ঢাকার ক্লাবগুলোতে অবৈধ ক্যাসিনো ব্যবসার সঙ্গে জড়িদ ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের সভাপতি ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাটকে কঠোর গোয়ন্দা নজরদারিতে রাখা হয়েছে। একই সঙ্গে তার দেশ ত্যাগে দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকাগেন্ডারিয়া থানা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এনামুল হক ও তাঁর ভাই থানা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রূপণ ভূঁইয়ার বাড়িতে টাকা ও গয়না জব্দের পর র্যাব তাঁদের এক বন্ধু
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকাওয়ান্ডারার্স ক্লাবের শেয়ারহোল্ডার এনামুল হক ক্লাব থেকে পাওয়া টাকা বাসায় এনে রাখতেন। সূত্রাপুরের বানিয়ানগরের নিজ বাড়িতে তিনি টাকা রাখার জন্য ভল্ট বানিয়েছেন। তবে সেখানেও টাকা রাখার জায়গা হতো
ঢাকা ঃ বর্তমান সরকার টানা তৃতীয় বারের মতো ক্ষমতায় এসেই দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণা করেছে। দুর্নীতি বন্ধে দল মত নির্বিশেষে সকল দুর্নীতিবাজদের আইনের আওতায় নিয়ে আসতে দুদককে বিশেষ নির্দেশনা
ক্যাসিনো ব্যবসার সঙ্গে সম্পৃক্ত কমপক্ষে এক ডজন যুবলীগ নেতাকে খুঁজছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এসব নেতা হঠাৎ ফুলেফেঁপে আঙুল ফুলে কলাগাছ হয়েছেন। সূত্র জানায়, কেন্দ্রীয় সমবায়বিষয়ক সম্পাদক জি কে শামীম ও ঢাকা
বিএম জাহাঙ্গীর; দুর্নীতি ও মাদকবিরোধী চলমান অভিযানের ঢেউ প্রশাসনেও লেগেছে। ধরা পড়ার আতঙ্কে আছেন প্রবলভাবে দুর্নীতিগ্রস্ত কর্মকর্তারা। বিশেষ করে যেসব প্রভাবশালী কর্মকর্তা এতদিন ধরাকে সরাজ্ঞান করে দোর্দণ্ড প্রতাপে ক্ষমতার অপব্যবহারের
ঢাকায় ক্যাসিনো ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগের কয়েক নেতার হাতে থাকলেও এর বড় অংশীদার (মালিকানা) বিদেশিরা। অবৈধ এ ব্যবসার ৪০-৬০ শতাংশের মালিক বিদেশিরা। বাকি ৪০ ভাগ নেতাদের হাতে। যুক্তরাষ্ট্রসহ
এস এম গোলাম কিবরিয়া শামীম ওরফে জি কে শামীম ঘাটে ঘাটে টাকা ঢেলেই আজকের অবস্থানে। যুবলীগের নেতা পরিচয় কিনতে ঢাকা মহানগর যুবলীগের এক বড় নেতাকে তিনি ১৫ লাখ টাকা সম্মানী
নিজস্ব প্রতিবেদক’ র্যাবের পর এবার ঢাকার মতিঝিল এলাকায় আরও চারটি ক্লাবে আবারও অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। গত কয়েক দিনে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার ক্লাবগুলোতে সাঁড়াশি অভিযানের পর গতকাল দুপুরে আরামবাগ ক্রীড়া সংঘ,
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অ্যাকশন প্ল্যান শুরু হয়ে গেছে। টেন্ডারবাজ, চাঁদাবাজ ও দখলবাজদের আর রক্ষা নেই। তারা কে কোন দলের, কে কত বড় নেতা,