নিজস্ব প্রতিবেদক নৈরাজ্য ও সন্ত্রাসী কার্যক্রম না করার ওয়াদা করলে বিএনপি ২৮ অক্টোবর ঢাকায় মহাসমাবেশ করার অনুমতি পাবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। মঙ্গলবার (২৪ অক্টোবর) মগবাজারের
দেশের রাজনীতির মাঠে উত্তাপ ছড়াচ্ছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি ঘোষিত ২৮ অক্টোবরের কর্মসূচি। আওয়ামী লীগ ও তার মিত্ররা এবং বিএনপি ও তার মিত্র দলগুলো ২৮ অক্টোবর শক্তি ও
নিজস্ব প্রতিবেদক আওয়ামী লীগের ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ শাখা, ঢাকা জেলা শাখা, নির্বাচিত দলীয় জনপ্রতিনিধি এবং সহযোগী সংগঠনের কেন্দ্রীয় ও ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ, ঢাকা জেলা শাখার সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে দিন যতই গড়াচ্ছে রাজনৈতিক পরিস্থিতিও যেন ততই অস্থির হয়ে উঠছে। যদিও নির্বাচন নিয়ে এখনো দুই মেরুতেই অবস্থান করছে বড় দুই দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। এরই
আগামী ২৮ অক্টোবর রাজধানীতে বিএনপির সমাবেশ থেকে সহিংসতার আশঙ্কা করছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। সম্ভাব্য সহিংসতা মোকাবেলা করে রাজপথের নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখতে দলীয়ভাবে প্রস্তুতিও নিচ্ছে তারা। ঢাকা ও আশপাশের জেলা,
আগামী ২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে অন্তত দুই দিন আগে নেতাকর্মীদের ঢাকায় আসার নির্দেশ দিয়েছে বিএনপি। দলটির আশঙ্কা, জেলা ও উপজেলা পর্যায় থেকে নেতাকর্মীরা ঢাকায় আসতে বাধার মুখে পড়তে পারেন।
দিন যতই ঘনিয়ে আসছে, ২৮ অক্টোবর ঘিরে ছড়িয়ে পড়ছে উত্তেজনা। বাড়ছে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা। রাজনৈতিক মাঠে বড় দুই দলের পাল্টাপাল্টি অবস্থানের কারণে জনমনে এখন অজানা আশঙ্কা। চলছে নানামুখী আলোচনা ও গুঞ্জন। আইনশৃঙ্খলা
মহাসমাবেশের নামে বিএনপি ২৮ অক্টোবর ঢাকায় বসে পড়তে পারে—সরকার ও আওয়ামী লীগ এমনটাই সন্দেহ করছে। আর একবার বসে গেলে বিএনপির নেতা-কর্মীরা ঢাকা অচল করে দিয়ে সরকারি স্থাপনা ও গুরুত্বপূর্ণ দপ্তর
২৮ অক্টোবরের মহাসমাবেশকে কেন্দ্র করে সরকারের হুঁশিয়ারি, বাধা, পুলিশি ধরপাকড়, মামলা—এসব উপেক্ষা করেই বিএনপি ওই কর্মসূচির ব্যাপারে প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে দলটির নেতারা জানিয়েছেন। তাঁরা বলছেন, এখন শান্তিপূর্ণভাবে মহাসমাবেশ সফল করাটাই
প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা আগামী সাধারণ নির্বাচনে বিজয় নিশ্চিত করতে দলীয় মনোনীত প্রার্থীদের জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন। জাতীয় সংসদে আওয়ামী লীগ পার্লামেন্টারি পার্টি (এএলপিপি)-র সভায়