1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:৫২ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
অতীত সরকার একদলীয় শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করেছিল :সালাহউদ্দিন আহমদ সেতুর নাম পরিবর্তনকে কেন্দ্র করে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে হামলা, পণ্ড হলো আয়োজন ইন্দোনেশিয়ায় বন্যা ও ভূমিধসে ৯১৬ জনের মৃত্যু, ২৭৪ জন নিখোঁজ গোয়ার বাগা বিচে নাইটক্লাবের অগ্নিকাণ্ডে ২৩ জনের মৃত্যু, তদন্ত শুরু সহকারী শিক্ষকদের আন্দোলনের মধ্যে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বার্ষিক পরীক্ষা শুরু বিশ্বের দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় লাহোর শীর্ষে, ঢাকার অবস্থান তৃতীয় খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসায় সরকারের সহযোগিতা অব্যাহত জুলাই–আগস্ট আন্দোলন: কুষ্টিয়ায় ছয় হত্যাসহ আট অভিযোগে জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনুর সাক্ষ্যগ্রহণ আজ খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে প্রস্তুত বিএনপি: মেডিক্যাল বোর্ডের সিদ্ধান্তের অপেক্ষা ভারতে শেখ হাসিনার অবস্থান ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত: মন্তব্য ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর

সাংবাদিক তুহিন হত্যার নেপথ্যের কারণ জানাল পুলিশ

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ৮ আগস্ট, ২০২৫
  • ৭৪ বার দেখা হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক

 

গাজীপুরে সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যার নেপথ্যের কারণ জানিয়েছে পুলিশ। হত্যার পর প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, চাঁদাবাজি নয়, বাদশা নামের এক ব্যক্তির ওপর হামলার ঘটনার ভিডিও ধারণ করায় খুন হয়েছেন তুহিন।

গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (অপরাধ উত্তর) মো. রবিউল ইসলাম এ তথ্য জানান।

এই পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, আমরা সাংবাদিক তুহিনকে কুপিয়ে হত্যার খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সেখানে যাই।

সেখানে গিয়ে তুহিনকে মৃত দেখতে পাই। আমাদের তদন্তের প্রয়োজনে আশেপাশের সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করি। সিসিটিভি ফুটেজে আমরা দেখতে পাই, একজন নারী রাস্তায় একজন পুরুষের সঙ্গে কোনো একটা বিষয় নিয়ে বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে যান। সে সময় একজন পুরুষ, একজন নারীকে আঘাত করেন।

আঘাতের সঙ্গে সঙ্গে ওই নারীর পূর্ব পরিচিত ৪-৫ জন চাপতিসহ এসে ওই পুরুষকে আঘাত করেন। একপর্যায়ে ওই পুরুষকে আর সিসি ক্যামেরায় পাওয়া যায়নি। পারে আমরা খোঁজ নিয়ে জানতে পারি, ওই পুরুষ জয়দেবপুর সদর হাসপাতালে আছেন। তার নাম বাদশা মিয়া।

তার সঙ্গে আমাদের পুলিশের কথা হয়।
মো. রবিউল ইসলাম বলেন, আমরা তার মাধ্যমে এবং স্থানীয়দের মাধ্যমে জানতে পারি, ওই ঘটনাটি সাংবাদিক তুহিন তার মোবাইল ফোনে ধারণ করেন। পরে এই ঘাতকরা তুহিনকে চার্জ করেন। তিনি এই ভিডিও কেন করেছে তা জানতে চান এবং এটা ডিলিট করার জন্য বলেন। এরপর তুহিন যখন ডিলিট করতে রাজি হননি, কিংবা ভিডিওর বিষয়টি অস্বীকার করেন, তখন ওই অবস্থাতেই তার আরপর হামলা চালানো হয় এবং মেরে ফেলে।

তিনি বলেন, মূলত একজন নারীকে কেন্দ্র করে প্রথমে একটি হামলার ঘটনা এবং পরে একটি হত্যার ঘটনা ঘটেছে। এখন পর্যন্ত আমাদের তদন্তে এর বাইরে অন্য কিছু উঠে আসেনি।

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com