1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৬:৪৪ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে প্রস্তুত বিএনপি: মেডিক্যাল বোর্ডের সিদ্ধান্তের অপেক্ষা ভারতে শেখ হাসিনার অবস্থান ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত: মন্তব্য ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এশিয়ার তিন দেশে ভয়াবহ বন্যায় মৃত প্রায় ১ হাজার ৮০০ রূপগঞ্জে কিশোরদের সাজানো ডাকাতির নাটক, তিনজন গ্রেপ্তার দক্ষিণ এশিয়ায় নতুন আঞ্চলিক সহযোগিতা কাঠামো গঠনের প্রস্তাব পাকিস্তানের ভবন নির্মাণে অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রাজউক চেয়ারম্যান ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ব্যাপক অংশগ্রহণের আশা সালাহউদ্দিন আহমদের প্রাথমিক শিক্ষকদের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ স্থগিত, রবিবার থেকে সব বার্ষিক পরীক্ষা শুরু রাজশাহীতে এনসিপি নেতা সারজিস আলমকে ‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণার দাবি নতুন প্রজন্মকে সঙ্গে নিয়ে রাজনীতি করার আহ্বান ভিপি সাদিক কায়েমের

অর্থনীতিতে নানামুখী চাপ আপৎসীমার কাছাকাছি খাদ্যের মজুত

রিপোর্টার
  • আপডেট : মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২৫
  • ৩২ বার দেখা হয়েছে

দ্রুত কমছে সরকারের খাদ্য মজুত। আগস্টে ২২ লাখ মেট্রিক টন মজুতের ইতিহাস গড়ার পর দুই মাসের ব্যবধানে তা ১৪ লাখ মেট্রিক টনে নেমে এসেছে। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের ২৩ অক্টোবরের তথ্য অনুযায়ী, ওই দিন পর্যন্ত মজুতের পরিমাণ ছিল ১৪ লাখ ১ হাজার মেট্রিক টন। এর মধ্যে চাল ১৩ লাখ ৪৬ হাজার মেট্রিক টন, গম ৫৩ হাজার ৫০৪ মেট্রিক টন। বিতরণের তুলনায় সংগ্রহ কম হওয়ায় এ পরিস্থিতি হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, ১৩ লাখ ৫০ হাজার মেট্রিক টন খাদ্যকে আপৎকালীন মজুত হিসেবে নিরাপদ বিবেচনা করা হয়। এর নিচে চলে গেলে খাদ্যনিরাপত্তার জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। বর্তমানে যে মজুত পরিস্থিতি- তা আপৎকালীন মজুতসীমার কাছাকাছি। কাঙ্ক্ষিত মজুত বাড়াতে ব্যর্থ হলে খাদ্যবান্ধবসহ অন্যান্য কর্মসূচি বন্ধ হয়ে যেতে পারে। তবে আশঙ্কার কারণ নেই বলে জানিয়েছেন খাদ্য উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার। গতকাল বিকালে রাজশাহী থেকে ফোনে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে তিনি জানান, খাদ্যবান্ধব বিভিন্ন কর্মসূচিতে চাল যাচ্ছে। রেশনিংয়ে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ খাদ্য যাচ্ছে। এ কারণে মজুত কমছে। জরুরি ভিত্তিতে ৪ লাখ মেট্রিক টন সিদ্ধ চাল আমদানির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ৫০ হাজার মেট্রিক টন আতপ চাল আমদানি হয়েছে। আরও তিনটি দেশের সঙ্গে আলোচনা চলছে। আমন মৌসুম সামনে রেখে ১৫ নভেম্বর থেকে দ্বিতীয় পর্যায়ের অভ্যন্তরীণ সংগ্রহ শুরু হবে।

সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য খাদ্যবান্ধব কর্মসূচি শুরু হয়েছে ১৭ আগস্ট থেকে। এবার সুবিধাভোগী পরিবার সংখ্যা ৫ লাখ বাড়িয়ে ৫৫ লাখ করা হয়েছে। ওএমএস-সহ অন্যান্য কর্মসূচিতে খাদ্য বিতরণ বাড়ানোর কারণে মজুত কমছে। প্রতি মাসে ৩ লাখ টনের কাছাকাছি খাদ্য যাচ্ছে বিভিন্ন কর্মসূচিতে। নভেম্বরে আরও ৩ লাখ মেট্রিক টন যাবে। ডিসেম্বর থেকে আমন মৌসুমের সংগ্রহ শুরু হতে পারে। অতীত অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে, আমন মৌসুমে সংগ্রহ খুব বেশি হয় না। কৃষক এই ধান মজুত করে। বিকল্প উপায়ে সংগ্রহ বাড়াতে না পারলে খাদ্যের মজুত আপৎসীমার নিচে চলে আসবে। তখন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে।বিস্তারিত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com