1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:৩৬ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
লক্ষ্মীপুর জেলা নির্বাচন অফিসে অগ্নিসংযোগ, দ্রুত নিয়ন্ত্রণে বড় ক্ষতি এড়ানো চীনা পেশাজীবীদের জন্য ভিসা প্রক্রিয়া সহজ করল ভারত হাতিয়ায় অচল নৌ-অ্যাম্বুলেন্সে ব্যাহত জরুরি স্বাস্থ্যসেবা চার দশক পর ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ ও হলসংসদ নির্বাচন আয়োজনের উদ্যোগ গুলিবিদ্ধ ওসমান হাদির অবস্থা সংকটাপন্ন, উন্নত চিকিৎসার প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা বাখেরআলী সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে নিহত তসিকুল ইসলামের মরদেহ হস্তান্তর শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তারের দাবি, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ চায় ইনকিলাব মঞ্চ মাথায় গুলিবিদ্ধ শরিফ ওসমান হাদির অবস্থা আশঙ্কাজনক, ঝুঁকিপূর্ণ ৭২ ঘণ্টা পার করছেন গুগলে সর্বাধিক অনুসন্ধান হওয়া ভারতীয় হিসেবে উঠে এলেন ১৪ বছর বয়সী ক্রিকেটার বৈভব সূর্যবংশী সন্ত্রাসী হামলার পেছনের শক্তি প্রকাশের দাবি জামায়াত আমিরের

হিমাচলে বৃষ্টি, ধস আর বানে ৭২ জনের মৃত্যু

রিপোর্টার
  • আপডেট : শনিবার, ৫ জুলাই, ২০২৫
  • ৮৯ বার দেখা হয়েছে

 

আন্তর্জাতিক অনলাইন  ডেস্ক

 

ভারতের হিমাচল প্রদেশের ১০ জেলায় আরও ভারী বৃষ্টির সতর্কতা জারি করল রাজ্যটির আবহাওয়া দফতর। রবিবার রাজ্যের তিন জেলা কাংড়া, সিরমৌর এবং মন্ডিতে অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।

অন্য দিকে, উনা, বিলাসপুর, হামিরপুর, চম্বা, সোলান, শিমলা এবং কুল্লুতে ভারী বৃষ্টির সতর্কতা দেওয়া হয়েছে। ২৪ ঘণ্টায় ১১৫.৬ মিলিমিটার থেকে ২০৪.৪ মিলিমিটার বৃষ্টি হলে সেটিকে অতিভারী বৃষ্টি হিসাবে ধরা হয়। ২০৪.৪ মিলিমিটারের বেশি বৃষ্টি হলে সেটিকে অতি অতি ভারী বৃষ্টি হিসাবে ধরা হয়।

হিমাচল রাজ্য প্রশাসন সূত্র জানিয়েছে, মেঘভাঙা বৃষ্টি, ধস এবং হড়পা বানে গত ২০ জুন থেকে এখনও পর্যন্ত ৭২ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিখোঁজ ৪০ জন। আহতের সংখ্যা শতাধিক।

হিমাচলের মুখ্যমন্ত্রী সুখবিন্দর সিংহ সুখু জানিয়েছেন, গত কয়েক দিনে ১৪টি মেঘভাঙা বৃষ্টি হয়েছে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে। তার জেরে হড়পা বান এবং ধসে বহু বাড়ি ভেঙে গিয়েছে, ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে অনেক ইমারতের। রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা দফতর জানিয়েছে, প্রাকৃতিক দুর্যোগের জেরে এখনও পর্যন্ত ৭০০ কোটির সম্পত্তি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

রাজ্য প্রশাসন সূত্রে খবর, রাজ্যে মোট ২৬০টি রাস্তা বন্ধ। তার মধ্যে কোনওটি হড়পা বানে ভেসে গিয়েছে। কোনওটিতে ধস নেমে পুরোপুরি বন্ধ। কোনও রাস্তা আবার প্লাবিত। শুক্রবার সন্ধ্যায় সবচেয়ে বেশি বৃষ্টি হয়েছে যোগীন্দরনগরে (৫২ মিমি), তার পর নাহান এবং পালমপুরে (২৮.৮ মিমি) পাওতাঁ সাহিব (২১ মিমি), উনা (১৮ মিমি), কাংড়া (১৫ মিমি)। আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, ৮ জুলাই পর্যন্ত ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হবে। তবে বৃষ্টি চলবে ১১ জুলাই পর্যন্ত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com