1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
শনিবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২:১৮ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
হাসপাতালে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল, চিকিৎসকদের পর্যবেক্ষণ অব্যাহত ঢাকা-৮ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মাসুমা বেগমের প্রার্থিতা ঘোষণা ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুতে একদিনের রাষ্ট্রীয় শোক লন্ডন সফর সংক্ষিপ্ত করে শহীদ শরিফ ওসমান হাদির মরদেহ দেখতে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে জামায়াত আমীর ওসমান হাদির মৃত্যুর দায় সরকারের: রুমিন ফারহানা শরিফ ওসমান হাদি হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ শেষে বাড়ি ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় ছাত্রশিবির নেতার মৃত্যু শহিদ ওসমান হাদির মরদেহ কবি নজরুলের পাশে সমাহিত করার সিদ্ধান্ত বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থায় উন্নতি ছায়ানট ভবনে হামলা ও লুটপাট: সিসিটিভি ফুটেজ দেখে চিহ্নিত হবে হামলাকারীরা তারে্ক রহমান ট্রাভেল পাস পেয়েছেন, ২৫ ডিসেম্বর দেশে ফিরবেন

টিকা তৈরিতে প্রস্তুত বাংলাদেশ: প্রধানমন্ত্রী

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ৪ অক্টোবর, ২০২১
  • ১৩৯ বার দেখা হয়েছে

মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের বিষয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় আশাব্যাঞ্জক সাড়া না দেওয়ার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, কোনো কোনো আন্তর্জাতিক সংস্থার কাছে ব্যবসা।

জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশন উপলক্ষে যুক্তরাষ্ট্র সফরের অভিজ্ঞতা জানাতে সংবাদ সম্মেলনে হাজির হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সোমবার বিকাল ৪টায় গণভবন থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভার্চুয়াল এ সংবাদ সম্মেলনটি বাংলাদেশ টেলিভিশন এবং বাংলাদেশ বেতারে সরাসরি সম্প্রচারিত হয়।

সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘মনে হয় রিফিউজি পালাটা একটা ব্যবসা কোনো কোনো সংস্থার জন্য। রিফিউজি না থাকলে তাদের চাকরিই থাকবে না। এটা হল আসল কথা।’

রোহিঙ্গা সঙ্কটের কথা তুলে ধরে সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, অনেক আন্তর্জাতিক সংস্থার কর্মকাণ্ডে মনে হয়, রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে তাদের নিজ ভূমিতে ফেরত পাঠানোর বিষয়ে তাদের খুব বেশি আগ্রহ আছে বলে মনে হয় না।

শেখ হাসিনা বলেন,‘আমার কাছে একটা জিনিস মনে হয়, রিফিউজি থাকলে কিছু লোকের মনে হয় লাভই হয়। অনেক প্রস্তাব আসে রোহিঙ্গাদের জন্য এখানে অনেক কিছু করে দিতে চায়। আমি সোজা বলে দিই, যান মিয়ানমারে, ওখানে ঘর করেন, ইশকুল করেন, এখানে করা লাগবে না। আমার কাছে যেটা মনে হয়, (তাদের কাছে) সব কিছুই যেন একটা ব্যবসা। অনেক সংস্থা আছে, যারা রোহিঙ্গা সঙ্কটের সমাধানে বরাবারই ভালো সাড়া দিয়ে যাচ্ছে। আবার কিছু সংস্থা প্রত্যাবাসন প্রশ্নে সেই আগ্রহ দেখায় না।’

বিপুল সংখ্যক রোহিঙ্গার এই চাপে কক্সবাজারের পরিবেশ ও প্রতিবেশের যে ক্ষত হচ্ছে, সে কথা জাতিসংঘে তুলে ধরার কথা জানিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘সেখানে নানা ধরনের অসঙ্গতি চলছে, নারী পাচার, শিশু পাচার, সবচেয়ে বড় ড্রাগ। এই ড্রাগ পাচারের সাথে জড়িয়ে পড়ছে তারা (রোহিঙ্গারা)। যেটা আমাদের জন্য সবচেয়ে আশঙ্কাজনক। আমরা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে বলছি, এটা সেখানে হচ্ছে, আরও হবে, যদি প্রত্যাবাসন না হয়।’

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com