যালয়ে কক্ষ নির্মাণ, চাহিদার ভিত্তিতে বিদ্যালয় মেরামত ও সংস্কারকরণ কাজ। এছাড়া বিদ্যালয়ে ওয়াশব্লক নির্মাণ ও নলকূপ স্থাপন, সকল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বিদালয়ভিত্তিক উন্নয়ন পরিকল্পনা (স্লিপ) ও উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা পরিকল্পনা (ইউপেপ) কার্যক্রম বাস্তবায়নে অর্থযোগান দেওয়া। শিক্ষক নিয়োগ, শিক্ষক-শিক্ষিকাগণের জন্য ডিপ-ইন-এড এবং বিষয়ভিত্তিক প্রশিক্ষণ প্রদান, বিদ্যালয়, অফিস ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানসমূহে কম্পিউটার ও আইসিটি সামগ্রী সরবরাহ, বিনামূল্যে বই বিতরণ এবং উপবৃত্তি কার্যক্রম াব্যাহত থাকবে।
আগামী ২০১৯-২০ অর্থবছরে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা খাতে ২৪ হাজার ৪০ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। যা বর্তমান ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে ২০ হাজার ৫২১ কোটি টাকা বরাদ্দ ছিল।
প্রাথমিক ও গণ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মঞ্জুরি ও বরাদ্দ দাবীসমূহে বলা হয়েছে, প্রস্তাবিত বরাদ্দের মধ্যে পরিচালন খাতে ১৪ হাজার ৭৭১ কোটি টাকা এবং উন্নয়ন খাতে ৯ হাজার ২৭০ কোটি টাকা ব্যয় করা হবে।

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com