শেখ হাসিনার সরকারের পদত্যাগের দাবিতে বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলোর এক দফার আন্দোলন নিয়ে চিন্তিত নয় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। দলটি মনে করছে, ২০১৪ সালের নির্বাচনের আগে থেকে সর্বশেষ গত ডিসেম্বর পর্যন্ত যত
আগামী ১২ জুলাই বুধবার রাজধানীতে সমাবেশ করে সরকার পতনের এক দফা আন্দোলনের ঘোষণা করবে বিএনপি। ওইদিন বেলা ২টায় নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। সমাবেশে মাইক ব্যবহার
ঢাকায় ইইউর ছয় সদস্যের প্রতিনিধি দলের মিশন শুরু মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের আন্ডার সেক্রেটারি আসছেন ১১ জুলাই ঢাকায় ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন পিটার ডি হাস জনগণের আন্দোলন ছাড়া পরিবর্তন আসে না —ড.
নির্দলীয়-নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে আগামী নির্বাচনের দাবিতে চলতি মাসের যে কোনো সময় বিএনপিসহ সমমনা দলগুলো এক দফার আন্দোলনে যাচ্ছে বলে কথা হচ্ছে। তাদের এই আন্দোলনের মূল লক্ষ্য ঢাকা ঘিরেই হবে বলে
সাংগঠনিক শক্তির ওপর ভিত্তি করে এক দফার চূড়ান্ত আন্দোলনে নামার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি। গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠায় ঢাকামুখী এই আন্দোলনকে জাতীয় আন্দোলনে রূপ দিতে সরকারবিরোধী ইসলামপন্থি-ডান ও বামসহ সব
জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বিপরীত মেরুতে প্রধান দুই রাজনৈতিক দল। সংবিধান মেনে নির্বাচন করতে ‘অনমনীয়’ ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। অন্যদিকে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে ‘অনড়’ বিএনপি। সভা-সমাবেশে বাগ্যুদ্ধ চললেও
যুগপৎ আন্দোলনে শরিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা শেষ করে ১৫ জুলাইয়ের মধ্যে ‘যৌথ ঘোষণা’ দিয়ে ‘এক দফার’ আন্দোলনে যাবে বিএনপি। তবে যৌথ ঘোষণা বা এক দফার আন্দোলনের সূচনা কীভাবে দেওয়া হবে,
আওয়ামী লীগ ও সরকারের ভাবনা এখন শুধুই জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এ লক্ষ্যে চলছে দলের ইশতেহার তৈরির কাজ। নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে আশঙ্কা করে আওয়ামী লীগ তৃণমূলের সব শাখার সম্মেলন সংসদ
পরিবারের সদস্যরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করেন—জনপ্রশাসন ও পুলিশের এমন কর্মকর্তাদের তালিকা করছে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। মার্কিন ভিসা নীতি ঘোষণার পর এ ধরনের আমলাদের চিহ্নিত করতে দুই পক্ষই তৎপর হয়েছে।
জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে গত বছরের শেষের দিক থেকে আন্দোলনে গতি বাড়ানোর চেষ্টা করছে বিএনপি। এরই অংশ হিসাবে ঢাকা ও ঢাকার বাইরে বিভিন্ন কর্মসূচিও পালন করে আসছে দলটি। তাদের