বিশ্বে অসংক্রামক ব্যাধি নীরব ঘাতকের মতো ধেয়ে আসছে এবং আশঙ্কাজনকহারে বাড়ছে। অসংক্রামক ব্যাধি এখন মানব জাতির বেঁচে থাকার জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ। চিকিৎসাবিজ্ঞানের অভূতপূর্ব উন্নতির ফলে কলেরা, ডায়রিয়া, বসন্ত, যক্ষ্মা,
বিশ্বজুড়ে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন শতাধিক মানুষ। একই সময়ে ভাইরাসটিতে নতুন করে আক্রান্তের সংখ্যা নেমে এসেছে ২৭ হাজারের নিচে। এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বজুড়ে সবচেয়ে
বেশিরভাগ পুরুষের ক্ষেত্রেই দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করার অভ্যাস লক্ষ করা যায়। পথেঘাটে কিংবা অফিসের বাথরুমে তো বটেই, বাড়িতেও এই অভ্যাস থাকে তাদের। কিন্তু দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করার এই অভ্যাস কি আসলে স্বাস্থ্যকর?
শরীরে বিভিন্ন রোগের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে লিভারে আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলছে। অনেকে অল্প বয়সেই লিভার সংক্রান্ত সমস্যায় ভুগছেন। এর প্রধান কারণ হচ্ছে— অনিয়মিত জীবনযাপন ও খারাপ খাদ্যাভ্যাস।
তীব্র তাপদাহ চলছে সারা দেশে। জীবন রক্ষাকারী ও জরুরি ওষুধের ওপরেও দেখা যাচ্ছে এর মারাত্মক প্রভাব। স্বাভাবিক তাপমাত্রায় সংরক্ষণযোগ্য ওষুধও গরমে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন ভোক্তা ও বিক্রেতারা। ওষুধ প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরাও বিষয়টিকে দেখছেন জনস্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকি হিসেবে। তারা বলছেন, ওষুধ একটি সংবেদনশীল পণ্য। তাপমাত্রার কিছুটা হেরফের হলেই কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যায়। দেশের বাজারে প্রচলিত ওষুধের প্রায় ৯০ শতাংশই ১৫ থেকে ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় সংরক্ষণযোগ্য। এসব ওষুধ ঠাণ্ডা ও শুকনো স্থানে আলোর আড়ালে রাখতে হয়। গরমের সময় দেশের স্বাভাবিক তাপমাত্রা ২৮ থেকে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস থাকলেও এখন তা ৪০ ডিগ্রিও অতিক্রম করছে। দেশের ওষুধের দোকানগুলোর সিংহভাগেরই নেই শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ব্যবস্থা। এ পরিস্থিতিতে ওষুধের জন্য উপযোগী তাপমাত্রা বজায় রাখতে পারছে না ফার্মেসিগুলো। একই সঙ্গে অধিকাংশ ফার্মেসির বিক্রেতারা ওষুধ সংরক্ষণের যথাযথ নির্দেশনা
দেশের মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও বিশেষায়িত চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানগুলোর অবস্থাও জেলা-উপজেলা হাসপাতালের চেয়ে তেমন একটা ভালো নয়। এসব হাসপাতালে বেশির ভাগ চিকিৎসা যন্ত্রপাতি অচল অবস্থায় পড়ে আছে। এমআরআই, সিটি স্ক্যানের মতো
মানবদেহে যকৃত বা লিভারে শতকরা ৫-১০ ভাগের বেশি চর্বি জমা হলে তাকে ফ্যাটিলিভার বলা হয়। এই রোগের লক্ষণ প্রকাশিত না হওয়ায় ঝুঁকি বেশি থাকে। আগে থেকে সচেতন না হলে
মধ্য আকাশে গনগনে সূর্য। গ্রীষ্মের খরতাপে ফেটে চৌচির বরেন্দ্র অঞ্চল। পানির স্তর নেমে যাওয়ায় গ্রামের কোনো টিউবওয়েলে ওঠে না এক বিন্দু পানি। পিপাসায় অনেক সময় পুকুরের পানিই পান করেন বাসিন্দারা।
মো. নুর আলম সিদ্দিকী ইফতার ● ইফতার শুরু করুন খেজুর ও পানি দিয়ে। খেজুরের শর্করা ও পানি দ্রুত শরীরে শোষিত হয়ে কর্মশক্তি দেবে। তা ছাড়া খেজুরে রয়েছে শরীরের জন্য প্রয়োজনীয়
মুসলমানরা সারা বছর অপেক্ষায় থাকেন রমজান মাসের জন্য। এ দেশের মানুষও তার ব্যতিক্রম নয়। আমরা বাংলাদেশিরা ভোজনরসিকও বটে। আমাদের প্রতিটি উৎসবের সঙ্গে জড়িয়ে আছে নানা রকম খাবার। সারা বছর যে