1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২:২৩ অপরাহ্ন

দেড় বছরে দেড় কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের পরিকল্পনা

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫
  • ৪ বার দেখা হয়েছে

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, দেশের তরুণ ও যুবসমাজের মধ্যে বেকার সমস্যা সবচেয়ে বড় সমস্যা। এই সমস্যার কীভাবে সমাধান করা যায় সেই পরিকল্পনা আমরা চিন্তা করে রেখেছি। অনেক কঠিন পথ এটা। কিন্তু চেষ্টা করলে অসম্ভব নয়।
আমরা এগুলো বাস্তবায়নের চেষ্টা করব। সরকারের দায়িত্ব পেলে প্রথম দেড় বছরে দেড় কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করার পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। আমাদের সবার দায়িত্ব হচ্ছে প্রান্তিক জনগণের সামনে আমাদের পরিকল্পনা তুলে ধরা। কারণ এসব পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে হলে জনগণের ম্যান্ডেট প্রয়োজন।
আর সে জন্য সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে হবে। তাই সবার প্রতি আমার আহ্বান- আসুন আমরা এক্ষেত্রে জনগণের ম্যান্ডেট পাওয়ার লক্ষ্যে যার যার অবস্থান থেকে সহযোগিতা করি।

গতকাল রাতে রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে বিএনপি আয়োজিত ‘আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও জনপ্রত্যাশা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক ড. মাহবুবউল্লাহ, ডা. জাহিউর রহমান, ড. মাহদী আমিন প্রমুখ।

তারেক রহমান আরও বলেন, আমরা যদি দুই থেকে আড়াই কোটি পরিবারকে ফ্যামিলি কার্ড দিতে পারি তাহলে এই পরিবারগুলো অর্থনৈতিকভাবে সাপোর্ট পেলে স্বাবলম্বী হবে। তেমনি পরিবারের সন্তানদের শিক্ষালাভের সুযোগ করে দিতে পারবে। পাশাপাশি কৃষকদের ক্ষেত্রেও এই কার্ড সু্িবধা দেওয়া হবে। ফলে পরিবারগুলো অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হবে। আমাদের গৃহীত পরিকল্পনার ৪০ থেকে ৫০ শতাংশও যদি বাস্তবায়ন করা যায়, তাহলেও ৮০ ভাগ সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।

তিনি বলেন, শুধু বিএনপি নেতাদের নিয়েই নয়, প্রতিটি সেক্টরের বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিদের নিয়ে গবেষণা ও বিশ্লেষণ করেই এই পরিকল্পনা এবং তার বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, উপজেলা/থানা পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে। ক্যানসার রোগীদের জন্য সহজ প্রক্রিয়ায় বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ জন্য আমাদের প্রিভেনশনে যেতে হবে। রোগের পরিমাণ তথা অসুস্থ মানুষের সংখ্যা যদি সচেতনতার মাধ্যমে কমিয়ে আনা যায়, রোগীর সংখ্যা যাতে কমে যায় সেই ব্যবস্থা আগেই গ্রহণ করতে হবে। রোগীর সংখ্যা যদি কমে যায় তাহলে বাকি কম সংখ্যক অসুস্থ রোগীর সেবাটা ভালোভাবেই প্রদান করা যাবে। এ ছাড়াও শিক্ষা, চিকিৎসা, কৃষি, বিজ্ঞানসহ সবকিছুতেই প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে বলে জানান তিনি।

সূত্র : বাংলাদেশ প্রতিদিন।

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com