1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
শুক্রবার, ১২ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৬:০৮ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার অবনতি, ভেন্টিলেটর সাপোর্টে রাখা হয়েছে শিশু সাজিদের মৃত্যু, দীর্ঘ উদ্ধার অভিযানের অবসান রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের পদত্যাগের ইচ্ছা, নির্বাচন পর্যন্ত দায়িত্ব পালন অব্যাহত থাকবে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিলকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার অগ্রগতি হিসেবে দেখছে বিএনপি সরকারের উপদেষ্টাদের দায়িত্ব পুনর্বণ্টন বিএনপির কর্মশালায় নির্বাচন প্রস্তুতি জোরদারের আহ্বান গণতান্ত্রিক চর্চার বিকাশে চলমান সংস্কারকে গুরুত্ব দিলেন পরিবেশ উপদেষ্টা ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জনসভা আয়োজনের নিয়মাবলি প্রকাশ ২৪তম নবীন শিল্পী চারুকলা প্রদর্শনী উদ্বোধন, শিল্পচর্চায় স্বকীয়তা অর্জনের ওপর জোর

ই-কমার্স-সমিতির নামে লুটপাট এরা কি আইনের ঊর্ধ্বে? গ্রামে গ্রামে সমিতির নামে টাকা নেওয়া হচ্ছে ধর্মের নাম করে টাকা নিয়েছে এহসান গ্রুপ

রিপোর্টার
  • আপডেট : রবিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২১
  • ১৯০ বার দেখা হয়েছে

আবুল খায়েরই-কমার্স ও সমবায় সমিতির নামে গ্রাহকের কাছ থেকে ৩০ হাজার কোটি টাকা নিয়ে লুটপাট করা হয়েছে। প্রতারণায় সর্বস্বান্ত হয়েছেন গ্রাহকরা। অর্ধেক দামে পণ্য দেওয়ার নামে সহস্রাধিক ক্রেতার কাছ থেকে ২৫ হাজার কোটি টাকা সংগ্রহ করেছে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো। অথচ গ্রাহকের কাছে পণ্য পাঠানো হয়নি। ধর্মের নামে ১৭ হাজার কোটি টাকা নিয়েছে এহসান গ্রুপ। আর রাজধানী থেকে শুরু করে গ্রামে গ্রামে বিভিন্ন সমবায় সমিতির নামে দ্বিগুণ মুনাফার কথা বলে প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা গ্রাহকের কাছ থেকে নেওয়া হয়েছে। অনেক সমবায় সমিতি গ্রাহকের টাকা নিয়ে উধাও হয়েছে। বিভিন্ন সময় এসব ই-কমার্স ও সমবায় সমিতির নামে প্রতারণার শিকার গ্রাহকরা মামলা করেছেন। কিন্তু প্রতিকার মেলেনি। এরা কি আইনের ঊর্ধ্বে? স্থানীয় প্রভাবশালীদেরও ম্যানেজ করে ফেলে তারা। মাস্তানও পোষে। টাকা চাইতে গেলে গ্রাহককে মারপিটসহ নানাভাবে হয়রানিও করা হয়। করোনার সময় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো ব্যাপক হারে বেড়ে যায়। এই সুযোগ কাজে লাগিয়েছে তারা। ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান নিয়ে ছয় মাস আগে আন্তঃমন্ত্রণালয়ের বৈঠক হয়েছিল। সেখানে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বিশেষ করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে বলা হয়েছিল, ই-কমার্সের ব্যাপারে একটা নীতিমালা করুন। নইলে তারা বড় ধরনের অর্থ আত্মসাত্ করে বিদেশে অর্থ পাচার করবে। কিন্তু কোনো আইন কিংবা নীতিমালা করা হয়নি। এতে কোটি কোটি আত্মসাত্ করে পাচার করেছে একটি চক্র। তাদের অনেকটা সুযোগই করে দেওয়া হয়েছে। আইন না থাকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কোনো ব্যবস্থা নিতে পারেনি। এক্ষেত্রে ব্যবস্থা নিতে গেলে ব্যবসায়ীরা তাদের হয়রানি করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করত। আর সমবায় সমিতির নামে হায় হায় কোম্পানি সারা দেশে যে ছড়িয়ে পড়েছে সেটিও আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল। এছাড়াও বিভিন্ন সময় আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে এইসব কোম্পানির প্রতারণাবিষয়ে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়কে অভিহিত করা হয়। এই সকল প্রতিষ্ঠানের প্রতারণার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সুনির্দিষ্ট নীতিমালা তৈরি করারও পরামর্শ দেওয়া হয়। কিন্তু কোনো ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।বিস্তারিত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com