1. admin@deshmediabd.info : admin :
  2. support@bdsoftinc.info : adminr :
রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৫:৩৯ পূর্বাহ্ন
সর্বশেষ সংবাদঃ
খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসা নিয়ে প্রস্তুত বিএনপি: মেডিক্যাল বোর্ডের সিদ্ধান্তের অপেক্ষা ভারতে শেখ হাসিনার অবস্থান ব্যক্তিগত সিদ্ধান্ত: মন্তব্য ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর এশিয়ার তিন দেশে ভয়াবহ বন্যায় মৃত প্রায় ১ হাজার ৮০০ রূপগঞ্জে কিশোরদের সাজানো ডাকাতির নাটক, তিনজন গ্রেপ্তার দক্ষিণ এশিয়ায় নতুন আঞ্চলিক সহযোগিতা কাঠামো গঠনের প্রস্তাব পাকিস্তানের ভবন নির্মাণে অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে রাজউক চেয়ারম্যান ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ব্যাপক অংশগ্রহণের আশা সালাহউদ্দিন আহমদের প্রাথমিক শিক্ষকদের ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ স্থগিত, রবিবার থেকে সব বার্ষিক পরীক্ষা শুরু রাজশাহীতে এনসিপি নেতা সারজিস আলমকে ‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণার দাবি নতুন প্রজন্মকে সঙ্গে নিয়ে রাজনীতি করার আহ্বান ভিপি সাদিক কায়েমের

চতুর্মুখী প্রতারণার জাল

রিপোর্টার
  • আপডেট : শুক্রবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২৩
  • ১৫৮ বার দেখা হয়েছে

চুরি হচ্ছে আঙুলের ছাপসহ ব্যক্তিগত তথ্য। একজনের বায়োমেট্রিকে সিম তুলছেন আরেকজন। অন্যের নামে অ্যাক্টিভেট করা সিম ব্যবহার করে সংঘটিত অপরাধের দায় চাপছে নিরপরাধ ব্যক্তির কাঁধে। টেলিগ্রাম অ্যাপের বিভিন্ন গ্রুপে এনআইডি নম্বর দিলে চলে আসছে রাষ্ট্রের কাছে সংরক্ষিত ব্যক্তির একান্ত ব্যক্তিগত সব তথ্য। ফেসবুকে ভুয়া ই-কমার্স পেজ খুলে লোভনীয় অফার দিয়ে বিকাশ বা নগদের মাধ্যমে অগ্রিম টাকা নিয়ে পণ্য দিচ্ছে একশ্রেণির প্রতারক। ক্রেডিট কার্ড জালিয়াতির মাধ্যমে খালি করা হচ্ছে মানুষের পকেট। ডাব খাইয়ে অচেতন করে ঘটছে ছিনতাই। চিকিৎসা করাতে বা চাকরি খুঁজতে গিয়ে প্রতারিত হচ্ছে মানুষ। জিনের বাদশা সেজে বা গুপ্তধন পাইয়ে দেওয়ার লোভ দেখিয়ে বিকাশ বা নগদে টাকা নিচ্ছে প্রতারক চক্র। চতুর্মুখী প্রতারণা জালে নাজেহাল মানুষ। অধিকাংশ প্রতারণায় মোবাইল নম্বর ব্যবহৃত হলেও অধরাই থাকছে অপরাধীরা।

পুলিশ বলছে, অনেক অপরাধীর মোবাইল নম্বর, বিকাশ বা নগদ নম্বরের সূত্র ধরে ব্যক্তিকে আটকের পর দেখা যাচ্ছে ওই সিমটি তার নামে নিবন্ধিত তা তিনি জানেনই না। এমনকি যিনি মাত্র দুটি সিম কিনেছেন, তার এনআইডির বিপরীতে রয়েছে ১০টি। সম্প্রতি সিম জালিয়াত চক্রের আট সদস্যকে আটকের পর তাদের কাছে সিলিকন পেপারে সংরক্ষিত হাজার হাজার মানুষের আঙুলের ছাপ পায় গোয়েন্দা পুলিশ। ওই ছাপ ব্যবহার করে তারা নতুন সিম নিবন্ধন করতেন। সেসব প্রি-অ্যাক্টিভেটেড সিম কয়েকগুণ বেশি দামে বিক্রি করতেন অপরাধ জগতে। তাদের একজন বানিয়েছিলেন একটি বিশেষ অ্যাপস। যার মাধ্যমে সিমের বায়োমেট্রিকসহ বিভিন্ন তথ্য টাকার বিনিময়ে তুলে দেওয়া হতো বিভিন্ন গোষ্ঠীর হাতে। নাম, মোবাইল নম্বর বা এনআইডি নম্বর দিলেই তিনি বের করে ফেলতে পারেন ব্যক্তির সব তথ্য। পুলিশ জানায়, তাদের ছয়জনই দুটি মোবাইল অপারেটর কোম্পানির কাস্টমার কেয়ার ম্যানেজার ও বিক্রয় প্রতিনিধি। সিম রেজিস্ট্রেশনের সময় বায়োমেট্রিক ফিঙ্গার প্রিন্ট স্কানারে আঙুলের ছাপ দেওয়ার সময় আঙুলে ময়লা আছে বলে এক ধরনের সিলিকন পদার্থে ছাপ নিত। পরে তা আরেকটি সিলিকনে সংরক্ষণ করত। অন্যের নামে প্রি-অ্যাক্টিভেটেড সিমে বিকাশ বা নগদ অ্যাকাউন্ট খুলে প্রতারণার কাজে ব্যবহার করা হতো।বিস্তারিত

s
এই বিভাগের আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2021 deshmediabd.com