1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২:২৮ অপরাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
অতীত সরকার একদলীয় শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করেছিল :সালাহউদ্দিন আহমদ সেতুর নাম পরিবর্তনকে কেন্দ্র করে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে হামলা, পণ্ড হলো আয়োজন ইন্দোনেশিয়ায় বন্যা ও ভূমিধসে ৯১৬ জনের মৃত্যু, ২৭৪ জন নিখোঁজ গোয়ার বাগা বিচে নাইটক্লাবের অগ্নিকাণ্ডে ২৩ জনের মৃত্যু, তদন্ত শুরু সহকারী শিক্ষকদের আন্দোলনের মধ্যে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বার্ষিক পরীক্ষা শুরু বিশ্বের দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় লাহোর শীর্ষে, ঢাকার অবস্থান তৃতীয় খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসায় সরকারের সহযোগিতা অব্যাহত জুলাই–আগস্ট আন্দোলন: কুষ্টিয়ায় ছয় হত্যাসহ আট অভিযোগে জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনুর সাক্ষ্যগ্রহণ আজ খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে প্রস্তুত বিএনপি: মেডিক্যাল বোর্ডের সিদ্ধান্তের অপেক্ষা ভারতে শেখ হাসিনার অবস্থান ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত: মন্তব্য ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর

ফাঁস প্রশ্নপত্রে ওরা ডাক্তার

রিপোর্টার
  • আপডেট : সোমবার, ৯ অক্টোবর, ২০২৩
  • ১৭০ বার দেখা হয়েছে

‘কেউ হতে চায় ডাক্তার, কেউ বা ইঞ্জিনিয়ার; কেউ হতে চায় ব্যবসায়ী, কেউ বা ব্যারিস্টার’– নচিকেতার সেই সাড়াজাগানো গানের মতোই ভবিষ্যতের পেশা বাছাইয়ে ‘ডাক্তার’ হওয়ার অভিপ্রায় শিক্ষার্থীর হৃদয়ে আজও পুরোভাগে, এক নম্বরে। অনেকের মা-বাবা প্রিয় সন্তানকে চিকিৎসক বানানোর স্বপ্নে থাকেন বিভোর। যে কোনো উপায়ে স্বপ্ন মুঠোবন্দি করতে হাঁটেন অন্ধকার পথে। মেধার ভিত্তিতে মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার সিঁড়ি সন্তান ডিঙাতে পারবে না জেনেই অনেক অভিভাবক ভেড়েন জালিয়াত চক্রের ডেরায়।

২০০৫ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত মেডিকেল কলেজে ভর্তি পরীক্ষার ফাঁসের প্রশ্নে মেধাতালিকায় নাম লেখানো ৩০০ শিক্ষার্থীকে চিহ্নিত করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। তারা প্রায় সবাই এখন এমবিবিএস পাস করে দিয়ে যাচ্ছেন চিকিৎসাসেবা। কেউ কেউ দেশের বাইরে অবস্থান করছেন। আবার কেউ গ্রেপ্তার এড়াতে বিদেশে লুকিয়েছেন। প্রশ্ন ফাঁসের সঙ্গে জড়িত এমন কয়েকজনকে দেশে ফেরত আনতে আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থা ইন্টারপোলের সহায়তা নিচ্ছে সিআইডি। জোচ্চুরি করে স্বাস্থ্যসেবায় নাম লেখানো চিকিৎসকদের ব্যাপারে অনুসন্ধান চালিয়েছে সমকাল। এতে উঠে এসেছে পিলে চমকানো সব তথ্য।

বড় বড় সরকারি কর্তার বাসা ছিল প্রশ্ন ফাঁসের ‘আস্তানা’। এ আস্তানাকে চক্রের সদস্যরা নাম দিয়েছেন ‘বুথ’। ভর্তি পরীক্ষার আগের রাতে নির্দিষ্ট কারও বাসায় ফাঁস করা প্রশ্ন পরীক্ষার্থীকে মুখস্থ করার যে বৈঠক– সেটাকেই বলা হতো ‘বুথ’। কয়েকজন সরকারি কর্মকর্তা তাদের ছেলেমেয়েকে ফাঁস হওয়া প্রশ্নে ভর্তি করিয়েছেন মেডিকেল কলেজে। তাদের মধ্যে রয়েছেন যুগ্ম কর কমিশনার, উপসচিব, চিকিৎসক ও পুলিশ কর্মকর্তা।বিস্তারিত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com